যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে.
প্র্যাকটিস মাচে আশারফুলের ব্যাট আবারও হেসে উঠবে সেই আশায় দেশবাসী অপেক্ষা করে ছিল। কিন্তু সবাইকে আবার ও হতাশা আর ক্ষোভ উপহার দিয়ে ফুল মিয়া ফ্লপের খাতায় নাম লিখিয়েছেন। দেশবাসী তাকে আর দলে দেখতে চায় না। এমন দাবী এখন সময়ের ব্যপার মাত্র। মাথা মোটা নির্বাচকদের এখন এটা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় এসেছে।
পত্র পত্রিকায় আগামীকালের খবর কি আসবে সেটা সহজেই অনুমেয়।
তবে পত্র পত্রিকায় আসার আগেই দারূণ এক খবর জানিয়েছে একটি অনলাইন ভিত্তিক সাইট। তারা আশারফুলের এমন ফ্লপ খাওয়ার পিছনে রহস্য কি সেটা বের করতে নেমে পরেছিল খেলা শেষ হওয়ার পর পরই। অবশেষে তারা পেয়ে গিয়েছেন তাদের উত্তর। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন বলেছেন সেই আসল ঘটনা।
উনি জানিয়েছেন যে গত ২ দিন ধরে ফুল মিয়া ছিল অন্য জগতের বাসিন্দা। ১৩ তারিখ ছিল পহেলা ফাল্গুন আর এর পরের দিনই ছিল ভালবাসা দিবস। এ ২ দিনকে সামনে রেখে আশারফুল তার মনের খায়েশ মিটিয়ে দিনগুলো উৎযাপন করেছেন। আরো জানা যায় পহেলা ফাল্গুনের সারা দিন তাকে প্রভার সাথে ঘুড়ে বেরাতে দেখা গিয়েছে টি এস সি এর আশে পাশে। এমন কি তারা দুপুরে একটি অভিজাত হোটেলে ভোজন পর্বও সেরেছেন।
উল্লেখ্য প্রভার সাথে একটি নাটকে অভিনয় করার পর থেকে দুজনের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে।
এরপর বিকেল বেলা তারা রিকশা যোগে হাত ধরাধরি করে ভ্রমন করেছিলেন। জানা যায় প্রভা ইদানিং আশারফুল এর আশেপাশে থাকছেন। মাঝে মাঝে ফুল মিয়াকে দেশের নাইট ক্লাব গুলোতে নাচতে দেখা গিয়েছ। এতে তার মনঃসংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে বলে জানা যায়।
১৪ তারিখ ভালবাসা দিবস উপলক্ষে ফুল মিয়া একেবারে ফুলবাবু সেজে হাজির হয়েছিলেন টিম এর বৈঠকে তাও ৩ হন্টা দেরি করে। তার এমন সাজপোষাক সবার নজরকে এড়াতে পারে নি।
কেউ কেউ জিজ্ঞেস ও করেছিল তার এমন বেশভুষার কারণ কি। উত্তরে ফুল মিয়া শুধু নুরানী হাসি দিয়ে পাশ কাটিয়ে গিয়েছেলেন ব্যপারটা। গোপন সুত্রে জানা যায় তার এমন দেরি করে আসার পিছনে কারণ হল ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে ফুল মিয়া কার সাথে জানি ফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলেছিলেন।
যা একজন খেলোয়ারের জন্য সাস্থহানীও বটে। ১৪ তারিখ বেলা ১২ টার পর প্র্যাকটিস থাকলেও আশারফুল ছিলেন না টিম এর সাথে।
কাউকে কিছু না জানিয়ে সেদিন সে চলে গিয়েছিলেন। যখন ফিরে এসেছিলেন তখন তার জামার পকেটে একটা লাল গোলাপ দেখা গিয়েছিল। হাতে একটা শপিং ব্যাগও ছিল।
নাম প্রকাশ না করার শতে ফুল মিয়ার ঘনিষ্ঠ এর বন্ধু জানিয়েছেন যে উনি ইভা আপুর বাসায় দাওয়াত খেতে গিয়েছিলেন। এমনও জানা গিয়েছে মাহফুজ কাক্কু নাকি দেশের বাহিরে আছেন। ইভা আপুর বাসাতেই ফুল মিয়া সারাদিন থেকে রাতে ফেরত এসেছেন। ফুল মিয়ার এহেনও কর্মকান্ডে দলের সবাই বিরক্ত। কিন্তু মুখ ফুটে কেউ বলতেও পারছেন না ফুল মিয়াকে।
এই তাহলে ফুল মিয়ার ফ্লপ খাওয়ার কারণ?? জাতি আজ ঝানতে চায়!!!
বিঃদ্রঃ বাস্তবের সাথে এই খবরের কোন মিল নাই। শুধু মজা করার জন্যই এই পোস্ট
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।