noyhing হাসিনা ও আওয়ামী লীগ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনই নির্বাচন করবে; মাঝখানে খালেদাকে একটা ল্যাং মারলো; বেকুব খালেদা কিছু বুঝার আগেই হরতাল ডেকে বসেছে। আওয়ামী লীগের বদনাম যাতে না হয়, সেজন্য হাসিনা কোর্টকে ব্যবহার করেছে। হাসিনা ও এইচটি ইমাম দেশের মানুষ ও বিএনপির তরুণদের কাছে প্রমাণ করেছে যে খালেদা জামাতকে সাথে রাখবে সব সময়। বিএনপির তরুণেরা এবার হরতালে অংশ গ্রহন করেনি জামাতের অংশ গ্রহনের কারণে। ইলেকশানের কিছু পুর্বে নিজামীদের বিচার হবে; তখন জামাত বিএনপিকে নিয়ে মাঠে নামার চেস্টা করবে, বিএনপির যুব সংঠন গুলো অংশ গ্রহন করবে না; কিন্ত একই সময়ে তত্বাবধায়ক নিয়ে সমস্যা হলে বিএনপি ও জামাত একত্রিত হয়ে মাঠে নামবে; এ কারণেই এত আগে তত্বাবধায়ক নিয়ে একটা সমস্যা সৃস্টি করায়ে ম্যাডামের ডোডো মগজ ঘুলিয়ে দিয়েছে। মানুষ হরতাল বিরোধী হয়ে ওঠেছে, হাসিনা এ মনোভাবটাকে কিছুটা ক্যাপিট্যাল করে মানুষের ইচ্ছার বিপরিতে ম্যাডামকে অবস্হান নিতে চাপ সৃস্টি করলো, ম্যাডাম মাপা ফাঁদে পা দিয়েছে। কিছুদিন চাপের মাঝে রেখে, অবস্হা বুঝে, হাসিনা ও পার্লামেন্ট বিএনপিকে তত্বাবধায়ক সরকার উপহার দিবে; কোর্টের রায়ের বাহিরে গিয়ে ভালো মানুষ হয়ে যাবে হাসিনা। হরতাল থেকে আওয়ামী লীগ একটা ধারণা পেয়েছে যে, মানুষ হরতাল উপভোগ করেছে, কিন্তু অংশ গ্রহন করেনি; ভবিষ্যতেও হরতালের জন্য ম্যাডাম মানুষ পাবে না। হাসিনার জন্য এ ধারণাটা খুবই প্রয়োজনীয় ছিল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।