যে কোন ক্ষেত্রে সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য নিজের ব্যবহার ও মেজাজের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখাটা খুব জরুরী। ঠিকমতো ক্লাশ বা অফিস করার ক্ষেএে আপনি হয়তো খুব সিরিয়াস; কিন্তু আপনারই আশেপাশের জন হয়তো এটা নিয়েই ঠাট্টা করছে। ধরুন, কোন গ্রুপ ওয়ার্কে আপনি হয়তো খুব পরিশ্রম করে চলেছেন; ক্রমে আপনি হয়তো লক্ষ্য করলেন, যে প্রজেক্টের জন্য আপনি নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন সেটা আপনার টিম মেম্বারদের কেউই সিরিয়াসলি নেয়নি। কিংবা ধরুন হয়তো আপনার সহকর্মীগণ এমন সব প্রশ্ন বা মন্তব্য করছে যা প্রেক্ষিতে আপনি এমন কোন ঝাঝালো উওর কিংবা কোন অপ্রয়োজনী কথা বলে ফেললেন যা পরবর্তীতে সবার মন খারাপের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যার প্রভাব পরবর্তীতে লেখাপড়া বা কাজের ওপর পড়ে।
কী করবেন:
১. কখনও মনে রাগ জমতে শুরু করলে নিজেকে অন্যদের থেকে দূরে সরিয়ে নিন। নিজেকে একটু ব্রেক দিন। মনে মনে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে নিন।
২. কারও ওপর রাগ জমে গেলে, রাগের কথা ভুলে কিভাবে রিঅ্যাক্ট করা যায় তাই নিয়ে ভাবুন।
৩. অনেকে পরিকল্পিতভাবে আপনাকে রাগিয়ে পরিস্থিতি আপনার প্রতিকূলে নেয়ার চেষ্টা করে থাকবে।
এদের ব্যাপারে সচেতন থাকুন।
৪. অনেক সময় হয়তো কোন বিশেষ ব্যক্তির হাবভাব, কথাবার্তা ও আচরণ আপনাকে ইরিটেট করে। হয়তো কোন কারণ ছাড়াই রাগ হয়ে যায়। এই মনেবৃওি সবসময়ই ক্ষতিকারক। এ ব্যাপারে সতর্ক থাকুন, প্রয়োজনে অভিজ্ঞ ও জ্ঞানীজনদের সহায়তা নিন।
৫. যতই রেগে জান, কোনও ব্যক্তিগত মন্তব্য করে কাউকে আঘাত করবেন না।
(সংগৃহীত এবং সংক্ষেপিত)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।