Nothing
1.
প্রথম ব্যক্তি : আমি ইচ্চেমত পয়সা গিলে খেতে পারি.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : তাহলে সার্কাসে যোগ দিচ্ছিস না কেন ?
প্রথম ব্যক্তি : যোগ দিতে গিয়েছিলাম কিন্তু তারা বললো
ইনকামট্যাক্র অফিসে যোগ দিতে।
-----
2.
প্রথম ব্যক্তি : পল্টুর আঁকা ছবিগুলোর বিষয়বস্তু আগে
কিছুই বোঝা যেত না . আজকাল স্পষ্ট বোঝা যায়।
দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ তার আঁকার মান নিশ্চয়ই ভাল
হয়েছে ?
প্রথম ব্যক্তি : না . কী এঁকেছে তা সে ব্যাখ্যাসহ আজকাল
তার আকার নীচে লিখে দিচ্ছে.
-----
3.
ম্যারেজ কাউন্সিলার : মি: রবার্ট , আপনি যে বলতে
চাচ্ছেন বিবাহিত জীবনে মিসেস রবার্ট এর কোনো
উৎসাহ নেই ? এর প্রমাণ কি ?
রবার্ট : এমনকি ঐ পাখিটাও তার কথাগুলো মুখস্ত করে
ফেলেছে, কাছে গেলেই বলে ওঠে, ‘ আমার মাথা ব্যথা.
এখন নয়’.
-----
4.
উকিল : কি আশ্চর্য্য ! এত কঠিন মামলা চলছে. অথচ
বারো জন জুরির মধ্যে এগারো জনই নাক ডেকে গুমাচ্ছে.
শুধু আপনি একা জেগে আছেন ?
জাগ্রত জুরি : ওরা আগেই মনস্থির করে ফেলেছে কাকে
ফাঁসিতে ঝোলাবে । তাই এখন আরাম করছে.
-----
5.
প্রথম ব্যক্তি : কাজের চাপ কমানোর জন্য জুরি’রা কি ঠিক
করেছে জানো ?
দ্বিতীয় ব্যক্তি : কি ?
প্রথম ব্যক্তি : তারা প্রথমেই চস করে ঠিক করে ফেলবে যে,
কার ফাঁসি হবে , তারপর পুরো মামলার সময়টা তারা
ঘুমাবে, মামলার শেষ মূহুর্তে আসামীর নাম ঘোষনা
করবে
-----
6.
প্রথম ব্যক্তি : ‘আজ যা করতে পারো তা কখনো কালকের জন্য
ফেলে রেখো না ‘ এই প্রবাদটা যে বানিয়েছে তাকে ধরতে
পারলে খুন করে ফেলতাম .
দ্বিতীয় ব্যক্তি : সে কি ! কেন ?
প্রথম ব্যক্তি : আরে গাল টাল ছিলে কেটে কি অবস্থা হয়েছে.
-----
7.
পিটার প্রতিদিন দেরী করে অফিসের পথে রওনা দেয় .
রাস্তায় যানজটের ফলে আরো দেরী হয়ে যায়. একদিন
সে বাসা থেকে বেরই হল অন্য দিনের তুলনায় আরো
এক ঘন্টা দেরীতে . উর্দ্ধশ্বাসে ছোটার সময় একজন
তাকে জিজ্ঞেস করলো-এত তাড়াহুড়া কিসের?
পিটার হাঁপাতে হাঁপাতে বললো-আর বলবেনা, না এক
ঘন্টা দেরী করে জ্যামে পড়তে যাচ্ছি.
-----
8.
প্রথম ব্যক্তি : জনসন অফিসে ওভারটাইম ডিউটি করলে
অন্য সবার চেয়ে তিনগুন বেশী টাকা দেওয়ার নির্দেশ
দিয়েছে অফিসের বস.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ জনসন নিশ্চয়ই খুব দক্ষ কর্মচারী !
প্রথম ব্যক্তি : না, সে সময়টা তো মিসেস জনসন বাসায়
একা থাকে কিনা.
----
9.
রোগী : ডা: সাহেব, নিজের নাক ডাকার শব্দে আমার
নিজেরই ঘুম ভেঙে যায়, কি করবো ?
ডাক্তার : পাশের ঘরে ঘুমান।
-----
10.
প্রথম ব্যক্তি : প্রাচীন গুহাচিএটিতে ষাঁড় আঁকা কেন ?
দ্বিতীয় ব্যক্তি : মনে হয় তারা ‘ ষাঁড়’ বানান পারতো না.
----
11.
লোক : ডা: সাহেব, আমার ন্ত্রী হঠাৎ করে কথা বলতে
পরছে না.
ডাক্তার : আমি এখনই আপনা ন্ত্রীর চিকিৎসা শুরু করছি.
লোক : এখন না. বছর দুই তিন পর আসলেও চলবে.
-----
12.
প্রথম ব্যক্তি : রোম তৈরী হয়েছিল এক করতের বেলা.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : কি রকম ?
প্রথম ব্যক্তি : সবাই বলে রোম এক দিনে তৈরী হয়নি.
-----
13.
প্রথম বন্ধু : ডা: আমাকে ফুটবল খেলার পরামর্শ দিয়েছে.
দ্বিতীয় বন্ধু : কেন ? এর ফলে তোমার স্বাস্থ্য ভাল হবে বলে ?
প্রথম বন্ধু : না, আমার ক্রিকেট স্কোর অত্যন্ত খারাপ.
-----
14.
রোগী যখন মৃত্যুর দরজায় উপস্থিত হয় তখন ডাক্তারের কাজ
হল কলিংবেল বাজিয়ে দেওয়া
-----
15.
প্রশ্ন : ব্রুটাস ছুরি মারার পর জুলিয়াস সিজার কি বলেছিলেন ?
উত্তর : ওরে বাবা মরে যাচ্ছি.
-----
16.
শিক্ষক : আপনার ছেলে ক্লাসে সবার উপরে থাকে.
বাবা : তার মানে সে বেশ ভাল করছে.
শিক্ষক : না, সে দুষ্টুমি করে ক্লাসের সিলিং ফ্যানে
উঠে বসে থাকে.
-----
17.
অংক শিক্ষক : যদি তোমার বাবা দশ হাজার টাকা আয় করে
আর তার 50 % (পঞ্চাশ শতাংশ) তোমার মায়ের হাতে তুলে
দেয় তাহলে তোমার কি পাবেন ?
ছাএ : হার্ট এটাক.
-----
18.
বাবা-মা : তুমি ফেল করলে অথচ তোমার বন্ধু ভাল রেজাল্ট
করলো, ব্যাপার কি ?
ছেলে : ওর বাব-মা মনে হয় ব্রেইনী ছিল.
-----
19.
প্রথম বন্ধু : আমি একবার চেকোশ্লোভাকিয়া গিয়েছিলাম.
দ্বিতীয় বন্ধু : চেকোশ্লোভাকিয়া বানান করতে পারবে ?
প্রথম বন্ধু : ইয়ে মানে ... আমি চায়না গিয়েছিলাম.
-----
20.
প্রথম নরখাদক জাংলি : বুঝতে পারছিনা আমার ঝগড়া-টে
বউটাকে নিয়ে কি করবো ?
দ্বিতীয় নরখাদক জাংলি : কাবাব কর.
-----
21.
প্রথম জন : একজন নরখাদককে বিপদে পড়তে দেখলে কি
করবে ?
দ্বিতীয় জন : সহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবো.
প্রথম জন : দিও, কিন্তু তার আগে তাতে মশলা মাখিয়ে নিও.
-----
22.
নাপিত : কিরকম চুল কাটাবো ?
বাচ্চা : আব্বুর মত উপরের দিকে ফাঁকা রেখে দিবেন.
-----
23.এক বাচ্চাকে আরেক বাচ্চা বলছে : আমার দাদা অনেক বয়স্ত,
যখন সে ছোট ছিলো তখন ‘হিস্ট্রি’ ছিল ‘কারেন্ত ইভেন্ট’।
------
24.
রোগী : ডা: সাহেব, ডা: সাহেব, আমি ক্যামেরার আস্ত একটা ফিল্ম
গিলে ফেলেছি।
ডাক্তার : দেখা যাক কোন লক্ষন ডেভলপ করে কিনা.
-----
25.
শিক্ষক : তোমার দুই হাতে মোট দশটা আঙ্গুলে, যদি দুর্ঘটনায়
তিনটি আঙ্গুল কাটা যায় তবে কি হবে ?
ছাএ : গিটার ক্লাস থেকে আমাকে বের করে দিবে.
-----
26.
প্রথম জন : কে মারা গিয়াছে ?
দ্বিতীয় জন: কফিনের ভেতরের লোকটা.
-----
27.
প্রথম জন : তুমি আমাকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছো ?
দ্বিতীয় জন: চেষ্টা করা লাগছে না.
-----
28.
রোগী : ডা: সাহেব, ডা: সাহেব আমর পা ফুলে গেছে.
ডাক্তার : চিন্তা নেই নেন এই টেবলেটটা খান.
রোগী : কিন্তু যদি ট্যাবলেবটটা বাম পায়ে নামে ?
-----
29.
অন্যের জায়গায় বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করে ঘুরছিল এক
ছেলে কেয়ারটেকার দৌড়ে এসে বললো, ‘ এ্যাই ছেলে, দেখতে
পাও না এই নোটিশ বোর্ডে লেখা আছে ‘ প্রবেশ নিষেধ ?’
ছেলে- নোটিশের উপরে লেখা ‘ব্যক্তিগত’ তাই আর বাকীটা
পড়ার বেয়াদবি করতে চাইনি.
-----
30.
অলস ছাএ টমের খবর নিতে তার বাবা একদিন স্কুলে গিয়েছে.
একটি ছাএকে লোকটি জিজ্ঞেস করলো-টমকে চেন ?
-হ্যা , সে ক্লাশে আমার পাশের বেঞ্চে ঘুমায়.
-----
31.
বাবা (রেগে) : এদিকে আয় হতচ্ছাড়া বদমাশ, বোনের জন্মদিনের
পুরো কেকটা তুই একাই খেয়ে ফেলার শিক্ষা তোকে আজ দেই.
ছেলে : তার আর দরকার নেই বাবা, আমি নিজে নিজেই শিখে
নিয়েছি.
-----
32.
মা : তোমার ছোট ভাইকে মার্বেল খেলতে দিচ্ছোনা কেন ?
ছেলে: ও আর ফেরত দেবেনা তো.
মা : দেবে না কেন ? দেবে.
ছেলে: তাহলে ও ইতিমধ্যেই তিনটা মার্বেল খেয়ে ফেলেছে কেন ?
-----
33.
ছেলে : বাবা , পাশের বাড়ীর ছেলেটা বলেছে আমার চেহারা নাকি
হুবুহু তোমার মত .
বাবা (খুশি হয়ে) : তখন তুই কি বললি ?
ছেলে : কিছুই বললাম না, কারণ ছেলেটা অনেক শক্তিশালী
আর লম্বা চওড়া.
-----
34.
মা : টিচার আসার সময় হয়েছে. একি ! তুমি তো মুখের একদিক
পরিস্কার করেছো অন্যদিকে ময়লাই রেখেছো, ব্যাপার কি ?
ছেলে: ময়লা দিকটা টিচারের দিকে না ফেরালেই তো চলবে.
-----
35.
খামারের মালিক : চরাতে নিয়ে গেলে আঠারোটা গরু, ফেরত
আনলে সতেরোটা গরু কেন ? গুনে নিয়ে আসতে পারো নাই ?
রাখাল : একটা গরু এত জোরে দৌড়ে পালিয়ে গেল যে ওটাকে
গোনার সময়ই পেলামনা.
-----
36.
অলস ব্যক্তি : আমাকে কিছু খাওয়ান.
লোক :অলসদের আমি কিছু খাওয়াই না.
অলস ব্যক্তি :না না আপনাকে খাইয়ে দিতে হবে না, আমি
নিজেই খেয়ে নেবো, শুধু টাকাটা দিলেই চলবে.
-----
37.
বাব : তুমি নিজে নিজেই এই বড় মাছটা ধরেছো ?
বাচ্চা : না, একটা কেঁচো আমাকে সাহায্য করেছে.
-----
38.
ভিক্ষুক : একশো টাকা দিন, চা খাবো.
লোক : চা খাওয়ার জন্য একশো টাকা ??
ভিক্ষুক : বেশ কয়েকজনকে চায়ের দাওয়াত দিয়েছি কিনা.
-----
39.
বাসে করে যাচ্ছে একজন অল্প বয়েসী সুন্দর মহিলা. বাস
কন্ডাক্টর এসে তার কাছে টিকিট চাইল. মহিলা ব্যাগ ট্যাগ
হাতড়ে নিয়ে হেসে বললো, ‘টাকার ব্যাগটা ভুলে বাসায়
রেখে এসছি.
কন্ডাক্টর :তা বল্লে কি হবে ? টিকিট তো লাগবেই ?
মহিলা : ভেবে নিন আমি আপনার মেয়ে.
মহিলার এই কথা শুনে পাশ থেকে একজন লম্বা চওড়া সুদর্শন
লোক মহিলার পাশে এসে বললো, ‘আর আমি আপনার
মেয়ে জামাই.
-----
40.
বাচ্চা : আন্টি , পিন্টু আজ আমার সাথে খেলবে ?
আন্টি : না, সে পড়া করছে.
বাচ্চা : তাহলে তার ফুটবলটা আমার সাথে খেলবে ?
-----
41.
প্রথম জন : একবার আমি এক বছরের জন্য হাঁটতেই পারিনি.
দ্বিতীয় জন : বলিস কি ? কখন ?
প্রথম জন : জন্মের পর থেকে.
-----
42.
প্রথম জন : প্রফেসর হতে হলে কি খুব কষ্ট করতে হয় ?
দ্বিতীয় জন: না , শুধুমাএ কয়েকটা ডিগ্রি নিতে পারলেই হয়.
-----
43.
প্রথম জন : আপনার নতুন কেনা আয়নায় কেমন দেখা যায়.
দ্বিতীয় জন : মোটেই ভাল দেখা যায় না.
প্রথম জন : কী রকম ?
দ্বিতীয় জন : যখনই দেখতে যাই, চেহারা দিয়েই প্রায় পুরোটা
ঢেকে যায়, আশে পাশের কিছুই ভাল মত দেখা যায় না.
-----
44.
বস : তোমার চাকরী শেষ.
কর্মচারী : কিন্তু , আমি তো কিছু করিনি.
বস : কিছু করো না বলেই তো চাকরী শেষ.
-----
45.
প্রথম জন : এই ব্যস্ত রাস্তায় প্রতি পাঁচ মিনিটে একজন মানুষ
গাড়ির ধাক্কা খায়.
দ্বিতীয় জন:ঐ মানুষের ধৈর্য্যর বাঁধ নিশ্চয়ই ভেঙে যাচ্ছে.
-----
46.
ছোট বাচ্চা ঘুমাচ্ছে না. রাত জেগে খেলছে. বাব বিরক্ত হয়ে
বললো, ‘ছোট বাচ্চাদের এখন ঘুমাতে যাওয়ার কথা.’
বাচ্ছা বললো, ‘কিন্তু আমার তো কোনও বাচ্চা নেই.’
-----
47.
লোক :তোমার আব্বু কার্পেট-এ হামাগুড়ি দিচ্ছে কেন ?
বাচ্চ : আমি ছবি আকঁবো.
লোক : তার জন্য হামাগুড়ি দিতে হবে কেন ?
বাচ্চ : ছিচার বলেছে হাতির ছবি এঁকে নিয়ে যেতে তাই
মা বললো.
-----
48.
প্রথম জন : ছবিটা একদম তোমার মত এঁকেছি.
দ্বিতীয় জন: ছবিটা দূর থেকে ভালই লাগে তবে কাছে
আসলে-ই ফালতু লাগে.
প্রথম জন : বলেছিলাম না একদম তোমার মত ?
-----
49.
লোক : কেকটা একদম ভাল হয়নি.
বাবুর্চি : বলেন কি ? আপনার জন্মের আগে থেকে বানাচ্ছি.
লোক : তখনকার বলেই মনে হল খেয়ে.
-----
50.
পাইলট : মে ডে মে ডে. প্লেনের ইন্জিনে আগুন লেগেছে.
গ্রাউন্ড কন্ট্রোল : উচ্চতা আর অবস্থান জানান এখনি.
পাইলট : পাঁচ ফুট ছয় ইঞ্চি অবস্থান প্লেনের ককপিট.
-----
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।