বিশেষ তেমন কিছুই আমার নেই। সাধারন একটা মানুষ আমি।
বিঃ দ্রঃ - পড়ে হাসি না আসলে কতৃপক্ষ দায়ী নয়।
দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: আমি আর আমার স্ত্রী জীবনের ২০টি বছর সুখী জীবনযাপন করেছি।
দ্বিতীয় বন্ধু: তারপর?
প্রথম বন্ধু: তারপর একদিন....আমাদের দুজনের দেখা হলো!
স্বামী: ও গো শুনছ, একটু পর আমার একজন বন্ধু আসবে।
স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!
ডাক্তার: চিন্তার কিছু নেই। আপনার চাচার অসুখটা আসলে মানসিক। উনি মনে করেন উনি অসুস্থ, আসলে তা নয়।
কিছুদিন পর রোগীর খবর নিতে ফোন করলেন ডাক্তার।
ডাক্তার: কী অবস্থা আপনার চাচার?
রোগীর আত্মীয়: খুবই খারাপ! উনি মনে করেন, উনি মারা গেছেন!
রতন: কী করছ?
তন্বী: এই তিন মাসের বাচ্চাটার কথা রেকর্ড করছি।
রতন: কেন?
তন্বী: ও বড় হলে জিজ্ঞেস করব, ও আসলে কী বোঝাতে চাইছিল!
শিক্ষক: বলত ইমন, পরীক্ষার হলে উত্তরপত্রে সবার আগে কী লেখা উচিত?
ইমন: ‘এই উত্তরপত্রে সমস্ত লেখা কাল্পনিক। কোনো বইয়ের সঙ্গে মিলে গেলে তা নিতান্তই কাকতালীয়!’
পরিচালক: এই দৃশ্যটার জন্য তোমাকে ৫০ ফুট ওপর থেকে একটা সুইমিং পুলে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
নায়ক: কিন্তু আমি তো সাঁতার জানি না!
পরিচালক: ভয় নেই, সুইমিং পুলে পানি থাকবে না!
ছেলে: মা, আমার বন্ধুরা আজ বাসায় আসবে, আমার খেলনাগুলো লুকিয়ে রেখো।
মা: কেন? তোর বন্ধুরা কি চোর? ছি, ছি, ছি, তুই আমার ছেলে হয়ে চোরদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিস?
ছেলে: না, মা তুমি ভুল বুঝছ! ওরা চোর না! খেলনাগুলো আলমারিতে লুকিয়ে না রাখলে ওরা নিজেদের খেলনা চিনে ফেলবে!
চিড়িয়াখানার প্রধান: রতন, তুমি বাঘের খাঁচার দরজায় তালা দাওনি?
রতন: কী যে বলেন স্যার, কোন গর্দভ একটা বাঘ চুরি করতে আসবে!
আরও কৌতুক পেতে এখানে ক্লিক করুন। মোবাইল থেকে হলে এখানে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।