পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/
তকি বড়লোকের ছেলে। কায়রো ব্রিটিশ স্কুলে পড়ে। অসংখ বিদেশী ফ্রেন্ডস। ব্রিটিশ আমেরিকান, ইউরুপিয়ান, এরাবিয়ান ও এশিয়ান।
আরবি ভাষা না বুঝাতে তার বন্ধু বান্ধব সাধারণত এশিয়ানরা।
পাকিস্থানি কিংবা ভারতীয়দের সাথে বন্ধুত্বের আলাপের মাঝে চলে আশে ক্রিকেট। তকি, ১০-১১ বছরের ছেলে। নিজদেশে বিশ্বকাপের গৌড়বে সেও সবার মতই গর্বিত।
উচ্চগলায় সে সবার কাছে বলে বেড়িয়েছে এবার আমরা বিশ্বকাপে ভাল করব।
বড়লোকের ছেলে হওয়াতে সহজেই বাহিরে যাওয়া হয় না। ফেসবুকই হলো তার ঘড় বাহির।
ফেসবুকেও তার তেমন বন্ধু নেই, তাই আমার সাথেই তার সমস্ত ফিলিংস শেয়ার করে।
বিশ্বকাপের শুরু থেকেই কতই না স্বপ্ন জন্মনেয় তকির মনে। প্রথম ম্যাচ হেরে যাওয়াতে খুবই কষ্ঠ পায় সে।
কিন্তু আরো অনেক খেলা বাকি বলে নিজে নিজেই সান্তনা নেয়। আয়ারল্যান্ডের সাথে জিতে খুব খুশি।
তার স্বপ্ন বড় হতে থাকে। ইন্ডিজকে হারাতে হবে এটা কেলকুলেশন ছারাই সে ধরতে পারে। তাই সে আশায় বুক বেঁধে অপেক্ষা করতে থাকে।
আজ খেলার শুরুতেই বাংলাদেশ বিপদে পরে যায়, সাথে সাথে বিপদে পরে তকিও। কি করবে বুঝতে পারে না।
দ্রুত এফবি অপেন করে আমার সাথে শেয়ার করার জন্য। আমি বলি আজ হেরে যেতে পারি। সে বলে, না, উই মাষ্ট উইন।
একেএকে ৫উইকেট চলে যায়, আমি খেলা দেখা বন্ধকরেদিলেও সে চালিয়ে যায়। আর আমাকে বলতে থাকি, ইউ উইল উইন।
সপ্তম উইককেট চলে যায়, তকি তারপরও বলে, টাইগার সুড উইন।
আশড়াফুল আউট গেলে তকি বলে, আশরাফুলকে একটা থাপ্পর দিতে হবে।
অলআউট হলে, তকি বলে ''উই মাইট উইন'।
আওয়ার বলিং সাইড ইস গুড।
সেই আবার বলে, লেট সি...............
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।