৯৬ বছরের বৃদ্ধ একজন মানুষ। তারে ফাসিতে ঝুলানো আসলেই কতটা অমানবিক। তাকে তো তাজমহলে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়াউচিৎ। তিনিএকজন সাবেক অধ্যাপক। তিনি পাকিস্তান রাষ্ট্রের একজন শুভাকাঙ্খি।
তারে তো খাতির করাউচিৎ। তিনি ৭১এ বাঙলার মানুষ হত্যা,নির্যাতন ,বাড়িতে অগ্নিসংযোগ,সংলালঘুদের পশুর মত জবাই লুট এর মত ঘটনার হোতা। তার অত্যাচারে হিংস্র থাবায় বাংলার অসংখ্য নারী,কিশোরী ধর্ষিতা হয়েছেন সম্ভ্রম হারিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটাকে আতুর ঘরে ই গলাটিপে হত্যা করতে চেয়েছেন। সারাদেশে নির্বিচারে গণহত্যার মত নিষ্ঠুরতম কাজে ঠান্ডা মাথায় কাজ করে গেছেন।
সাধের পাকিস্তানকে টিকিয়ে রাখা ছিল তার প্রাণের আকুতি। বেচারা সেই আকুতি বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে ক্ষত বিক্ষত করেছেন । তার জন্য আমাদের করুণার শেষ নাই। আফটার অল বৃদ্ধ মানুষ। অসুস্থ আহারে।
কত্ত অসুস্থ। বিশ্বজিৎকে রাস্তায় কূপিয়ে মারার সময় দয়াগুলো সেলফে তুলে রাখা ছিল। বাবুয়গিরিকে মারার সময়ও দেশের স্বার্থে নিরমম হতে হয়েছিল্ । ড. ইউনুস গ্রামীন ব্যাংক আবেগহীন না হলে দেশের ব্যাপক ক্ষতি। পদ্মাসেতু শেয়ারমার্কেট ইস্যুতে বিক্ষোভকারীদের দয়া দেখালে রাষ্ট্র উদ্ধার হত।
গুম সাগররুনি হত্যার ঘটনা ধামা চাপায় আবেগকে চাপা না দিলে বিশাল ক্ষতি হত। সব ক্ষেত্রে নির্দয় হলেও গোলে মালে আযম সাহেবকে ফাসি কাষ্ঠে ঝুলানোর মত নিষ্ঠুর কিভাবে হতে পারে রাষ্ট্র। দেশের জনগণের ট্যাক্সে তার আগামী ৯০ বছরের খরচ ব্যয়ভারবহনের বিরাট দায়িত্ব দেশ আর দেশের মানুষের। এর পর তিনি মারা গেলে বাকী টাকা তার পরিবারে দিয়ে দেওয়া উচিৎ। পারলে তার যেন এ ই বাংলার মাটিতে মরন না হয়।
সরি উনি যেন অমর থাকেন তেমন কোন দোয়া মহান আল্লাহর দরবারে সরকারে পক্ষ থেকে করা উচিৎ। আফটার অল দয়ার শরীর রাষ্ট্রের আর দয়ার শরীর বিচার ব্যবস্থার। এমন দয়াশীল বিচার ব্যবস্থা কয়টা দেশে আছে। বাংলাদেশের মানুষের মাথা খারাপ তাই শতকরা ৮০ ভাগ বাঙালী খামাখা কোটকে দূর্ণীতি পরায়ন ভাবে। প্রশ্ন বিদ্ধ করে।
বিচার পতি তোমার বিচার করবে কারা? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।