‘আমার খুব খুশি লাগছে। কৃত্রিম পা দিয়ে আমি আবার আগের মতো হাঁটতে পারব, পড়ালেখা করতে পারব। ’ কথাগুলো ঝালকাঠিতে র্যাবের গুলিতে পা হারানো কলেজছাত্র লিমন হোসেনের।
কৃত্রিম পা সংযোজনের জন্য রাজধানীর অদূরে সাভারে সেন্টার ফর ডিজঅ্যাবিলিটি ইন ডেভেলপমেন্টে নেওয়ার সময় এসব কথা বলেন লিমন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের কর্মীদের ভাড়া করা মাইক্রোবাসে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে তাঁকে সাভারে নেওয়া হয়।
লিমন বলেন, ‘র্যাব আমার বিরুদ্ধে যে মিথ্যা মামলা দিয়েছে তা প্রত্যাহার করলে ভালোভাবে পড়ালেখা করতে পারতাম। এ নিয়ে মাঝে মাঝে দুশ্চিন্তা হয়। ’
কৃত্রিম পা প্রস্তুতকারী সেন্টার ফর ডিজঅ্যাবিলিটি ইন ডেভেলপমেন্টের কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ আবদুল লতিফ বলেন, ‘আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী লিমনের কৃত্রিম পা সংযোজন করা হবে। লিমনকে শেখানো হবে কীভাবে এটা ব্যবহার করবে ও হাঁটবে। আমরা এ প্রশিক্ষণের জন্য ১৫ দিন সময় হাতে নিয়েছি।
তবে লিমনকে এখানে থাকার প্রয়োজন হবে না। ’
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের আসিফ আহমেদ জানান, কৃত্রিম পা সংযোজন শেষে তাঁরা লিমনকে হাসপাতালে নিয়ে আসবেন।
সু্ত্র ঃ প্রথম আলো ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।