আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বঙ্গবল্ন্ধুর খুনিদের আশ্রয় দিয়েছিলেন গাদ্দাফি

জাতির জনক বঙ্গবল্পুব্দ শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের আশ্রয় দিয়েছিলেন লিবিয়ার একনায়ক মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনককে নির্মমভাবে হত্যার পর খুনিদের পুরস্কৃত করে বাংলাদেশের সেনাশাসক কাউকে কাউকে বিদেশে বাংলাদেশের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেন। এ সময় গাদ্দাফি বেশ ক'জন খুনিকে আশ্রয় দেন। লে. কর্নেল রশিদ ও লে. কর্নেল ফারুককে লিবিয়ায় আশ্রয় দেওয়া হয়। মেজর (বরখাস্ত) শরীফুল হক ডালিম লিবিয়ার ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে চাকরি করেছেন।

বঙ্গবল্পুব্দর খুনিরা হলেন_ মেজর (অব.) নূর চৌধুরী, কর্নেল (অব.) রাশেদ চৌধুরী, লে. কর্নেল (বরখাস্ত) খন্দকার আবদুর রশিদ লিবিয়ায়, মেজর (বরখাস্ত) শরীফুল হক ডালিম, লে. কর্নেল (বরখাস্ত) আবদুল আজিজ পাশা (আর্টিলারি) জিম্বাবুয়েতে, ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুল মাজেদ, রিসালদার মোসলেম উদ্দিন, সৈয়দ ফারুক রহমান, মুহিউদ্দিন আহমদ, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান, বজলুল হুদা এবং একেএম মহিউদ্দিন আহমেদ। ১৯৭৫ সালের ৪ নভেম্বর খুনিরা দেশ ছেড়ে পালান। এরশাদ আমলে তারা দেশে ফেরেন এবং ফ্রিডম পার্টি গঠন করেন। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনে রশিদ সাংসদ নির্বাচিত হন। ২০০৭ সালের নভেম্বরে চ্যানেল আইয়ে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কর্নেল রশিদ দাবি করেন, পঁচাত্তরে জিয়াউর রহমানকে প্রধান করে একটি বিপ্লবী কাউন্সিল গঠনের কথা হয়েছিল।

http://www.shamokal.com/ ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.