আজ আমার মন ভাল নেই। সময় আর অসময়ের আধো আলো মুজাহিরুল হক রুমেন
মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি কনোকো ফিলিপস আগামী অক্টোবরে সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে পরিবেশের প্রভাব বিষয়ে সম্ভাবনা যাচাই করবে।
কনোকো’র সঙ্গে গত ১৬ জুন পিএসসি’র (উৎপাদন মালিকানা চুক্তি) পর গত ৪ আগস্ট প্রথম যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটির (জেএমসি) বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়। পিএসসি অনুযায়ী পেট্রোবাংলা এবং কনোকো’র প্রতিনিধিরা ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়।
সূত্র জানায়, প্রথম জেএমসি বৈঠকে কনোকো ২৫ লাখ ডলারের একটি বাজেট পেট্রোবাংলাকে জমা দিয়েছে।
এ অর্থ দিয়ে সাগরে পরিবেশের প্রভাব সম্ভাব্যতা যাচাই রিপোর্ট তৈরি, ঢাকায় অফিস ভাড়া নেওয়াসহ অন্যান্য খরচের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
সরকারের প্রস্তাবের চেয়েও দ্বিগুণ এলাকায় সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দ্বিমাত্রিক সিসমিক সার্ভে করবে মার্কিন ওই কোম্পানি। সিসমিক সার্ভে আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে শুরু করবেও সূত্রমতে জানা যায় ।
পিএসসিতে কনোকোকে সরকার সাগরের ১০ এবং ১১ নম্বর ব্লকে প্রথম দফায় বাংলাদেশের সাথে ভারত এবং মিয়ানমারের সঙ্গে সীমানা বিরোধহীন এক হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার এলাকায় এ সিসমিক সার্ভে করতে নিদের্শনা দেয়া আছে। কিন্তু বৈঠকে তারা দুই হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার এলাকায় দ্বিমাত্রিক সার্ভে করার প্রস্তাব দিয়েছে।
চুক্তিটির খসড়া থেকেই এর বিভিন্ন প্রভাব উল্লেখ করে তা বাতিল করার দাবি করে আসছে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটিসহ বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।