আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মামলালীগ কাকে বলে জাতি এবার বুঝতেছেঃ মিলনের বিরুদ্ধে ২০তম মামলা!

দেখে যা অনির্বান কি সুখে আছে প্রাণ...

চাঁদপুরে সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনম এহসানুল হক মিলনের বিরুদ্ধে হত্যার চেষ্টা ও লুটপাটের অভিযোগে আজ আরো একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে ২০টি মামলা দেয়া হলো। তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলা করা হয় আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীরের গাড়িতে হামলা ও তার স্ত্রীর গলার হার ছিনতাইয়ের অভিযোগে। সেই মামলায় হাজিরা দিতে গেলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠান। এরপর থেকে একের পর এক মামলা দেয়া হচ্ছে তার বিরুদ্ধে।

একটিতে জামিন নিলে আরেকটি মামলা স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রস্তুত হয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন মিলনের স্ত্রী নাজমুন নাহার বেবী। গত ১৪মার্চ থেকে তিনি করাগারে আটক রয়েছেন। চাঁদপুরের কচুয়া থানায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ও পাড়াগাঁও গ্রামের জিএম মাসুদ আজ মঙ্গলবার বাদী হয়ে এ মামলাটি দায়ের করেন। এ মামলায় মারধর, জিম্মি, লুটপাট ও হত্যা চেষ্টার অভিযোগ এনে মিলনকে প্রধান আসামি করে মোট ৮ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। মামলার অভিযোগে প্রকাশ, ২০০৩ সালের ৩ এপ্রিল মিলনের নির্দেশে মামলার অপর অভিযুক্তরা কচুয়া উপজেলার রহিমানগর, সাতবাড়িয়া সড়কে জিএম মাসুদকে অবরুদ্ধ করে পরে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়।

সেখানে তাকে বেদম মারধর ও হত্যার চেষ্টা চালানো হয়। এ সময় তার কাছে থাকা সাড়ে ২২ হাজার টাকা ও মোবাইল সেট জোর করে ছিনিয়ে নেয় অভিযুক্তরা। কচুয়া থানার ওসি হারুনুর রশিদ জানান, মামলা দায়েরের পর আজ অভিযুক্ত আবুল কালাম আজাদ নামের এক আসামিকে তার গ্রামের বাড়ি উপজেলার সাতবাড়িয়া থেকে আটক করা হয়। পরবর্তীতে বাদী মামলা থেকে আজাদের নাম প্রত্যাহার করে নেয়ায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। একজন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকের বিরুদ্ধে অদ্ভুত সব মামলা! মামলালীগ কাকে বলে জাতি এবার হারে হারে টের পাচ্ছে।

Click This Link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।