নিজের সম্পর্কে লেখার কিছু নেই । সাদামাটা । “ ফর আ ওম্যান হি উড নেভার নো
ফর আ ওম্যান হি ক্যুড নেভার হ্যাভ
হি স্যুড চেঞ্জ দ্য ওয়ার্ল্ড ফরএভার...”
না সময়, না মৃত্যু তার গভীর প্রণয়ের তেষ্টা মেটাতে পারেনি এতোটুকু ।
এক ধর্মযাজকের হৃদয় মথিত করে সে অতৃপ্ত প্রণয়ের স্রোতস্বিনী সাতশত বছর আগে যে কাব্যধারার জন্ম দিয়েছিলো, তার নাম “চতুর্দশপদী কবিতা” আর আজকের আমাদের মুখে যাকে মানায় “সনেট” হিসেবে । য়্যুরোপীয় রেনেঁসার যুগে যা দাঁপিয়ে বেড়িয়েছে সাহিত্যের পথঘাট ।
আর দু’শ বছর পরের শেক্সপিয়র তাকে যে মাত্রা দিয়েছেন তা ছুঁয়ে ছুঁয়ে গেছে য়্যুরোপ থেকে ভারতভুমি । স্বয়ং রবীন্দ্রনাথও তার মোহ কাটাতে পারেননি ।
চকোলেট আর কার্ডের ব্যবসায়ীরা মিলে মানুষের ভালোবাসা, আবেগ আর রোমান্সকে পুঁজি করে ব্যবসা ফাঁদার চক্রান্ত শুরু করেছিলো যে সময়কালে, তারও বহুকাল আগে মানুষকে ভালোবাসার কথায় মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছিলো যে কাব্য সমগ্র তার নাম “Rime in vita e morta di Madonna Laura” ।
কবি সেই ধর্মযাজক, লোকে যাকে ডাকে – পেত্রার্ক ।
ফ্রানসেসকো পেত্রার্ক ।
“ডার্ক এজ” ধারনার জন্মদাতা । মানবতাবাদের পিতা । গীতিময় কবিতার অনুকরনীয় আদর্শ । আর পরস্ত্রী কন্টেসা “লরা দ্য নভোস” এর অদেখা “দেবদাস” ।
ভালোবাসার অতৃপ্তি নিয়ে কেটেছে যার জীবন-যৌবন ।
দয়িতার কোমল মুখখানি হৃদয় কন্দরে অমূল্য মুক্তোর মতো জমা রেখে যিনি ভালোবাসায় কপর্দকহীন থেকে গেছেন আমৃত্যু ।
Statue of Petrarch on the Uffizi Palace, in Florence
কি ছিলো বিধাতার মনে ?
ইতালীর এভিগনন শহরের সেইন্ট ক্লেয়ার গীর্জায় ১৩২৭ সালের ৬ই এপ্রিল এক গুড ফ্রাইডের প্রথম প্রহরে সুতীব্র ভালোবাসার আগুন জ্বালিয়ে দিয়ে গেছে যে মুখখানি, ঠিক একুশ বছর পরে সেই একই শহরে, এপ্রিলের একই তারিখে, তেমনি এক গুড ফ্রাইডের প্রথম প্রহরে সেই মুখখানিই জনমের মতো তাকে ছেড়ে গেছে । ১৩২৭ সালে সেইন্ট ক্লেয়ার গীর্জার অলটার থেকে প্রার্থনারত মুখ তুলে যে কিশোরীর অলকনন্দা শরীরে তার চোখ আটকে গিয়েছিলো, সেই চোখই আবার ১৩৪৮ সালের এপ্রিলে আটকে গেল একটি শবাধারে । তার একুশ বছর ধরে যক্ষের মতো আগলে রাখা মুক্তোটির নিস্প্রভ - শিথিল দেহে । তার “লরা”, তার গভীর গোপন সাধনার ধন ।
অস্ফুট মন্ত্রোচ্চারন করেছিলেন, “স্বর্গবাসী হও” ।
লোকে বলে, ১৩২৭ সালের ৬ই এপ্রিল লরাকে দেখা পেত্রার্ক এর জন্যে, সেই প্রথম - সেই শেষ । জীবনে দ্বিতীয় বার আর তাদের দেখা হয়নি । তার কাছের বন্ধু বিদগ্ধ কবি বোকাচ্চিও লরাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়েছেন । সব বাজে, লরা বলে কেউ নেই পেত্রার্কের জীবনে ।
লরা কেবল এক অশরীরির নাম যাকে কবিতাতেই মানায় ।
অনুসন্ধিৎসুরা বলেন, তা কি করে হয় !
যে পেত্রার্ক আইনজ্ঞ পিতার আদেশ শিরোধার্য করে আইন বিষয়ে অধ্যয়ন করেছেন আর কঠিন পৃথিবীতে এসে বলেছেন, জীবনের সাত সাতটি বছর আমি নষ্ট করেছি এমোন এক বিষয় নিয়ে যা মানুষকে শেখায় কি করে ‘আইন ও বিচার” বিক্রী করতে হয় । নিজের আত্নাকে বিক্রী করতে পারবেন না বলে, সব ছেড়ে যিনি ধর্মের ললিতবানী ছড়ানোর যে ব্রত নিয়েছিলেন যেখানে কৌমার্য্য ধরে রাখা ছিলো প্রথম শর্ত, সেখানে তার জীবনের সকল কবিতায় বিশেষ এক নারীর বন্দনা কি করে আসে যদি না কোনও নারীকে তিনি কামনা না করেন ?
অনুসন্ধিৎসুদের তোলা আঙ্গুল যে মিথ্যে তা ও বা কি করে বলা যায় যেখানে স্বয়ং পেত্রার্ক লরার মৃত্যুর পরে লেখা “লেটার টু পসটেরেটি” তে তা স্বীকার করেছেন এই বলে, “ আমার ফেলে আসা যৌবন থেকে শুরু করে এখোনও আমি যাতনা সহ্য করে চলেছি এক উদ্দাম, পবিত্র কিন্তু অধরা এক এবং একমাত্র ভালোবাসার । তার অকাল মৃত্যু আমার জীবন তিক্ততায় ভরে দেবে সত্য কিন্তু তা আমার বুকের ভেতরে ধিকিধিকি জ্বলা তুষের আগুনকেও হয়তো নেভাতে সাহায্য করবে । আমি যদি বলতে পারতাম, আমি কখোনই রক্তমাংশে গড়া এক নারীর প্রতি প্রলুব্ধ হইনি তাহলে তা হবে এক চরম মিথ্যে বলা ।
”
নিজের অঙ্গীকারে পেত্রার্ক যে অবিচল থাকতে পারেননি এ তারই প্রমান । লরার অশরীরি প্রেম তাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে বাস্তবের বেলাভুমিতে । পেত্রার্কও যে রক্তমাংশে গড়া একজন মানুষ, এই একতরফা প্রেম তারই বারতা ।
১৩০৪ সালের ২০ শে জুলাই ইতালীর তুসকানী এলাকার আরেজ্জো শহরের গার্ডেন ষ্ট্রীটে সোমবারের এক সকালে পেত্রার্ক নামে যে শিশুটির জন্ম হয়েছিলো, জীবনের বিচিত্র অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে সে ই হয়ে উঠেছিলেন য়্যুরোপ রেনেসাঁর প্রবাদ পুরুষ । চিহ্নিত হয়েছেন 'ফাদার অব হিউম্যানিজম' মানবতাবাদের জনক হিসেবে ।
মাত্র বারো বছর বয়সে শুরু করে য়্যুনিভার্সিটি অব মন্তেপেলিয়র এবং বোলগনায় শেষ করেছেন আইনের পড়া । লেখালেখির শুরুও তখোন থেকে । আইনের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে তার আর আইনজ্ঞ হয়ে ওঠা হয়নি । বরং হয়ে উঠেছেন ক্যাথলিক ধর্মবিশ্বাসে বিশ্বাসী একজন নির্মোহ ধর্মযাজক ।
তিনিই প্রথম ধ্রুপদী সংস্কৃতি আর খ্রীষ্টান ফিলসফির বুদ্ধিদীপ্ত সমন্বয় ঘটিয়েছিলেন।
তার বই “সেক্রেটাম মিয়্যুম” এ তিনি দেখিয়েছেন, অনাধ্যাত্মিকতা (সেক্যুলারিজম)সৃষ্টিকর্তার সাথে বিশুদ্ধ সম্পর্ক নির্মানে সবসময় বাঁধা হয়ে ওঠেনা । বরং পেত্রার্ক তর্ক টেনেছেন এই বলে, সৃষ্টিকর্তা মানুষকে সকল প্রজ্ঞা এবং কার্যকর সৃষ্টিমুখী জ্ঞান দান করেছেন । তাহলে মানুষ কেন শুদ্ধ ও পূর্ণ হয়ে উঠবেনা ? তার এই মন্ত্রই ছিলো য়্যুরোপীয় রেনেসাঁর চালিকা শক্তি ।
“Mont Ventoux” পর্বত আরোহন করে তার উপলব্ধি হয়েছিলো, কেবলমাত্র বাইরে ছড়ানো অসীম প্রকৃতির সৌন্দর্য্যের চেয়ে নিজের ভেতরের আত্মিক সৌন্দর্য্য অনেক বেশী সুন্দর । এমোন কি “প্যাগান” ফিলসোফারদের সাথেও আর এই উপলব্ধি মিলে যায় ।
রেনেসাঁ পূর্ব য়্যুরোপে চার্চ শাসিত সময়কালকে বুদ্ধিচর্চ্চার অন্ধকার সময় হিসেবে তুলনা করেছেন তিনি । যা থেকে সভ্য মানুষ আজ “ডার্ক এজ” শব্দটির সাথে পরিচিত । তিনি দৃঢ়তার সাথে পুরাতন ধারনা ভেঙ্গে কেবল মানবাত্মার জয়গান গেয়েছেন । যা য়্যুরোপীয় রেনেসাঁকে বুদ্দিদীপ্ত ভাবে ফুলের মতো ফুঁটে উঠতে শিখিয়েছে । তাই ইতিহাস তাকে চিহ্নিত করেছে 'ফাদার অব হিউম্যানিজম' বা মানবতাবাদের জনক হিসেবে ।
বিখ্যাত রোমান জেনারেল “সিপ্পিও আফ্রিকানাস” এর উপর ভিত্তি করে ল্যাটিন ভাষায় লিখিত তার প্রথম বিশাল বই “আফ্রিকা” তাকে এনে দেয় য়্যুরোপ “সেলেব্রিটি”র সম্মান । রোমের পবিত্র “ক্যাপিটল’য়ে স্মরনকালের ইতিহাসের প্রথম বিদগ্ধ কবি “poet laureate” হিসেবে তাকে ১৩৪১ সালের ৮ই এপ্রিল “লরেল” মুকুট পড়ানো হয় । লোকে বলে এই “লরেল” শব্দটি থেকেই পেত্রার্ক “লরা” নামটি আবিষ্কার করেছেন । লরা কোনও রক্তমাংশের মানবী নয় ।
অথচ “Canzoniere ("Songbook") এবং “Rime in vita e morta di Madonna Laura” তার এই বিখ্যাত অনুপমীয় কবিতার বইগুলি সে কথা বলেনা ।
আবার সন্দেহও ঘোচেনা মানুষের, যেখানে একজন যাজক পেত্রার্ক নিজেই লিখেছেন, “ ঈশ্বরের প্রার্থনা আর উপবাসের পথেই আমার চলা । আমি প্রতিজ্ঞিত যে, কোনও নারী সংশ্রব নয় এমোন কি সামাজিক সৌজন্য বিনিময়ের কারনেও । ”
কোনটি ঠিক ? পেত্রার্কের কথা, না পারিপার্শ্বিক প্রমান সমূহ ?
কে এই লরা ?
পেত্রার্কের জীবনের সঞ্জীবনী সুধা, তার প্রেম ।
বাস্তবের নাকি কল্পনার ?
আসলে পেত্রার্কের “লরা” যে কে, এ নিয়ে রহস্যের জাল বোনাই গেছে শুধু । কেউ বলেন - যে “লরেল” পাতার দ্বারা ইতিহাসের প্রথম বিদগ্ধ কবি হিসেবে তিনি আদৃত হয়েছিলেন, তারই অন্ধমোহে পরেছেন তিনি ।
আবার প্রচুর প্রমান রয়েছে “লরা” নামের এক মানবীর উপস্থিতির । আসলেই লরা বলে কেউ একজন আছেন, যিনি বিবাহিতা, কাউন্ট হিউ দ্য সাদে’র স্ত্রী । পেত্রার্কের জন্মের ৬বছর পরে এভিগনন শহরেরই এক “নাইট” পরিবারে যার জন্ম । মাত্র ১৫ বছর বয়েসে তার পরিনয় ঘটে যায় কাউন্ট হিউ দ্য সাদে’র সাথে । এর ঠিক দু’বছর পরে ১৩২৭ সালের এপ্রিলের ৬ তারিখ এক গুড ফ্রাইডের সোনালী সকালে পেত্রার্ক তার এই অজেয় প্রেমাষ্পদের দেখা পান ।
তখোন লরা এক সন্তানের জননী । সেইন্ট ক্লেয়ার দ্য এভিগননন গীর্জার চত্বরে প্রার্থনা সভায় লরার রূপ তাকে যে মুগ্ধতার আবেশে নেশাগ্রস্থ করে ফেলেছিলো এক লহমায় তা থেকে পেত্রার্কের রেহাই মেলেনি আমৃত্যু । সেই মুখ তাকে তাড়িয়ে ফিরেছে আজীবন । অনেকেই বলেন “লভ এ্যাট ফার্ষ্ট সাইট” এবং সেই প্রথম, সেই শেষ । পেত্রার্ক কি তাহলে প্লেটোনিক ভালোবাসার চোরাবালিতে আটকা পড়েছিলেন ? হয়তো ।
কারন পেত্রার্কের সকল সনেট ছিলো লরাকে ঘিরেই । তার প্রথম দেখা প্রেমের দিনটিকে উদ্দেশ্য করে তিনি সনেট লিখেছেন –
সেদিন ছিলো ম্লান হয়ে যাওয়া দিন
সূর্য্যের ও, অনুকম্পায় স্রষ্টার প্রতি ।
হে আমার প্রিয়ে, আমি ধরা পড়ে গেছি
তোমার চোখে প্রথম দেখেছি যখোন
সেই কণক রঙীন হিরন্ময় আভা,
সূর্য্যও ছিলো যেখানে নতমুখী, ম্লান ।
(লেখক কর্তৃক অনুদিত)
একি শুধুই লরেল পাতার মোহময় কল্পনা ? কোন মানবীর অদ্ভুত হিরন্ময় চোখের চকিত চাহনির কোনও ছায়া পড়েনি সেখানে ?
পড়েছে । কেউ কেউ বলেন, পেত্রার্ক আর লরা প্রায়ই দেখা করতেন গোপনে ।
আর লরাই তাকে বলেছেন, পেত্রার্ক যেন এমোন কিছু না করেন যাতে তাদের সম্মানহানী হয় ।
তার লেখা "Secretum" এ পেত্রার্ক স্বীকার করেছেন, সঙ্গত কারনেই তিনি লরা কতৃক প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন । কারন লরা এক বিবাহিত নারী, পরস্ত্রী । আর সে কারনেই “তবুও আমার সকল কবিতা তোমাকেই ঘিরে” র মতো লরা্ ঝরেছে পের্ত্রাকের লেখায়, কবিতায় । লরার উপস্থিতি পেত্রার্ককে দিয়েছে স্বর্গীয় আনন্দ ।
প্লেটোনিক প্রেম ?
কিন্তু সারাবিহীন সে প্রেম তাকে বিদ্ধ করেছে অসহনীয় আর অতৃপ্ত আকাঙ্খার যন্ত্রনায় । নিজের ভেতরে দ্বৈততায় ভুগেছেন তিনি । একদিকে দয়িতের সাথে মিলনে উদগ্রীব সমর্পিত এক প্রেমিক, অন্যদিকে এক অতীন্দ্রিয়বাদী ক্রিশ্চিয়ান, এই দু’য়ের দ্বন্দ পেত্রার্ককে চেনা অসম্ভব করে তুলেছে ।
ভালোবাসা খুঁজতে গিয়ে পেত্রার্ককে অতিক্রম করতে হয়েছে অন্তহীন যন্ত্রনার পথ, একাকী ।
সবকিছু মিলিয়ে কারো কাছেই স্পষ্ট নয়, লরা কি সত্যসত্যিই এই ধরিত্রীর কেউ, নাকি কল্পনায় আঁকা এক দেবীর নাম ।
বাস্তবের যে লরাকে আমরা পেয়েছি তার অকাল প্রয়ান ঘটেছে মাত্র আটত্রিশ বছর বয়েসে । এগারো সন্তানের জননী তখন তিনি । কেউ বলেন, সন্তান জন্মদানের ধকল সইতে সইতে তাকে রাজব্যাধি “যক্ষা”য় পেয়ে বসেছিলো আর তাই ই তাকে খসিয়ে নিয়ে গেছে পেত্রার্কের জীবনের সতেজ বৃক্ষ থেকে । আবার এমোন ধারনাও পোষন করেন কেউ, য়্যুরোপ জুড়ে সে সময়ে যে কালান্তক প্লেগের মহামারী দেখা দিয়েছিলো তার ঢেউয়ে হারিয়ে গেছেন তিনি ।
তার মৃত্যুর কার্য্যকরন আমাদের হয়তো কোনও দোলা দেবেনা ।
আমাদের যা দোলা দেবে তা হলো লরার সমাধি । কথিত আছে, তার মৃত্যুর বেশ কিছু বছর পরে এক মানবতাবাদী “Maurice Sceve” এভিগনন শহরে ভ্রমন করতে এসে লরার সমাধি উন্মোচন করে খুঁজে পান একটি সীসার তৈরী বাক্স । যেখানে সযতনে রক্ষিত রয়েছে হৃদয় বিদীর্ণকারী ভঙ্গিমায় রত এক নারীমুর্তি আর তার নীচে পেত্রার্কের লেখা এক ফালি সনেট ।
একি ভালোবাসার প্রত্যুত্তর দিতে অক্ষম এক নারীর অব্যক্ত হাহাকার ? উদ্দাম উল্লাসে ছুটে চলা নদী বাঁধা পেলে যেমন মরে যায় দুঃখে, এ অকাল মৃত্যুও কি তাই ?
হয়তো এক অনাগত কাল জবাব দেবে তার........
[পুনশ্চঃ লেখাটি যেদিন লিখতে শুরু করি সেদিন ২০শে জুলাই, আমারই অজান্তে । কাকতালীয় ভাবে দিনটি পেত্রার্কেরও জন্মদিন , ৭০৭তম ।
]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।