আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৫ ফোড়ন কৌতুক। এক্কেবারে লাফিং গ্যাস।

বিশেষ তেমন কিছুই আমার নেই। সাধারন একটা মানুষ আমি।
বিঃ দ্রঃ - পড়ে হাসি না আসলে কতৃপক্ষ দায়ী নয়।  দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে— প্রথম বন্ধু: আমি আর আমার স্ত্রী জীবনের ২০টি বছর সুখী জীবনযাপন করেছি। দ্বিতীয় বন্ধু: তারপর? প্রথম বন্ধু: তারপর একদিন....আমাদের দুজনের দেখা হলো!  স্বামী: ও গো শুনছ, একটু পর আমার একজন বন্ধু আসবে।

স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!  ডাক্তার: চিন্তার কিছু নেই। আপনার চাচার অসুখটা আসলে মানসিক। উনি মনে করেন উনি অসুস্থ, আসলে তা নয়।

কিছুদিন পর রোগীর খবর নিতে ফোন করলেন ডাক্তার। ডাক্তার: কী অবস্থা আপনার চাচার? রোগীর আত্মীয়: খুবই খারাপ! উনি মনে করেন, উনি মারা গেছেন!  রতন: কী করছ? তন্বী: এই তিন মাসের বাচ্চাটার কথা রেকর্ড করছি। রতন: কেন? তন্বী: ও বড় হলে জিজ্ঞেস করব, ও আসলে কী বোঝাতে চাইছিল!  শিক্ষক: বলত ইমন, পরীক্ষার হলে উত্তরপত্রে সবার আগে কী লেখা উচিত? ইমন: ‘এই উত্তরপত্রে সমস্ত লেখা কাল্পনিক। কোনো বইয়ের সঙ্গে মিলে গেলে তা নিতান্তই কাকতালীয়!’  পরিচালক: এই দৃশ্যটার জন্য তোমাকে ৫০ ফুট ওপর থেকে একটা সুইমিং পুলে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। নায়ক: কিন্তু আমি তো সাঁতার জানি না! পরিচালক: ভয় নেই, সুইমিং পুলে পানি থাকবে না!  ছেলে: মা, আমার বন্ধুরা আজ বাসায় আসবে, আমার খেলনাগুলো লুকিয়ে রেখো।

মা: কেন? তোর বন্ধুরা কি চোর? ছি, ছি, ছি, তুই আমার ছেলে হয়ে চোরদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিস? ছেলে: না, মা তুমি ভুল বুঝছ! ওরা চোর না! খেলনাগুলো আলমারিতে লুকিয়ে না রাখলে ওরা নিজেদের খেলনা চিনে ফেলবে!  চিড়িয়াখানার প্রধান: রতন, তুমি বাঘের খাঁচার দরজায় তালা দাওনি? রতন: কী যে বলেন স্যার, কোন গর্দভ একটা বাঘ চুরি করতে আসবে! আরও কৌতুক পেতে এখানে ক্লিক করুন। মোবাইল থেকে হলে এখানে।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।