মেডিটেশন করলে আপনি যাযা পেতে পারেণ.
মানসিক
১. পৃথিবীর সবচেয়ে সহজ ও কার্যকরী পদ্ধতিতে
মেডিটেশন শিখবেন। ফলে মেডিটেশন আয়ত্ত
হবে খুব সহজেই।
২. অস্থিরতা মুক্ত হয়ে আপনি হবেন প্রশান্ত।
থাকবেন বিষাদমুক্ত ও সদানন্দ।
৩. টেনশন, নার্ভাসনেস ও অযাচিত ভয়-ভীতি থেকে
মুক্ত হয়ে সৃষ্টি হবে এক আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব।
৪. আপনি প্রো-একটিভ, আত্মবিশ্বাসী ও স্বতঃস্ফূর্ত
হয়ে উঠবেন।
৫. পুঞ্জীভূত রাগ-ােভ, বদমেজাজ, অনিয়ন্ত্রিত
আচরণ থেকে মুক্তি লাভ করবেন সহজেই।
৬. যেকোনো পরিস্থিতিতে রাগ নিয়ন্ত্রণ করে বিজয়ী
হওয়ার মতা অর্জন করবেন।
৭. মনছবি বা কল্পনায় সফল হওয়ার মাধ্যমে
সাফল্যকে আকৃষ্ট করবেন নিজের দিকে।
৮. প্রজ্ঞা ও অতিচেতনায় সিক্ত হয়ে লাভ করবেন
সঠিক সময়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত
নেয়ার মতা।
৯. অখণ্ড মনোযোগ সৃষ্টি হবে।
১০. সৃজনশীল কাজে বাড়বে আপনার দতা।
১১. মনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা সহজ হবে।
১২. সকল প্রকার নেতিবাচকতা থেকে মুক্ত হয়ে
ভেতরে সৃষ্টি হবে ইতিবাচক শক্তির প্রাবল্য।
১৩. যেকোনো অনিয়ন্ত্রিত পরিস্থিতির ওপর নিজের
নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় কুশলী হয়ে উঠবেন।
১৪. নেতিবাচক চিন্তা, কথা ও আচরণের প্রভাবে সৃষ্ট
হতাশা-বিষণড়বড়বতার বৃত্ত ভেঙে বেরিয়ে আসবেন।
১৫. জীবনে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক দৃষ্টিভঙ্গি ও আচরণের
তিকর প্রভাব থেকে মুক্ত হবেন।
১৬. সকল প্রকার ভয় ও মৃত্যুভয় থেকে মুক্ত হবেন।
১৭. কমান্ড সেন্টারে অন্যের নিরাময় ও কল্যাণ
কামনার মাধ্যমে লাভ করবেন স্বর্গীয় প্রশান্তি।
১৮. প্রকৃতির সাথে একাত্ম হয়ে দৃশ্যমান সবকিছুর
পেছনে অনুভব করবেন প্রকৃতির নেপথ্য
স্পন্দনকে।
১৯. দিন দিন প্রখর হয়ে উঠবে আপনার স্মৃতিশক্তি।
২০. সহনশীলতা, সমমর্মিতা ও বিশ্বজনীন মমতার
শক্তিতে উজ্জীবিত হবেন।
২১. আপনার চিন্তা হবে শাণিত, সিদ্ধান্ত হবে সঠিক
ও বক্তব্যের প্রকাশ হবে স্বতঃস্ফূর্ত।
শারীরিক
২২. আপনি লাভ করবেন সুস্বাস্থ্য ও নীরোগ দেহের
কোয়ান্টাম ধারণা।
২৩. দম চর্চা করে প্রাণশক্তিতে উজ্জীবিত ও
কর্মতৎপর থাকতে পারেন সারাদিন।
২৪. টেনশন মুক্ত হয়ে শরীরের প্রতিটি পেশি ও
দেহকোষ অবগাহন করবে গভীর শিথিলতায়।
২৫. নিরাময়ের মনছবি দেহকে করবে রোগমুক্ত।
২৬. টেনশনের সাথে সম্পর্কযুক্ত রোগ, যেমনÑ উচ্চ
রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, করোনারি হৃদরোগ,
স্ট্রোক, মাইগ্রেন, আর্থ্রাইটিস, আইবিএস,
অনিদ্রা, ঘাড়ে ব্যথা, মেরুদণ্ডে ব্যথা, আলসার,
বাতব্যথা, চর্মরোগ থেকে দেহ থাকবে মুক্ত।
২৭. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সμিয় ও
আরো কার্যকরী করে তোলার মাধ্যমে যেকোনো
দুরারোগ্য রোগ এমনকি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে
গড়ে তুলবেন সফল প্রতিরোধ ও নিরাময়।
২৮. শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ স্বাভাবিক পঙμিয়ায়
কাজ করবে।
ফলে অসুস্থতার হার কমে যাবে।
২৯. স্ট্রেসপূর্ণ এসিডিক অবস্থা কেটে গিয়ে শরীরে
সৃষ্টি হবে এলকালাইন অবস্থা, যা সার্বিক সুস্থতা
ও নিরাময়ের জন্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩০. ধূমপান, এলকোহল, ড্রাগস্সহ নেশা ওমাদকদ্রব্য থেকে মুক্ত হওয়া যায়।
৩১. মস্তিষ্কের দুই বলয়ের সুষম সমন্বয়ে জীবনের
সবকিছুতেই আসবে এক চমৎকার ছন্দ।
৩২. আলস্য ও অতিঘুমের দুড়চμ থেকে বেরিয়ে
আসতে পারবেন।
৩৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন প্রাকৃতিক
উপায়ে।
৩৪. কোয়ান্টাম খাদ্যাভ্যাস আয়ত্ত করে লাভ
করবেন সুস্থ ও প্রাণপ্রাচুর্যময় দীর্ঘ জীবন।
৩৫. শরীর μমান্বয়ে হয়ে উঠবে পরিশ্রম নির্ভর ও
কষ্টসহিষ্ণু।
৩৬. ফুসফুসের কর্মমতা বৃদ্ধি পায়। প্রতিটি
দেহকোষ হয় অক্সিজেন সমৃদ্ধ।
দেহ থাকবে
এজমা, ব্রংকাইটিসসহ ফুসফুসের যাবতীয়
রোগমুক্ত।
৩৭. ঘুম ও জাগরণের মধ্যে সৃষ্টি হবে সুন্দর সমন্বয়।
৩৮. করোনারি হৃদরোগে আμান্ত রোগীরা
কোয়ান্টাম হার্ট কাব নির্দেশিত জীবন পদ্ধতি
অনুসরণ করে হয়ে উঠবেন একজন সুস্থ
স্বাভাবিক মানুষের মতোই কর্মম।
৩৯. নিরাময় ও রোগমুক্তির জন্যে দাওয়া, দোয়া ও
দানের সুসমন্বয় সাধনের পঙμিয়া কোয়ান্টাম।
৪০. হরমোন গ্রন্থি থেকে হরমোন নিঃসরণ
চমৎকার হবে।
দেহে বিরাজ করবে একঅপূর্ব জৈব ছন্দ।
সামাজিক/ পারিবারিক
৪১. ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্কে
ভুল বোঝাবুঝি দূর হয়ে সৃষ্টি হবে পারস্পরিক
সুসম্পর্ক।
৪২. স্বামী-স্ত্রী, বাবা-মা ও সন্তানদের প্রতি আপনি
পরিপূর্ণ মমতা ও মনোযোগ দিতে পারবেন।
৪৩. পারিবারিক মেডিটেশনের মাধ্যমে আপনার
পরিবার হয়ে উঠবে সুখ শান্তি ও আনন্দের
উৎস।
৪৪. সুসম্পর্কের গুরুত্ব ও কৌশল অনুধাবনের
ফলে সামাজিক যোগাযোগে সৃষ্টি হবে
চমৎকার দতা।
৪৫. সঙ্ঘশক্তির চেতনায় উদ্বুদ্ধ হবেন। অনুভব
করবেন সঙ্ঘবদ্ধতার গুরুত্ব।
৪৬. আপনার সাংগঠনিক দতা বিকশিত হবে।
৪৭. বিনয়, মানবিকতা, শিষ্টাচার ও সৎগুণের
স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ ঘটবে আপনার আচরণে।
৪৮. মার গুরুত্ব অনুধাবনের ফলে পারিবারিক
ও সামাজিকÑ যেকোনো সম্পর্কের তিক্ততা
দূর হবে।
৪৯. পারস্পরিক সংযোগায়নের দতা বাড়বে।
৫০. পেশা ও পরিবারের মধ্যে ব্যস্ততার সুসমন্বয়করতে পারবেন আপনি। ৫১. আপনার যেকোনো বিপদ, অসুস্থতা, সমস্যায়
আপনার জন্যে দোয়া করবে কোয়ান্টাম
পরিবারের হাজার হাজার সদস্য।
৫২. দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল কিংবা প্রবাসে অর্থাৎ
পৃথিবীর যেখানেই থাকুন না কেন আপনি
অনুভব করবেন আপনি একা নন।
৫৩. একার পে অসম্ভব এমন অসংখ্য সুদূরপ্রসারী
সেবামূলক কাজের সাথে একাত্ম হওয়ার
সুযোগ ঘটবে আপনার।
৫৪. সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা ও যোগাযোগ বাড়বে।
৫৫. বেকারত্বের হতাশাকে রূপান্তরিত করবেন
কর্মমুখর জীবনের আনন্দে।
৫৬. মাটির ব্যাংকে দান করে প্রশান্তি সুস্বাস্থ্য ও
সাফল্যের পথ হবে সুগম।
৫৭. ‘সোল ফাদার’/ ‘সোল মাদার’ হওয়ার মাধ্যমে
পারবেন একটি শিশুর আত্মিক আশ্রয় হতে।
৫৮. হাজারো মানুষের সাথে শ্রমানন্দে সেবা করার
সুযোগ হবে।
লাভ করবেন আত্মিক তৃপ্তি।
৫৯. কোয়ান্টাম স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যμমে অংশ নিয়ে
বাঁচাতে পারেন মুমূর্ষু প্রাণ।
৬০. কোয়ান্টাম যাকাত ফান্ডের মাধ্যমে দরিদ্র
জনগোষ্ঠীর ভাগ্য উনড়বয়নে কাজ করার সুযোগ
ঘটবে আপনার।
৬১. স্বতঃস্ফূর্ত নেতৃত্বের গুণাবলি জন্ম নেবে
আপনার মধ্যে।
৬২. সাদাকায়ন, আলোকায়নসহ নিয়মিত আত্ম
উনড়বয়নমূলক কার্যμমে অংশ নিয়ে সৎসঙ্ঘে
আপনার জীবন হয়ে উঠবে প্রশান্তিময়।
৬৩. পরিবারের সবাইকে নিয়ে অংশ নিতে পারবেন
ফাউন্ডেশনের সকল কার্যμমে।
৬৪. ব্যক্তিগত পারিবারিক শারীরিক মানসিক
সামাজিক যেকোনো সমস্যায় আপনি পাবেন
সমমর্মিতাপূর্ণ সৎ পরামর্শ ও কাউন্সেলিং।
পেশাগত
৬৫. মেধাকে সেবায় রূপান্তরের দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনের
ফলে পেশাগত কাজে সৃষ্টি হবে নতুন উদ্যম।
৬৬. জীবনের প্রতিটি েেত্র আপনি ‘শূন্য’ থেকে
শুরু করতে পারবেন।
৬৭. জব স্ট্রেস পরিণত হবে কাজের আনন্দে।
৬৮. পড়াশোনায় সাফল্যের সহজ সূত্রগুলো
অনুধাবন করবেন। পরীাভীতি দূর হয়ে
ছাত্রজীবনে সাফল্য লাভ সহজ হবে।
৬৯. পড়া মনে রাখার মতা বাড়বে।
৭০. প্রশান্ত মনে জীবনের সঠিক ল্য স্থির করতে
পারবেন।
৭১. নিয়মিত মেডিটেশন ও অটোসাজেশনের
মাধ্যমে আপনার পেশাগত দতা দিন দিন
বাড়বে।
৭২. সাফল্যের মনছবির মাধ্যমে নিজের দিকে
যেকোনো সাফল্যকে আকৃষ্ট করতে পারবেন।
৭৩. প্রাচুর্যের েেত্র দানের গুরুত্ব উপলব্ধি
করবেন। হয়ে উঠবেন প্রাচুর্যবান।
৭৪. প্রশান্ত মনে পেশাগত েেত্র নতুন নতুন
কর্মপরিকল্পনা উদ্ভাবন করতে পারবেন।
৭৫. পরীার হলে/ ভাইভা বোর্ডের সামনে
কোয়ান্টা ভঙ্গির সফল প্রয়োগের মাধ্যমে ভালো
ফলাফল করা সম্ভব হবে।
৭৬. শিার্থীরা কাসে প্রম ও জীবনে প্রম হওয়ার
সূত্র শিখবেন।
৭৭. পেশা ও কাজের প্রতি মনোযোগ পেশাকে
পরিণত করবে আপনার জীবনের আনন্দে।
৭৮. কোয়ান্টাম হিলিং ও মাটির ব্যাংককে ব্যবহার
করতে পারবেন আপনার পেশাগত সাফল্যের
সহযোগী অনুঘটক হিসেবে।
৭৯. পেশাগত জীবনে সাফল্যের অন্তরায়গুলো
অনুধাবন ও তা সহজে দূর করতে পারবেন।
৮০. যেকোনো ব্যবসায়িক আলোচনা বা লেনদেনে
কোয়ান্টা ভঙ্গি করে স্থিরচিত্তে অপরপকে
ন্যায় সঙ্গত কাজে প্রভাবিত করতে
পারবেন।
৮১. মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে
পারবেন বলে আপনার দায়িত্ব
নেয়ার মতা বাড়বে।
৮২. প্রতারকের প্রতারণার কৌশল
আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন।
৮৩. কেরানি মানসিকতা নয়, আপনার
মধ্যে জন্ম নেবে ব্যবস্থাপকীয়
দৃষ্টিভঙ্গি।
৮৪. আপনি হয়ে উঠবেন সময়ানুবর্তী।
আত্মিক
৮৫. শুকরিয়ার গুরুত্ব অনুধাবনের
মাধ্যমে লাভ করবেন সঠিক
জীবনদৃষ্টি।
৮৬. নামাজ, প্রার্থনা ও ইবাদতে সৃষ্টি
হবে একাগ্রতা ও গভীর
মনোযোগ। ৮৭. ধ্যানের স্তরে অর্থসহ কোরআন শোনার
অভূতপূর্ব অনুভূতি লাভ করবেন। স্রষ্টার বাণী
অনুধাবন করবেন গভীর আত্মনিমগড়বতায়।
৮৮. সঙ্ঘবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবেন আত্মশুদ্ধির পথে।
৮৯. কোয়ান্টা ভঙ্গির মাধ্যমে মুহূর্তেই মহাচেতনার
সাথে সংযুক্ত হওয়ার পঙμিয়া শিখবেন।
৯০. ধর্ম বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে মানুষ ও সৃষ্টি জগতের
প্রতি হৃদয়ে অনুভব করবেন বিশ্বজনীন মমতা।
৯১. আপনার ভেতরে জাগ্রত হবে সার্বজনীনতার
চেতনা ও অনুভূতি।
৯২. একাগ্র অনুশীলনে সংযুক্ত
হবেন শক্তির মূল উৎসের
সাথে।
৯৩. উজ্জীবিত হবেন অন্যের জন্যে
সাফল্য ও নিরাময় কামনার
বিশেষ আত্মিক শক্তিতে।
৯৪. কোয়ান্টামম-এর নিবিড়
প্রকৃতির মাঝে ধ্যান ও হিরন্ময়
মৌনতার আনন্দে অবগাহন
করতে পারেন।
৯৫. স্রষ্টার নৈকট্য অনুভবের মাধ্যমে
জীবন থেকে দূর হবে সকল
অযাচিত ভয় ও অস্থিরতা।
৯৬. আলোকিত জীবন-অভ্যাস
আপনাকে মুক্তির পথ দেখাবে। নির্মাণ করবে
জীবনের নতুন বাস্তবতা।
৯৭. শুকরিয়ার প্রকাশ হিসেবে আপনি প্রতিদিন
আপনার কাজের পরিমাণ বাড়াতে পারবেন।
৯৮. জীবনকে পরিপূর্ণভাবে বিকশিত করার জন্যে
ভেতরে থাকা প্রয়োজনীয় শক্তি ও সামর্থ্য
পুরোপুরি ব্যবহার করতে পারবেন।
৯৯. আপনি পরিণত হবেন নৈতিক ও মানবীয়
গুণাবলিসম্পনড়ব একজন অনন্য মানুষে।
১০০.
আপনি লাভ করবেনÑ
সুস্থ দেহ প্রশান্ত মন কর্মব্যস্ত সুখী জীবন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।