শেষপযন্ত, ১১ ফেব্রুয়ারি, গন বিস্ফোরনের মধ্য দিয়ে মিশরের প্রেসিডেন্ট হোসনে মোবারক পদত্যাগে বাধ্য হলেন। আর্মি এখন দেশ শাসন করছে। ১৮ দিনের টানা প্রতিবাদের মধ্য দিয়ে রচিত হলো নতুন ইতিহাস - জনগন ও শাসক-সরকারের মধ্যে সরাসরি রশি টানাটানির - নতুন রাজনৌতিক চর্চা। কি হবে মিশরে, পরিস্কার না তবে রাস্তায় রাস্তায় জনগনের-আন্দোলন জয়ের উল্লাস চলছে। কদিন আগে তিউনিসিয়ায় হয়েছিল একই রকম জয়ের উল্লাস ।
যারা হেসেছিলো খালি হাতে সরকার পতনের আন্দোলন রত জনগন জোয়ার দেখে - তারা এখন দিশেহারা। ভায়োলেন্স বিহীন ও অরাজনৌতিক প্রতিবাদের কি ক্ষমতা। ২০-৩০ বছরের শক্ত শাসনকে উপড়ে ফেলেছে সাধারন জনগনের প্রতিবাদী কন্ঠ। তবে এই উপমহাদেশে এই রকম সরকার পতনের আন্দোলন নতুন কিছু নয়, তবে সেগুলো ছিলো রাজনৌতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত। মিশরের সরকার পতনের আন্দোলন এক নতুন ধারার প্রবর্তন।
নেই কোনো অবিংশবাদী নেতা, নেই কোনো ধর্মীয় সুর কিংবা রাজনৌতিক মুলধারা।
তবে কি কোনো কিছুই নেই এই সরকার পতনের আন্দোলনের পিছনে? সাধারন জনগন আর শক্তিশালী শাসকের এই লড়াই কি নিয়ে?
মিশর ও তিউনিসিয়ার মানুসগুলো তাহলে কেনো ফুসে উঠলো?
সমাজ থেকে করাপশন উপড়ে ফেলার লড়াই এর ভাষা কি এই!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।