আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমরা নিজেদের কথাবার্তায় কাজে কর্মে কতটুকু সংযত তা কি ভেবে দেখেছি? আসুন সংযত হই



আসুন সংযত হই আমরা নিজেদের কথাবার্তায় কাজে কর্মে কতটুকু সংযত তা কি ভেবে দেখেছি? হ্যাঁ, অনেকেই দেখি। না, অনেকেই দেখি না। অনেককেই হয়তো প্রয়োজন মনে করেন না। তা না হলে আমাদের টিভি রেডিও সংবাদ মাধ্যমগুলোতে বিভিন্ন জনের উদ্ধৃতি দিয়ে যে ভাষা প্রকাশ হতে দেখি তা দেখতাম না। আমরা বড়ই অসংযত, অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছি দিন দিন।

এর কোনো মাত্রাজ্ঞান পাওয়া যাচ্ছে না। সক্রামক ব্যাধির মতো সমাজে তা বেড়েই চলছে। একটি সমাজ এভাবে চলছে দেখা যাবে একদিন অভব্য ভাষায় সভ্য ভাষার জায়গা দখল করে নেবে। কারো কারো কথাবার্তা এতটাই লিমিট ছাড়া যে তিনি কি বলছেন তা তিনি নিজেই জানেন না। যেমন সেদিন একটি টিভির লাইভ টকশোতে একজন বলছেন, অমুক তো এমন অপরাধী বিচার না করেই ফাঁসি দেয়া যায়।

সরাসরি অনুষ্ঠান, কোনো কাটছাট নেই তাতে। সঞ্চালকও কোনো প্রতিবাদ করলেন না। আইন সম্পর্কে তাকে কিছু বললেন না। হয়তো সঞ্চালক নিজেই আইন জানেন না বা আইনের প্রতি তেমন শ্রদ্ধাশীল নন। কিংবা তিনি এধরনের উস্কানিমূলক কথাকে সমর্থন করেন।

যিনি ফাঁসির দাবি করলেন তিনি অবশ্য নিজেকে গণতন্ত্র সম্পর্কে অনেক জ্ঞানী বলে দাবিও করলেন। এরা অবশ্য সমাজের কোনো মডেল নন, অনুসরণীয় কোনো ব্যক্তিত্ব নন। কিন্তু যেহেতু টিভি চ্যানেলের সুবাদে এদের দুএকটি কথা প্রচার পায় তাই চ্যানেলগুলোরও সংযত হওয়া যায় কিভাবে তা দেখা উচিত। এর প্রতিকার কি বা প্রতিকারের উপায় কি তা বলা মুশকিল। কেননা আমাদের দৈনন্দিন আচরণ, ব্যবহার প্রতিদিনই পূর্বের মাত্রাজ্ঞান ছাড়িয়ে নতুন কোনো মাত্রা তৈরি করছে।

রূপ নিচ্ছে নতুন বস্তুর। তাই আজকে যেটা সমাধান বলে ধারণা করা হচ্ছে কাল তা টিকছে না। কেউ কেউ কাউকে কাউকে উস্কে দিচ্ছে। মাঝখান থেকে ফায়দা লুটে নিচ্ছে। কেউ উস্কানির ফাঁদে পরে আবল তাবল বকছে।

লোকের কাছে হাসির পাত্র হচ্ছে। সমাজের সর্বত্র মানুষ বড়ই অসংযত আচরণের দিকে যাচ্ছে। তবে সবাই না। অনেক উদাহরণ আছে সমাজে। ভুরি ভুরি নজির।

পেশ করারও দরকার নেই। কে কি বলছে তা সবাই দেখছে। অনেকেই তো ইতোমধ্যে হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছে। অনেকে কাউকে কাউকে দেখলেই কষ্টের মধ্যেও হাসেন। কেননা, কি বলবেন, কি ধরনের কথা বলতে পারেন তা পূর্বেই অনুমান করা যায়।

কাউকে কাউকে দেখে মনে হয় তারা বলেই যাবেন এভাবে। সংযত হবেন না। তাই বর্তমানে আসুন আমরা নিজেরা নিজেই সংযত হই। একজন অসংযত ব্যক্তির আচরণ গ্রহণ বা অনুসরণ না করি। আমরা নিজেদের কথাবার্তায় কাজে কর্মে কতটুকু সংযত তা কি ভেবে দেখেছি? হ্যাঁ, অনেকেই দেখি।

না, অনেকেই দেখি না। অনেককেই হয়তো প্রয়োজন মনে করেন না। তা না হলে আমাদের টিভি রেডিও সংবাদ মাধ্যমগুলোতে বিভিন্ন জনের উদ্ধৃতি দিয়ে যে ভাষা প্রকাশ হতে দেখি তা দেখতাম না। আমরা বড়ই অসংযত, অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছি দিন দিন। এর কোনো মাত্রাজ্ঞান পাওয়া যাচ্ছে না।

সক্রামক ব্যাধির মতো সমাজে তা বেড়েই চলছে। একটি সমাজ এভাবে চলছে দেখা যাবে একদিন অভব্য ভাষায় সভ্য ভাষার জায়গা দখল করে নেবে। কারো কারো কথাবার্তা এতটাই লিমিট ছাড়া যে তিনি কি বলছেন তা তিনি নিজেই জানেন না। যেমন সেদিন একটি টিভির লাইভ টকশোতে একজন বলছেন, অমুক তো এমন অপরাধী বিচার না করেই ফাঁসি দেয়া যায়। সরাসরি অনুষ্ঠান, কোনো কাটছাট নেই তাতে।

সঞ্চালকও কোনো প্রতিবাদ করলেন না। আইন সম্পর্কে তাকে কিছু বললেন না। হয়তো সঞ্চালক নিজেই আইন জানেন না বা আইনের প্রতি তেমন শ্রদ্ধাশীল নন। কিংবা তিনি এধরনের উস্কানিমূলক কথাকে সমর্থন করেন। যিনি ফাঁসির দাবি করলেন তিনি অবশ্য নিজেকে গণতন্ত্র সম্পর্কে অনেক জ্ঞানী বলে দাবিও করলেন।

এরা অবশ্য সমাজের কোনো মডেল নন, অনুসরণীয় কোনো ব্যক্তিত্ব নন। কিন্তু যেহেতু টিভি চ্যানেলের সুবাদে এদের দুএকটি কথা প্রচার পায় তাই চ্যানেলগুলোরও সংযত হওয়া যায় কিভাবে তা দেখা উচিত। এর প্রতিকার কি বা প্রতিকারের উপায় কি তা বলা মুশকিল। কেননা আমাদের দৈনন্দিন আচরণ, ব্যবহার প্রতিদিনই পূর্বের মাত্রাজ্ঞান ছাড়িয়ে নতুন কোনো মাত্রা তৈরি করছে। রূপ নিচ্ছে নতুন বস্তুর।

তাই আজকে যেটা সমাধান বলে ধারণা করা হচ্ছে কাল তা টিকছে না। কেউ কেউ কাউকে কাউকে উস্কে দিচ্ছে। মাঝখান থেকে ফায়দা লুটে নিচ্ছে। কেউ উস্কানির ফাঁদে পরে আবল তাবল বকছে। লোকের কাছে হাসির পাত্র হচ্ছে।

সমাজের সর্বত্র মানুষ বড়ই অসংযত আচরণের দিকে যাচ্ছে। তবে সবাই না। অনেক উদাহরণ আছে সমাজে। ভুরি ভুরি নজির। পেশ করারও দরকার নেই।

কে কি বলছে তা সবাই দেখছে। অনেকেই তো ইতোমধ্যে হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছে। অনেকে কাউকে কাউকে দেখলেই কষ্টের মধ্যেও হাসেন। কেননা, কি বলবেন, কি ধরনের কথা বলতে পারেন তা পূর্বেই অনুমান করা যায়। কাউকে কাউকে দেখে মনে হয় তারা বলেই যাবেন এভাবে।

সংযত হবেন না। তাই বর্তমানে আসুন আমরা নিজেরা নিজেই সংযত হই। একজন অসংযত ব্যক্তির আচরণ গ্রহণ বা অনুসরণ না করি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।