জন্মদিনের শুভেচ্ছা
----------------------
আজ তাঁর জন্মদিন : কবি তমিজ উদদীন লোদীর কবিতা
==================================
কবিতায় বিজ্ঞানকে নিয়ে আসাটা বেশ কঠিন কাজ। লিখেছেন অনেকেই। হয়তো আরো অনেকেই লিখবেন। বিজ্ঞান নিয়ে কবিতা। জীবনের ভাঙচুর।
ইলেকট্রন, প্রোট্ন, নিউট্রন নিয়ে প্রেমাবলি। হৃদয়ের আলাপ।
কবি তমিজ উদদীন লোদী এই সময়ের অত্যন্ত শক্তিশালী কবি , যিনি শব্দের খেলা করেন সূর্যের শহরকে ঘিরে। চন্দ্রের নগরকে আবর্তন করে ।
কশেরুকা ভেঙে ভেঙে নুয়ে নুয়ে ক্লান্তির ভেতর
দ্রোহহীন সহিসেরা অনিচ্ছুক পাশ ফিরে শোয়।
শতচ্ছিন্ন সুখ কিংবা ক্ষমতার রাজসত্রগুলো
ক্রমশই লোলচর্ম বিড়ালের থাবা হয়ে যায়।
সময় বিস্মৃতি আনে। তবু কেউ পড়েনাকো দেয়াল লিখন।
শতচ্ছিন্ন অন্ধকার কিংবা প্রজ্জ্বলন্ত আলোর উঠোন
অকস্মাৎ নেতিয়ে যায় বিতৃষ্ণার চৌকাঠে।
পর্যুদস্ত মানুষেরা খুঁজে ফেরে খড়কুটো,আশ্রয়।
যাচ্ঞা করে অন্বেষিত নিয়তির হাত
কিংবা তামসিক ভারগ্রস্ত কোমল আয়ু্ধে
অরক্ষিত ইচ্ছেগুলো লুপ্ত হয় বেদনার অনন্ত গহনে।
মানুষেরা হাতড়ে ফেরে অনর্পিত আলোর প্রদীপ।
[ প্রজ্জ্বলন্ত আলোর উঠোন ]
এই যে আলোর উঠোন, তা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের জন্য। যে প্রজন্ম
অন্বেষিত নিয়তির শতবাঁধা ডিঙিয়ে পৌঁছে যাবে, আগামীর সোনালী দিনের কাছে।
এই কবির চতুর্দশপদী কবিতায় মুন্সীয়ানা পাঠকের পাঁজর স্পর্শ করে
খুব সহজে।
তিনি যখন কবিতার ভেতরে পৌঁছেন, তখন পাঠককেও সাথে নিয়ে যান। ফলে পাঠকই কবি কিংবা কবিই পাঠক - এই
সমান্তরাল বীক্ষণটি খুব সহজেই দেখতে পাই আমরা । পড়া যাক এই
কবিতাটি .....
ট্রেন ছুটে যায় রাত্রি ফাটিয়ে,ফাটিয়ে লোহার ব্রিজ
বাইরে বাতাস হুলস্থূল আর চন্দ্রের কারুকাজ
ট্রেনের ভেতর বেসুরো গলায় সুর সাধে মন্তাজ
লংশটে নাচে ধানক্ষেতগুলো মিডশটে সব ফ্রিজ।
হেলেদুলে নাচে নেট-জানালায় হাড়িয়া-মত্ত চাঁদ
শাদা মূলাক্ষেত হলদে সরষে বাতাসের পিঠে ভাসে
স্বপ্নের ট্রেন যায় ছুটে যায়,রটে যায় সংবাদ
ট্রেন যেন এক স্বপ্নের যান ছুটে চলে মহাকাশে।
যেন এই যান মর্ত্যের নয় রহস্যঘেরা শয়তান
জোড়াডানা ঝলসাবে আগুনে পবনে
গাকগাক করে কেঁপে যাবে মাঠ- ময়দান
হুইশেল শিস চিরে দেবে রাত স্বননে স্বননে।
ট্রেন ছুটে যায় রাত্রি ফাটিয়ে,ফাটিয়ে সকল ব্রিজ
লংশটে নাচে বিভ্রমগুলো,মিডশটে সব ফ্রিজ।
[ মিডশটে সব ফ্রিজ ]
আমরা যে বিশ্বাস খুব গোপনে লালন করি , তার নাম ভালোবাসা।
যে ভালোবাসা কখনও পায়রা হয়ে উড়ে। কখনও ইস্পাত হয়ে কাটে
সকল দ্বেষের পাহাড়। বিজ্ঞান সেখানেও প্রাণের শক্তি হয়।
শক্তি হয় আধুনিক কবিতার। পরমাণুর পরিমিত হলুদের পানে তাকিয়ে কবি লিখেন ...
পাখি ওড়ে,হৃদয়ের বিস্তীর্ণ আকাশে
আ-সন্ধ্যা সকাল পাখি ওড়ে,আহত ডানার পাখি উড়ে যায়।
স্মৃতি ঘিরে,পুনর্বার মিলনের রুদ্ধশ্বাস আয়োজনে
উনুনে আগুন জ্বালা যুবতী মায়ের রক্তাক্ত গায়ে শিশির বিন্দুর মতো
অশ্রুভেদ করে লকলকে আগুনের শিখা জ্বলে ওঠে;
ভ্রূকুটির উপাত্তে যারা জড় হয়েছিল
টুপটাপ খসে গেছে ওরা উন্মাদ ঢেউয়ের খরস্রোতে।
ওরা আসে স্নান শেষে অন্য কোনো নামে
কার্পাস তুলোর মতো বিশ্বাসের আঁশে আঁশে
ভরে ওঠে শূন্য চারিধার,বিস্রস্ত বাগান।
নিস্তব্ধতা ভাঙ্গা সেই অস্পৃশ্য কাকেরা ডানা ঝাপটে ঝাপটে যায়,
ভস্মস্তূপে,শ্মশানে,সুনসান গোরস্থানে
ছাইয়ের ভেতর থেকে অকস্মাৎ জ্বলে ওঠে নিখাদ অঙ্গার।
সমস্ত ইচ্ছের জোরে ফরসেপস্ তীক্ষ্ণ হয়ে ওঠো
প্রজন্মের সাহসী বালক তুলে নেবে আবার তোমাকে।
[ ভ্রূকুটির উপাত্তে যারা ]
একটি বিষয় আমাকে খুব তাড়া করে। কবিতার প্রতি মানুষের প্রীতি কী
ফুরিয়ে যায় ! অথবা কবির প্রতি ?
না ফুরোয় না। তারপরও কবি উচ্চারণ করেন তার ভাবনাবিন্দু সেই
প্রযুক্তির বিভায়। সেই অমোঘ দর্শনতত্ত্বে ।
প্রয়োজন ফুরিয়েছে তোর-এই বাক্য উচ্চারিত হয় কোথা থেকে?
নৃতত্ব,এনাটমী,ফিজিওলজি নাকি কোনো দার্শনিক গূঢ় উচ্চারণ আমাকে
নামিয়ে এনেছে মাটির পৃথিবীতে?
আকাশ উচ্চারণ করছে,পরিপার্শ্ব,প্রকৃতি ও নদীর জলে
ঢেউয়ে ঢেউয়ে ফেনায় ও গ্লেসিয়ার গলে ধ্বনিত হচ্ছে-
প্রয়োজন ফুরিয়েছে তোর।
রক্তে চিনি,ব্যাকপেন,হার্ট ব্লক,ঘড়িধরা জীবনের গতি
নিরবে নিঃশব্দে বলে দেয়-প্রয়োজন ফুরিয়েছে তোর।
স্বপ্নঘোর আধোজাগরণ
স্নায়ুর সকল স্তরে বিষাক্ত নীলাভ ক্যাকটাসের মতো
অসহ্য গরল ঢালে-প্রয়োজন ফুরিয়েছে তোর।
[ প্রয়োজন ফুরিয়েছে তোর ]
হাঁ, এই সমাজ থেকে সকল হীনতার প্রয়োজন ফুরাক। ভেসে যাক সকল গ্লানি ।
দুই .
কবি তমিজ উদদীন লোদী নিভৃতচারী কবি। কথাসাহিত্যে, কবিতায় ,
অনুবাদে, আলোচনায় তিনি কাজ করে যাচ্ছেন নিরলস। তার লেখা
গ্রন্থাবলি সেই সাক্ষ্য বহন করে যাচ্ছে। গল্পে তার সমকালীন ধারণা,
যে কোনো নবীন লেখককে জানিয়ে দেবে ব্যাপৃতির উৎসপর্ব।
আর কবিতায়ও , একজন কবি তখনই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেন
যখন তার কবিতায় উঠে আসে সাম্প্রতিক ভূমিপর্ব , খুব উজ্জ্বল সমকাল।
পড়া যাক এই কবিতার বাণীবন্দনা ...
তোমার ই-মেইলের ভাষা ও অক্ষরগুলো
যেন অসংখ্য নক্ষত্রের ঠোঁট
আর এই ঠোঁটগুলো অজস্র চুম্বন হয়ে ছুটে আসছে উপগ্রহ থেকে;
দলবদ্ধ মৌমাছির মতো গুনগুন করছে আকাশ জুড়ে।
অথচ আমার এই প্লেটোনিক চুমু
নিকোটিন রাঙানো তোমার দৃঢ় ঠোঁটে
কী দ্রুত পৌঁছে যায়
সেন্ড-ট্যাব-এ ক্লিক নয়,মাইক্রোওয়েভ নয়
অন্য এক মননের টেলিপ্যাথি তারে।
আসন্ন বৃষ্টির মতো প্রচ্ছন্ন পরিপ্রেক্ষিতের মতো
আচ্ছন্ন দুপুর কি সন্ধ্যার তারতম্য ছিঁড়ে
অশরীরী কিংবা শরীরী নিউরণের খেলা
কীভাবে ভেদ করে যায় সকল দেয়াল।
সমূহ ফাইবার কি কাচ কি ওয়েভ
কী অমোঘ অতিক্রমের দ্যুতি
তোমাকে আমাকে আছড়ে ফেলে
বিশ্বায়নে,কোনো এক অচেনা ষ্টেশনে-
প্লাটফর্মে,আহ্লাদিনী গাছের মতন।
অদ্ভূত কোনো এক সুষুপ্তির আলোয়।
[ অসংখ্য নক্ষত্রের ঠোঁট ]
এই কবিতাটিতে - ইমেইল ,নিকোটিন, টেলিপ্যাথ ,নিউরণ,ফাইবার, ওয়েভ, প্রভৃতি শব্দাবলি আমাদেরকে নতুন ভাবনার দ্বারে দাঁড় করায়।
শুধু কথাসাহিত্যিক কিংবা কবি হিসেবেই নয়, একজন সৃজনশীল
ভাবুক কিংবা কথক হিসেবেও তিনি রেখে যাচ্ছেন সফলতার ছাপ।
তার এই পথচলা হোক সহস্র আলোকবর্ষের পথে ।
ফেইসবুক ঘেটে ঘেটে দেখি
দা-ভিঞ্চির সৃষ্টির মতো বিমূর্ত হাসি লেগে আছে ঠোঁটে
যেন চন্দ্রিমা রাতের সেইসব নক্ষত্ররাজি
আলোক আলোক বর্ষপথ অতিক্রম করে-যার ক্ষীণ আলো এসে নেমেছে মাটিতে।
যেন টুপ করে ঝরে পড়া অশ্রুর মতো শিশির ঝরে পড়ছে
কাচ-স্বচ্ছ ফিল্টারের নল বেয়ে বেয়ে
শাদা পালকের ওইসব পাখির ঠোঁটের মতো, খুব সরল চোখের মতো
অবয়ব থেকে বিমূর্ত ওই হাসির জেল্লা ছুঁয়ে যায় আনন্দ ও হ্লাদকে।
ছুঁয়ে যায় বিমূর্ত কিংবা প্রচ্ছন্ন চাঁদ-চোয়া রাত্রিকে
ছুঁয়ে যায় হৃদয় কিংবা হৃদয়ের মতো কোনো অলীক ধারণাকে
ফেইসবুক থেকে বেরিয়ে এসে একটি প্রচ্ছন্ন কি বিমূর্ত হাসি
বাঙ্ময় হতে হতে দা-ভিঞ্চির সৃষ্টির মতো মূর্ত হয়ে ওঠে।
[ আলোক আলোক বর্ষ পথ ]
তিন
জন্ম এবং মৃত্যু দুটোই শাসন করে বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা প্রশাখাকে।
সৃজন ও ভাঙনের এই যে চিরন্তন বাণীবন্দনা - তাকে ঘিরেই আবর্তিত
হয় প্রকৃত কবিতা।
রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, 'সত্য যে কঠিন, তাই কঠিনেরে ভালোবাসিলাম।
রবীন্দ্রনাথ প্রকৃত অর্থেই জীবনশিল্পী।
একই পরিক্রমায় হেঁটেছেন, পাজ , নাজিম হিকমত, নেরুদা, হুইটম্যান এবং নজরুল, শামসুর রাহমান ,শহীদ কাদরী ও।
অথবা লোকজ কোনো কবি শাহ আব্দুল করিম, ফকির শেখ ভানু কিংবা
চণ্ডীদাস, বায়রন, শেক্সপিয়র, সাঁত্রে, গোর্কিও।
আদৃত মানুষকে অস্বীকার করে এদের সাহিত্যের ঐশ্বর্যপূর্ণ সৌধ গড়ে ওঠেনি। সমগ্র রবীন্দ্র সাহিত্যে, শেক্সপিয়রের শ্রেষ্ঠ ট্র্যাজিডিগুলো, সফোক্লিসের ট্র্যাজিডি কিংইডিপাসেও মানবাত্মার জয় ঘোষিত। কোথাও মানবতাকে লাঞ্ছিত হতে হয়নি।
মহৎশিল্পীর পক্ষে মানবতার অপমান সম্ভব নয়। কবি তমিজ উদদীন লোদী সে পথের অগ্রসরমান যাত্রী।
প্রতিটি প্রাণের চাওয়া হচ্ছে অসম্ভব ক্ষমতা ও বিত্তের প্রতি নতজানু হওয়া। যে শক্তি ও রসগুণে রবীন্দ্রনাথের 'বাঁশি' কিংবা 'সোনারতরী' , কালোত্তীর্ণ একই শক্তি ও রসগুণে জসীম উদ্দীনের 'কবর' কিংবা জীবনানন্দ দাশের 'বোধ' , রূপসী বাংলা ও আমাদের মানসে স্থায়ী দাগ কেটে যায়। পড়া যাক লোদীর এই কবিতা টি ....
ঘাম ও করডাইটের গন্ধ পেছনে ফেলে
আমরা যেদিকে যাচ্ছিলাম সেদিকেই নদী
আর নদী হচ্ছে বর্জ্য,কবন্ধ-লাশ,বিভঙ্গ ঊরু,বারুদে পোড়া খুলি ও চুল-
সমেত ক্ষীণতোয়া এক স্রোতস্বিনী।
নদী মানে কালো তেলতেলে পোড়া মবিল থিকথিকে কাদাটে ঘোলা জল।
নদী পেরুলেই পাহাড়
আর পাহাড়ের সানুদেশে সার সার কর্তিত বৃক্ষ,ডালপালা
কাঠ চেরাইয়ের কটু-গন্ধ,শাখামৃগদের করুণ চাহনী
নিসর্গ নমিত আজ,ফলেনা উদ্ভিদ
চারপাশে আদিগন্ত খসখসে খরিসের পিঠ।
মানুষকে হাতছানি দিচ্ছে আহার্য ও প্রলোভন
সমস্ত বোধি ও প্রমা সমাধিস্থ মানুষের মতো বিচূর্ণ
নিপাখি নিসবুজ নীরন্ধ্র নীলাচলে জল দাও বৃষ্টি দাও প্রভু
নীরস এ মৃত্তিকা সিক্ত হোক বৃষ্টি ধারা জলে
পরাগায়নে কামে পুনর্বার বীজ হোক শিশু চারাগাছ।
[জল দাও বৃষ্টি দাও প্রভু ]
মহাকালের ছায়ায়কবির বেঁচে থাকা নির্ভর করে কবিতার সিদ্ধি, কবির কাব্যবোধ, শিল্পের প্রজ্ঞার উপর। কবিতা প্রসঙ্গে জেমস টেটস বলেন,'কবিতা শূন্যের যোগফল, কবিতা শুধুই প্রাণকে প্রজ্জ্বলিত করে যায়'।
আর কেউ কেউ কবিতায় বোঝাপড়ার প্রসঙ্গ তুলে জ্ঞানের সন্ধান করেন। সেই সন্ধান কী ধ্যানের সমার্থ বহন করে ? হয়তো করে, অথবা করে না ।
জাগতিক বৈভব ছুঁড়ে দিতে তাই কবির প্রনিধান এভাবেই আমাদেরকে
আলোকিত করে ।
কবিরা পিউরিটান হলে চন্দ্র থেকে খসে পড়বে কাঁকড় ও পাথরের কণা বিস্ত্বত বাগানে ছোপ ছোপ সবুজ থেকে উড়বে শুঁয়োপোকা
নীল জল ঘোলা হবে
হাঙরেরা খুব চুপচাপ উঠে আসবে ডাঙায় ।
কবিরা রাজসিক হলে কাগজের শুভ্রতা ঘুচে আর উঠে আসবেনা
কোনো প্রান্তিক চাষীর বয়ান
করডাইটের গন্ধ-ভেজা যুদ্ধের দিন
খুব পানসে হয়ে উঠবে ভাজা ভাজা মাঠ-খরাপোড়া ফাটলের ভাঁপ।
কবিরা নির্লিপ্ত হলে বিমূর্ত হয়ে উঠবে কবন্ধ-লাশ আর বর্জ্য ঘেরা নদীর ব্যর্থতা, চারিয়ে-ওঠা লোভ আর মাৎস্যন্যায়ের খোলামেলা দিন।
খুব নীরবে বসন্ত যাবে-
ভীষণ ভীষণ ব্যর্থ হবে ভালোবাসা, 'ফুল ফোটবার' দিন।
[কবিরা পিউরিটান হলে ]
কবির প্রকাশিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে-কখনো নিঃসঙ্গ নই(কবিতা),এক কণা সাহসী আগুন (কবিতা),নানা রঙের প্যারাশুট (কবিতা),চাঁদভস্ম (কবিতা),হ্রেষাধ্বনির বাঁকবদল (গল্প),নিরুদ্দিষ্টের জলাবর্ত (গল্প) ও শতাব্দীর সেরা আমেরিকার নির্বাচিত গল্প (অনুবাদ) অন্যতম।
১ জানুয়ারী কবির জন্মদিন। তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা ।
#
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।