ভাল
সিলেট অঞ্চলের হাঁসের রোগ নিয়ে গবেষনা করেছেন- ড. সুলতান আহমেদ।
সিলের অঞ্চলের বিভিন্ন শস্য বীজের স্বাস্থ্য নিয়ে গবেষনা করেছেন- ড. আসাদ-উদ-দৌলা।
পতিত জমিতে মনোসেক্স তেলাপিয়া চাষ এবং এদর উন্নত জাতের খাদ্য নিয়ে গবেষনা করেছেন- সাখাওয়াত হোসেন।
মুরগীর বাচ্চার খাবারের উপর আর্সেনিক এর প্রভাব নিয়ে গবেষনা করেছেন- প্রফেসর ড. মো: আব্দুল আউয়াল (প্রাক্তন উপাচার্য) ও ড. মো: সিদ্দিকুল ইসলাম।
মাইগ্রেটরি বার্ড বা যে পাখিগুলো শীতকালে এ দেশে আসে সেগুলো দ্বারা কিভাবে ইনফ্লুয়েন্জা ভাইরাছ ছড়ায় এ বিষয়ে গবেষনা করেছেন- ডাঃ জামাল উদ্দিন ভূঞা।
আর্টিফিশিয়াল সাবর্স্টেট দিয়ে ফ্রেশ ওয়াটারে চিংড়ি চাষের উপর গবেষনা করেছেন- আব্দুল্লাহ আল মামুন।
সিলেটের পতিত পাহাড় বা টিলায় সাইট্রাস উদ্ভিদ নিয়ে গবেষনা করতে যাচ্ছেন- জোবেদাতুন নাহার।
এ প্রসঙ্গে গবেষক ও জেনেটিক্স এন্ড প্ল্যান্ট ব্রিডিং ডিপার্টমেন্টের শিক্ষিকা জোবেদাতুন নাহার বলেন-“এখানে আসলে গবেষনা করার মতো পরিবেশ এখনো গড়ে উঠে নাই। টাকা পয়সার অভাবে গবেষনার কাজ আটকে যাচ্ছে। জমির যোগান ও দেয়া যাচ্ছে না।
ল্যাব সুবিধা নেই বললেই চলে। ”
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো: মনোয়ারুল হক বলেন- “ইউজিসি থেকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষনার জন্য নাম মাত্র কিছু অর্থ দেয়া হয়। যা দিয়ে আশানুরূপ কোন গবেষনা কাজ করা যায় না। ”খোঁজ নিয়ে জানা যায় ২০০৮-২০০৯ এবং ২০০৯-২০১০ বাজেটে গবেষনার জন্য পাঁচ লক্ষ টাকা করে দশ লক্ষ টাকা দেয়া হয়েছে। ২০১০-২০১১সালে তা বাড়িয়ে ১০লক্ষ টাকা দেয়া হলেও গবেষনার জন্য এটা খুবই কম।
সিলেটের আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১১কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়ার সাথে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র ১০লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেয়ার ঘটনায় ইউজিসির ব্যপক সমালোচনা করেন গবেষকরা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।