হ্যা দীর্ঘ তিন বৎসর পর ম্যাডাম গেছেন । লন্ডনে, দেখা করতে তার গুনধর পুত্র তারেক রহমান এর সাথে।
এর ভেতর ৪-৫ বার বিদেশে গেলেও গুরুতর অসুস্থ? পুত্রদের সাথে দেখা করার সময় হয় নাই, সৌদি বাদশাহর সাথে ৩ দিন কাটানোর (আলোচনা) পরও সময় হয় নাই।
আরো নাকি কাজ আছে, লন্ডন যাওয়ার পথে এয়ারপোর্ট লাউঞ্জে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন ‘ইউনুস প্রসংগও গুরুত্বপুর্ন’ যুক্তরাজ্য সরকার এর সাথে আলচনায় এটা নিয়েও কথা বলব। অর্থাৎ তেল-গ্যাস, আদমদের উপর ইমিগ্রেশন কড়াকরি, বিনিযোগ বাড়ানো এগুলো কোন ইসুই না।
তারেক নাকি চিকিৎসাধিন ৩ বৎসর জাবত, অথচ ৩ বছর আগে যখন দেশ ছাড়ে, তখন নাকি গুরুতর অসুস্থ! এম্বুলেন্সে শুয়ে এয়ারপোর্টে যায়, কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে সেখানে হুইলচেয়েরের ব্যাবস্থা থাকলেও হেঁটেই বোর্ডিংব্রীজে উঠে। বিমানে স্লিপিং সিটের ব্যবস্থা থাকলেও সাধারন সিটে অন্যান্য যাত্রীদের সাথে বসেই লন্ডন যায়। সেখানে সেদিন হসপিটালে ভর্তি না হয়ে পুর্বনির্ধারিত ভাড়াকরা বাসায় উঠে। তিনদিন পর হাসপাতালের outdoor এ চিকিৎসা নেয়।
(এ কথা গুলো আমার বানানো না, ২০০৮ এর দৈনিক সংবাদপত্রগুলো থেকে সংগ্রহিত)
এর নাম গুরুতর অসুস্থ!
আর কোকো? তার কি রোগ? কেউ সঠিক বলতে পারে না।
কেউ বলে হার্টডিজিজ, কিন্তু BSMMU তে তার এই রোগের কোন চিকিৎসা হয়েছে কি না সেই সময়কার সংবাদপত্র গুলো তন্নতন্ন করে কিছুই পেলাম না। তবে হাসপাতাল থেকে বিমানবন্দর যাওয়ার সময় যে কাঁপুনি দেখাগেছিল (tv নিউজে দেখা) রিদরোগিরা এভাবে কাঁপে কি না কখনো সুনিনি। একমাত্র ড্রাগ-এডিক্টরাই মাদক না পেলে এভাবে কাপ্তে পারে,
লন্ডনে গেলে তো ড্রাগ মিলবে না, এ ছাড়া মার্কিন হুলিয়াও আছে। তাই তার জন্য ব্যাঙ্কক-কুয়ালালামপুরই ok. টাকার বান্ডিলের তো কোন অভাব নাই।
এই দির্ঘ তিন বৎসর তারেক বা কোকো কখনো কোন সাংবাদিক বা tv সাংবাদিকের এর সাথে দেখা দেন নাই।
লন্ডনের বাংলা কমুনিটির স্থানিয় সাংবাদিকের সাথেও দেখা দেন নাই, BBC বাংলা তো দুরের কথা।
লজ্জায় ? এমন কি কোন ছবি পর্যন্ত তুলতে দেন নাই
এতে কোন সমস্যা নাই, জনগনের প্রতি তাদের ভরসা আছে, তার কিছু দিন পর তারা সব ভুলে যায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।