কুখযাত নরপিশাচ জানোার হাসান সাইদ ধরা পড়েছে। কিন্তু বেজ্মাটার কোন অনুশোচনা নাই,সে সবই অস্বীকার করে যাচ্ছে যথারীতি। এখন দেখা যাক দেশের ভাংাচোরা বিচার বিভাগ কি করতে পারে। হাসান সাইদ যে অপরাধ করেছে তা মেডিকো-লিগালী গ্রেভিয়াস ইনজুরি বলা হয়ে থাকে। এই ধরনের অপরাধ প্রমানের জনয সঠিক ইনজুরি সার্টিফিকেট খুবই জরুরী যা অপরাধ সংঘটনের ২৪ ঘন্টার মধেয হলে ভালো হয়। রুমানা াপার বাবার বোকামি(না অবহেলা????) র সুযোগে হারামিটার সুবিধা হতে পারে। সবচে ভালো হতো আজ ফরসেপ দিয়ে ওর চোখ তুলে দিয়ে কাল সকালে মগবাজার মোড়ে বসিয়ে দিতে পারলে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।