আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঝাউবীথিতে বর্ষাবন্দনা

শুক্রবার সকাল থেকেই উৎসবকে কেন্দ্র করে সৈকতের শৈবাল পয়েন্টে ভিড় জমায় কক্সবাজার ছাড়াও পার্বত্য জেলার হাজার হাজার রাখাইন, মারমা, চাকমা সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
এক পর্যায়ে বর্ষা উৎসব ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষের মিলনমেলায় পরিণত হয়।
প্রতিবছর আষাঢ় মাসের প্রথম শুক্রবার এ উৎসব শুরু হয়ে শেষ হয় শ্রাবণের প্রথম শুক্রবারে। আর প্রতি শুক্রবারই বসে বর্ষা বন্দনার এই মিলনমেলা। তবে শেষদিনে সমাগম থাকে সবচেয়ে বেশি।


সকল বয়সের মানুষ নেচে গেয়ে উৎসবে মেতে ওঠে। ঘরে তৈরি খাবার নিয়ে আসা হয় উৎসবে। বিশেষত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নিজস্ব পানীয় ‘প্রায়ইং’ (একপ্রকার মদ) তো থাকবেই। তাই বিলিয়ে দেয়া হয় সকলের মাঝে।
উৎসবে যোগ দিতে আসা বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির স্কুলশিক্ষক মং লাইক্ষ্য মারমা জানান, বৌদ্ধ ধর্মের রীতিমতে শ্রাবণের দ্বিতীয় সপ্তাহে শুরু হয় বর্ষাবাস।

সকল বিষয়ে সংযমই বর্ষাবাসের মূল উদ্দেশ্য।
তাই সংযমী বর্ষা-বাসের আগে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা আনন্দ উৎসবের মধ্যদিয়ে কাটায়।
কক্সবাজারের রাখাইন তরুণী প্রিয়কাং রাখাইন জানান, বর্ষা উৎসব তাদের সামাজিক-সংস্কৃতির অংশ।

সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.