আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।
হেফাজত বিরোধীদলীয় নেতা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সৌদি আরবের এই ছবি দেখে মারামারি করতকিনা জানিনা। তবে এত পরূষের মাঝে তেতুল! দেখে ....
১৩ দফার কি হল?
সৌদি আরব সফররত বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার হোটেলের সামনেই সংঘর্ষে জড়ালো স্থানীয় বিএনপির দুই গ্রুপ।
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সম্মানে রোববার মদীনায় হোটেল হিলটনে প্রবাসী দলীয় নেতা ও কর্মীরা এক ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন বেগম খালেদা জিয়া।
ইফতার মাহফিলে প্রভাব বিস্তারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে হিলটন হোটেলের সামনে সৌদি আরব পশ্চিমাঞ্চল বিএনপির আব্দুর রহমান ও মুকিব গ্রুপের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। সংঘর্ষে ৫০ জন আহত হয় এবং ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। পরবর্তীতে পুলিশী হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে খালেদা জিয়া হোটেলের ভেতর অবস্থান করছিলেন। হোটেল কক্ষের বাইরে এ সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মোবিন চৌধুরী স্থানীয় বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন।
তবে তারা কেউই সংঘর্ষ থামাতে এগিয়ে আসেননি। সৌদি আরবের পুলিশ এসে দু’পক্ষের সংঘর্ষ থামায়। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ৩ জনকে আটক করে নিয়ে যায় তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মদিনায় অবস্থানরত বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত বিএনপি নেতা কর্মীরা সৌদি সরকারের রাজকীয় অতিথি ভবন দারুল আমান প্রাসাদ এবং হিলটন হোটেলের সামনে অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে ওই দুই গ্রুপের কর্মীদের মধ্যে মারামারি শুরু হয়।
এ ঘটনা সম্পর্কে মদিনা বিএনপির সভাপতি মনিরুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, ‘বড় দলের মাঝে এমন ছোটখাটো ঘটনা ঘটতেই পারে। ’
সৌদি আরব পশ্চিমাঞ্চল বিএনপির একাংশের সভাপতি আব্দুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার সময় ম্যাডাম হোটেলে অবস্থান করছিলেন। ’ অপর গ্রুপের নেতা মুকিবকে ফোন করলেও উনি ফোন ধরেননি। সুত্র-১ সুত্র-২
সবাই দোয়া করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।