আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যমযম কূপের পানিতে অতিরিক্ত পরিমাণে বিষাক্ত আর্সেনিক !!!! সত্যিই হাস্যকর =))

যে কথা কম বলে, সে নাকি বেশি বুদ্দিমান। তাই আমিও কম কথা বলি ও লিখি।

ব্রিটিশ এক দৈনিকের দাবী: যমযম কূপের পানি বিষাক্ত! ব্রিটিশ এক দৈনিকে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে যমযম কূপের পানির গুণগত মানের উপর পর্যালোচনা করা হয়েছে। এতে দাবী করা হয়েছে যে, যমযম কূপের পানিতে আর্সেনিক রয়েছে! অবশ্য সৌদি কর্তৃপক্ষ এ দাবীকে তীব্রভাবে নাকচ করে দিয়েছে। আহলে বাইত (আ.) বার্তা সংস্থা আবনার রিপোর্ট: বেশ কিছুদিন পূর্বে একটি ব্রিটিশ দৈনিক কর্তৃক প্রকাশিত এক প্রবন্ধে যমযম কূপের পানির বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়।

এতে দাবী করা হয়েছে যে, যমযমের পানিতে প্রচুর পরিমাণে আর্সেনিক রয়েছে। গতকাল সৌদি কর্তৃপক্ষ ঐ পত্রিকার এ দাবী তীব্রভাবে নাকচ করে দিয়েছে। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন যে, বহু বছর ধরে যমযমের পানি প্রতিদিনিই পরীক্ষা করা হয় এবং তাতে বিদ্যমান বিভিন্ন উপাদানের পরিমাণ দেখা হয়। হারামাইন শারিফাইনের সাথে সংশ্লিষ্ট সচিবালয়ের মুখপাত্র জনাব আহমাদ আল মানসুর ফ্রান্স প্রেসকে জানিয়েছেন যে, প্রতিদিনের পরীক্ষা হতে স্পষ্ট হয়েছে যে, এ পর্যন্ত যমযমের পানিতে বিদ্যমান উপাদানসমূহ পরিমাণের বেশী পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন: যমযমের পানি মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।

এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, সম্প্রতি লন্ডনের নিরাপত্তা বিভাগ তাদের গোয়েন্দাদের মারফত এ তথ্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে যে, যমযম কূপের পানিতে অতিরিক্ত পরিমাণে বিষাক্ত আর্সেনিক রয়েছে। উল্লেখ্য, গত বছর সৌদি আরবের বাদশাহ যমযম কূপের পানি পরিশোধন, পরীক্ষা ও প্যাকেটজাত করার জন্য ১৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার ব্যয়ে একটি প্রকল্প উদ্বোধন ও চালু করেছেন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।