http://www.facebook.com/ruman125
অনেক ঢোল পিটিয়ে মুক্তি দেওয়া হল মেহেরজান যার টাইটেল একটি যুদ্ধ ও ভালোবাসার ছবি।
এদেশের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের পাশাপাশি ভারতীয় নামকরা অভিনেতা-অভিনেত্রী দ্বারা অভিনীত এ ছবি। কিন্তু কি আছে এ ছবিতে। পত্রপত্রিকায় যে রিভিউ পরলাম তাতে মনে হয় রাজনীতিবিদদের চেয়েও এরা ইতিহাস বেশি বিকৃত করেছে। এর সাথে অপমান করা হয়েছে মুক্তিযোদ্ধা, ৩০ লাখ শহীদ আর অগনিত ধর্ষিত নারীকে।
সকল বিষয়ের উপর ফেন্টাসি হয়না।
কয়দিন পর যদি দেখা যায় সিনেমাতে যুদ্ধপরাধীরা আসলে কোন অপরাধ করেনি মুক্তিসেনারা লুটমার, গনহত্যা, ধর্ষন করেছে তখনও কি নিজস্য মত ও কন্ঠ চেপে ধরার অজুহাতে এগুলোকে ছাড়পত্র দেওয়া হবে।
যুদ্ধ আমিও দেখিনি। কিন্তু বই, পত্রিকায় যা জেনেছি তার সাথে এর কোন মিল নেই। এপ্রজন্মের কম্পিউটারের প্রতি ঝোক বেশি বইয়ের প্রতি ঝোক কম।
তারা যদি এই সিনেমা দেখে তাদের কাছে কি বার্তা যাবে?? মুক্তিযোদ্ধা, ৩০ লাখ শহীদ আর অগনিত ধর্ষিত নারীর প্রতি তাদের কতটুকু সমবেদনা থাকবে।
এই ধরনের সংস্কৃতি শুরুতেই শেষ করা উচিৎ।
মেহেরজান নিষিদ্ধ করা হোক। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।