ব্লগে অনিয়মিত।
যারা প্রকৃতির সৈন্দর্যের সন্ধানে কক্সবাজার সেন্টমার্টিন যান তাদের কাছে আমার অনুরোধ প্লিজ একটি বারের জন্য মহেশখালী ঘুরে আসেন, আমি শিউর, এই ভ্রমন আপনি অনেক দিন মনে রাখবেন, বারবার আপনি মহেশখালী যেতে চাইবেন। শান্ত নদীর উপর ২০ মিনিটের স্পীড বোটের ভ্রমন আপনাকে রোমান্চিত না করে পারেই না। আমরা চার বন্ধু মিলে ঘুরে আসলাম মহেশখালী দ্বীপ। সেখানে তোলা কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
আমি যখন এই ছবিব্লগ রেডী করতেছিলাম তখন দেখলাম সুমন ভাই মহেশখালী নিয়ে একটা পোষ্ট দিলেন, তাই আমি আর বর্ননা দিলাম না। ভ্রমন ও অন্যান্য ব্যাপার জানতে ওনার পোষ্টটা একটু ঘুরে আসতে পারেন।
মহেশখালী নিয়ে রেজওয়ানা আপুর একটি অসামান্য পোষ্ট আছে। এখানে ক্লিক করে সেই পোষ্টে যেতে পারেন।
মহেশখালী যেতে নদীর ২ তীরেই এরকম হাজার হাজার অতিথি পাখী দেখতে পাবেন, বিশেষ করে শীতের কালে
জাতীয় পতাকা বাহী জেলে নৌকা।
শান্ত নদীতে সূর্যের ঝকমকে আলো
ভাটার সময় নদীর তীর
ভাটার সময় নদীর তীর
মাছ ধরার যন্ত্র(স্হানীয় ভাষায় চাই বলে) জেলেদের ব্যাস্ততা
মহেশখালী যাওয়ার পথে যেই জিনিষটা আপনার অবশ্যই নজর কাড়বে সেটা হলো ৫০০ মিটার লম্বা এই ঘাট।
ভাটার সময় আটকে যাওয়া জেলে নৌকা।
ঘোরকঘাটার বৌদ্ববিহার
বৌদ্ববিহার এরিয়া ভিতর অনেকগুলা প্যাগোডা আছে, এইটাই আকারে সবচেয়ে বড়।
আরেকটা বড় প্যাগোডা
বৌদ্ববিহার এরিয়া ভিতর বৌদ্ব মন্দির । এইটা নাকি স্বর্ন দিয়ে বানানো
আরেকটি স্বর্ন মন্দির(কথিত)।
অনুমতি নিয়ে ছবি তুলেছি
বৌদ্ববিহার এরিয়া ভিতরকার আরো একটি মন্দির
বৌদ্ববিহার এরিয়া ভিতরকার একটি মন্দিরঘর
মহেশখালীর একটা বড় অংশে রাখাইন উপজাতিয়দের বসবাস। এর উন্নতমানের কাপড় তৈরী করে থাকে। এই হলো তাদের তৈরী করা কাপড়ের দোকান।
এক রাখাইন বালিকার রিক্সা চালানোর অপচেষ্টা
আদিনাথ মন্দিরে যাওয়ার পথে রাখাইনদের তৈরী করা কাপড়ের বিশাল বাজার। এখান থেকে আমি ৩ টা চাদর আর ২ টা ফতুয়া কিনলাম।
মানের তুলনায় অনেক সুলভ।
আদিনাথ মন্দির হলো মহেশখালীর সবচেয়ে জনপ্রিয় এলাকা।
আদিনাথ মন্দির ।
আদিনাথ মন্দিরের পাশে আরেকটা বড় প্যাগোডা আছে। সেখানে উঠতে হলে আপনাকে এই সিড়ি দিয়ে ১৫০ ফুট উপড়ে উঠতে হবে।
এই সেই বড় প্যাগোডা
পাহাড়ের উপত্যক্যায় পানের বরজ।
সূযাস্তের সময় নদীর তীর। তীরের কাদাময় মাটিতে সূর্যের আলোর ঝলমলে প্রদর্শনী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।