আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার মনে হয় এযাবৎ ভারত বাংলাদেশ সর্বচ্চ সিটিংয়ে সর্বশেষটি ছিল সর্বাধীক সফল, বাংলাদেশের জন্য।এবারই প্রথম প্রমান করতে পেরেছে none is unequal...

Digital Bangladesh Warriors - fb.com/openbd শুধু বাংলাদেশ ভারত না সেই পূর্বপাকিস্তান ভারতে থেকে শুরু করে তিন রাজধানীতেই এরকম অনেক সিটিং ছিল। প্রতিবারই এদেশ গরুর দড়িটা নিজে নিয়ে গরুটা বন্ধুকে দিয়ে এসেছে। এমনকি অব্যহতি পূর্ববর্তী সিটিংটাও। এবার হয়েছে দ্যা ওয়ানলী অড ম্যান। কারন এই সিটিংয়ে মূল দুইটা কাজ হওয়ার কথা ছিল।

১. ট্রানজিট চুক্তির সম্মতী পত্র দসতখত, ২. তীস্তা পানি চুক্তি। এছাড়া আর যা সিডিউল ছিল তা ছোটখাটো বানিজ্য সুবিধা ইত্যাদী। এবং ফলাফল যা হলো তা, যেহেতু ২ নম্বর হয়নি তাই ১ নম্বরটি হয়নি। বাকি যাযা হয়েছে তার সব বলতে গেলে বাংলাদেশের ঝুড়িতেই গেছে। ভারতের মিডিয়াগুলোও এভাবে বিশ্লেষন করছে, দুই পিএম এর সিটিংয়ে যা পাওয়া সব বাংলাদেশেরই, ভারতের প্রাপ্তি কেবল আতিথেয়তা।

কেউ হয়তো ট্রানজিট নিয়ে ভিন্ন কথা বলতে পারেন। সেক্ষেত্রে বলা যায় নৌ, সড়ক, রেল, অপটিক ক্যবল, কোন ট্রানজিট কবে দেয়া হয়েছে ? সে ভিন্ন বিতর্ক !তাই বলছি এযাবৎ ভারত বাংলাদেশ সর্বচ্চ সিটিংয়ের সর্বশেষটি ছিল সর্বাধীক সফল, বাংলাদেশের জন্য। এবারই বাংলাদেশ প্রথম প্রমান করতে পেরেছে none is unequal. আমরাও বিশ্বাস করি বড় দেশ বলে ভারতকে হ্যান্ডেল করতে ভয়ের কিছু নেই। বরং অনেক বৈশিষ্টে বাংলাদেশ ভারতকে আওলাঝাউলা করে দেয়ার গুন ও ভৌগলীক সুবিধা রাখে। বর্তমান যুগে আর শুধু সাইজ দিয়ে রাষ্ট্রের সংঙ্গা নির্ধারন হয় না।

বাংলাদেশ যদি মেরুদন্ড সোজা করে দাড়ানোটা শিখতে পারে তবে শুধু নিজের না পূর্ব পশ্চিম দুই দিকেই ব্যপক অঞ্চলের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।