আপাতত স্ট্যাটাস দেবার মত স্ট্যাটাস খুজছি .........ফেবুতে https://www.facebook.com/stimulators তে আছি ।
সুরের মায়াজালে বাংলার যুব সমাজকে যিনি আচ্ছন্ন করে রেখেছেন, তিনি হলেন সেই সুপার ডুপার বাম্পার কিন্নর কণ্ঠী যৌবনের শিল্পী ইভা রহমান। এটিএন বাংলা চ্যনেল খুললেই যাকে চোখে পড়ে। আবার বিশ্বকাপের মঞ্চে তার উপস্থিতি নিয়ে সৃষ্টি হয়েছিল নানা অস্থিরতার। তাঁকে অনেকেই ভালবাসেন না।
কিন্তু যে যা বলুক ভাই, যুব সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে ইভা রহমানকে চাই। তাই তো সাস্ট কার্নিভালে সেই মায়াময়ী ইভা রহমানের এক পলক দেখা পেতে শত শত ছাত্র নির্মম আর্তনাদ করে উঠে। কিন্তু ভার্সিটি কর্তৃপক্ষ রাজি না থাকায় আনা যাচ্ছিল না তাঁকে। কিন্তু অবশেষে জয় লাভ করল ইপ্সিত যুবকরা। তারা নিজেরা চাঁদা তুলে ইভা রহমানকে আনার ব্যবস্থা করছেন।
যদিও বরাবরই অন্য সকল শিল্পীদের থেকে ইভা রহমানের রেট একটু বেশী, তবে শত শত যুবকের হৃদয় আপ্লুত ভালবাসা তাঁকে বাধ্যundefined করল কম রেটে আসার। “ইভা রহমানকে কার্নিভালে দেখতে চাই” গ্রুপের আহ্বায়ক বলেন, “ যুব সমাজের ভালবাসা সবাই চায়; সুতরাং আর সবার মত তিনিও চান কার্নিভালে তাঁকে দেখা যাক। তাই আমরা আর বিলম্ব করতে পারছিলাম না। ” তিনি আরো বলেন, “একইভাবে ইভা রহমান একজন সুরের যাদুকরনী, শিল্পী হিসেবেও অত্যন্ত উচুঁ মানের” এবং তার মতে, “কার্নিভালে যেটি সবচেয়ে আগে বিবেচ্য সেই সৌন্দর্যের বিচারে তিনি খুবই সুন্দরী তাই তাকে না আনার কোন কারণ নেই। ” তিনি বলেন, “ইভা রহমানের গান এর অনুষ্ঠান সবচেয়ে বেশী র্দশকপ্রিয়তা পাবে”।
গতকাল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানান তিনি। ইভা রহমান সাস্ট কার্নিভালে তার বিখ্যাত এ্যালবাম “মনের তুলিতে আঁকি” থেকে দেশ কাঁপানো গান “বগুড়ার দই” গাইবেন বলে জানা যায়। আরো কিছু সারপ্রাইজিং ট্রেক থাকবে বলেও তিনি বলেন। এ সংবাদ প্রকাশ হবার পর সাস্টের ছাত্রদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চরম অস্থিরতা। জীবনের বহুল কাঙ্কিত ইভা রহমানের একটি অটোগ্রাফের আশায় তারা স্বপ্নের জাল বুনছে।
এ উপলক্ষে ছাত্র হলগুলোতে হালকা চা নাস্তার আয়োজন করা হয়েছে বলেও খবর পাওয়া যায়।
বিস্তারিত এখানে ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।