আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক প্রিলিতে একাধিক লিখিতের সুপারিশ

good প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের নিযো়গ না হওযা় পর্যন্ত একাধিক বিসিএসে লিখিত পরীক্ষায় সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ দেওযা়র সুপারিশ করেছে পিএসসি। রোববার জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত ২০১০ সালের বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) বার্ষিক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়। সংসদ কার্যে পিএসসি সচিবালযে়র দাযি়ত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। এ সুপারিশ বাস্তবায়ন হলে বিসিএস পরীক্ষায় একবার প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হলে ওই বিসিএস'র চূডা়ন্ত নিযো়গ না হওযা় পর্যন্ত যত বিসিএসে অংশ নেওযা় সম্ভব হবে সবকয়টিতে সরাসরি লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে ওই পরীক্ষার্থীরা। বিকেলে স্পিকার আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে সংসদের নবম অধিবেশন শুরু হয়।

সাধারণ ও টেকনিক্যালে আলাদা পরীক্ষা টেকনিক্যাল ও সাধারণ ক্যাডারের জন্য আলাদাভাবে পরীক্ষা নেওযা়র সুপারিশ এসেছে পিএসসির বার্ষিক প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়, প্রার্থীকে ফরম পূরণের ক্ষেত্রে সাধারণ ও টেকনিক্যাল পছন্দক্রম আলাদাভাবে পূরণ করে দিতে হবে, মিশ্রণ করা যাবে না। অর্থাৎ প্রার্থীকে সাধারণ বা টেকনিক্যাল ক্যাডার- এ দুইযে়র যে কোনো একটিতে অথবা আলাদাভাবে দুইটিতে পরীক্ষা দেওযা়র সুযোগ দেওযা় হবে। কোটা পদ্ধতি প্রচলিত কোটা পদ্ধতি পর্যালোচনা করে একে যৌক্তিকরণ করার প্রস্তাব করা হযে়ছে প্রতিবেদনে। এতে বলা হযে়ছে, প্রচলিত পদ্ধতিতে সাধারণ ক্যাডারের পদগুলো পূরণের ক্ষেত্রে বড় কোনো সমস্যা হয় না।

তবে টেকনিক্যাল পদের ক্ষেত্রে প্রাধিকার কোটার বাইরে/সাধারণ শ্রেণীর বহু উত্তীর্ণ প্রার্থী থাকা সত্ত্বেও প্রাধিকার কোটায় উত্তীর্ণ প্রার্থীর সংখ্যা পর্যাপ্ত না হওযা়য় অনেক পদ শূন্য থেকে যায়। কোটা পদ্ধতি পর্যালোচনাকালে এ বিষয়টি বিবেচনায় রাখা সমীচীন হবে বলে মনে করে পিএসসি।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।