Speak no evil, hear no evil, see no evil.
ভাইরে, নারী দিবসে পুরুষ এর লালসা লইয়া লিখিতেছি। আপুরে, পুরুষ প্রজাতি বড়ই এক চিজ বটে। বয়স যতই বাড়ে, যৌবন যতই নীচের দিকে নামিতে থাকে তাহাদের রসরঙ্গের লেলিহান শিখা যেনো ততই চাগাইয়া উঠে। কি বলিবো! আমিও একজন পুরুষ। কামনা বাসনার এই চরম আকর্ষনে মাঝে মাঝে যে আমি তন মন দেহ তেতিয়া উঠে না তাহা হলফ করিয়া বলিতে পারিনা।
তবে উনার ভয়ে হউক বা নিজের বান্দর সদৃশ্য চেহারার জন্য হউক আমার এ ক্ষেত্রে তেমন কোনো অগ্রগতি হয় নাই। তবে আছে, ভাইরে। ওস্তাদ লোকজন আছে।
আজ ঐরকম একজনের কথাই বলিবো।
উনি আর কেউ নহেন--আমাদের গাদ্দাফী চাচা।
চলুন জানি ঘটনা কি!
১। গাদ্দাফী চাচার ৪০ জন নিজস্ব দেহ রক্ষী বাহিনী আছে যাহাদের সকলেই নারী!
২। হাজার হাজার আবেদনকারিনী হইতে ইহাদের বাছাই করা হয় এবং ট্রনিং দেয়া হয়। যাহারা কঠিন এই ট্রেনিং পাশ করেন তাহাদের মধ্যে হইতে গাদ্দাফী নিজে হাতে কয়েকজনকে বাছাই করেন।
৩।
এই বাছাইকৃত নারীগন সবাই কুমারী বা virgin এবং সারাজীবন virgin থাকার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ!
৪। ইনারা সবাই ব্ল্যাকবেল্ট ধারিনী!
৫। ইনারা খুন করিবার জন্য বিশেষ ট্রেনিং প্রাপ্ত।
৬। ইনারা গাদ্দাফীর জন্য জীবন দিতে বিশেষ আগ্রহী।
১৯৯৮ সালে গাদ্দাফীর উপর আক্রমনের ফলে ১ জনের মৃত্যু হয় যিনি গাদ্দাফীর বিশেষ প্রিয় পাত্রী ছিলেন। ইনি বাংলা সিনেমার মতো গাদ্দাফীর সামনে দৌড়াইয়া আসিয়া বুকে বুলেট নিয়াছিলেন।
৭। ইনারা সবসময় লাল লিপস্টিক, অলংকার, নেল পলিশ ও হাইহিল পরিধান করেন।
৮।
গাদ্দাফী যেকোনো দেশে গেলে হোটেলে বা প্রসাদে থাকেন না। উনি বিরাট এক তাবু খাটাইয়া মাঠে থাকেন। নিউইওর্কে উনাকে মাঠে থাকার অনুমুতি দেয়া হয় নাই বলিয়া উনি আমেরিকায় গমন ই করেন নাই!
বোনাস পয়েন্ট
৯। গাদ্দাফীর Jiggy Jiggy সম্বন্ধে জানিতে পারি নাই!
ভাইরে, ইহাই মনে হয় জীবন, ইহাই মনে হয় পৌরুষ। আপুরে ইহা পড়িলে আমদের যৌবন নিয়ে প্রশ্ন তুলিবে কিনা ইহাই চিন্তার বিষয়!
আপনারা কি কহেন?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।