কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
মিঃ নোবেল নিজেই একটা জোচ্চর, দেশে দেশে মাইন বোমা বিক্রি করে অনেক টাকা কামাই করে এমন একটা বোমা (নোবেল নামক) বানাইয়া গেছে । যা দেশে দেশে এখনও অনেক বিতর্ক সৃষ্টি এবং সংঘাত সৃষ্টিকারী একটি উপাদান বটে।
শয়তান মরেও তার শয়তানী শেষ হয় নাই।
নোবেল পাইয়া কোন ব্যাক্তি বিখ্যাত হয় না। তার ব্যাতিক্রম ও পাওয়া যায় নোবেল না নিয়ে , গ্রহনে অস্বিকৃতি জানিয়ে ও অনেক ব্যাক্তি বিখ্যাত হয়েছেন।
আবার অনেক্কে নোবেল ফেরত দিতে দেখা গেছে।
নোবেল কোন ব্যাক্তি গোষ্টির রক্ষা কবচ হতে পারে না।
দেশের সুনাম দুর্নাম অনেক আছে , তার খেসারত বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী বিদেশ গমনরত সবাই ওয়াকিবহাল আছেন।
নতুন বোতলে পুরাতন মদ বিক্রি করে পেলেন নোবেল পুরস্কার। যা হাজার বছরধরে প্রচলিত বাংলাদেশে মহাজনী সুদ ব্যাবস্থাপনার একটি নুতন সংস্করন ক্ষুদ্র ঋণ।
এই ক্ষুদ্রঋণ ব্যাবস্থাপনা এবং তার সুদের দায় সারা দেশের মানূষ তার দৈনন্দিন কেনা বেচায় ক্ষতিপুরন দিচ্ছে।
পণ্য মূল্যে ঊর্ধ্যগতি, কৃষি কাজের ব্যায় সংকোচনে এই ক্ষুদ্রঋণ/এবং তার উচ্চহারের সুদ একটা প্রধান প্রতিবন্ধক।
কথায় কথায় আলফ্রেড নোবেলের বোমার বিক্রির টাকায় প্রাপ্ত নোবেল , আর গরীবের রক্ত বিক্রির টাকার মধ্যে নোবেল প্রাপ্তিতে অনেক পার্থক্য আছে ।
তাদের মধ্যে আছে এক আত্মার মিল দুটোতেই সাধারন মানূষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।