আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গুগল ডেস্কটপ: বানিয়ে নিন একবারে নিজস্ব সার্চ ইন্জিন

দিল ঠান্ডা তো দুনিয়া ঠান্ডা।

বিভিন্ন চমকপ্রদ বিষয়ে গুগলের নাম জড়িয়ে থাকাটা আজকাল একটি সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। তবে শুরুটা কিন্তু বেশ আগে থেকেই। অনলাইন সার্চ ইনজিন হিসেবে গুগল এর ব্যাপক সাফল্যের পর তারা স্বাভাবিক ভাবেই অন্যান্য দিকে তাদের সাফল্য ছড়িয়ে দিতে শুরু করল। এরই একটি চেষ্টা হিসেবে ২০০৪ সালে বাজারে এল গুগল ডেস্কটপ।

এটি একটি ছোট সাধারণ সফটওয়ার যেটি আপনাকে দিতে পারে অসাধারণ বিশাল রকম কিছু সুবিধা। আপনি জানেন সার্চ করার জন্যে গুগল কি পরিমান দক্ষ একটি সিস্টেম। হয়তবা বিশাল পরিমান ফাইলের ভারে কাবু হয়ে আপনি কখনও চিন্তা করেছেন যদি এরকম একটি সার্চ সিস্টেম থাকত আপনার কম্পিউটারে। বিশেষ করে আজকাল যেসব বিশাল ধারণ ক্ষমতার হার্ডডিস্ক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলোর কারনে অনেকেই ফাইল ডিলিট করা কাকে বলে বোধহয় ভুলেই গেছেন। বিশেষত ডকুমেন্ট ফাইল, ওয়ার্ড, এক্সেল ইত্যাদি অফিস ফাইল গুলো এত সামান্য জায়গা নিয়ে থাকে, অনেকই এগুলো ডিলিট করবার বদলে ভবিষ্যত ব্যবহারের জন্যে রেখে দিতে পছন্দ করেন।

আবার অনেকেই যে কাজটি বেশ আগ্রহ নিয়ে করেন তা হলো ইন্টারনেটে ব্রাউজ করবার সময় কোন পেজ এর তথ্য দরকারী মনে হলে অথবা পরে কাজে লাগবে মনে করলে সেভ করে রাখেন। প্রতিদিনই এর সংখ্যা বাড়তে থাকে। কিছুদিন পরে, সেগুলোর বিশাল জঙ্গল থেকে দরকারী তথ্যটি বের করে নিয়ে আসতে কি রকম সমস্যায় পড়ে যান তা ভুক্তভোগীই ভাল জানেন। কতবার এমন হয়েছে, আপনি আপনার জরুরী ফাইলটি কোথায় রেখেছেন আর মনেই করতে পারছেন না। অসংখ্য ফোল্ডার, আর তার মাঝে না জানি কতগুলো ফাইল।

কিভাবে পাওয়া যাবে এর মাঝে কোন নির্দিষ্ট ফাইল? আবার অনেক সময় দেখা যায়, অনেকদিন আগে একটি ফাইলে কাজ করেছেন, আপনি জানেন তাতে কি আছে কিন্তু তার ফাইল নেমটি আপনি কিছুতেই মনে করতে পারছেন না। আপনার পক্ষে ফোল্ডারের প্রত্যেকটি ফাইল চেক করে দেখা কতটা কঠিন তা আপনিই ভালো জানেন। এ সমস্ত রকম সমস্যার সমাধান হতে পারে গুগল ডেস্কটপ। এটি একটি ছোট সফটওয়ার যেটিকে আপনি আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করবেন। এরপরে এটি আপনার হার্ড ড্রাইভে থাকা সব ফাইলকে ইনডেক্স করবে।

আপনার প্রতিটি ফাইল, তাদের সাথে থাকা বিভিন্ন তথ্য, টেক্সট বা ডকুমেন্টস হলে ভেতরের কনটেন্টস, সব, সব ধরনের তথ্য এটি তার ডাটাবেজে ধারন করবে। আপনি একটি ইন্টারনেট ব্রাউজার এর মাধ্যমে গুগল সার্চ ইনজিনের ইন্টারফেস ব্যবহার করে আপনার কোয়েরিটুকু গুগল ডেস্কটপের কাছে প্রকাশ করবেন। গুগল আপনার কম্পিউটারের সব ফাইল সার্চ করে আপনার রিকোয়েস্ট এর সাথে মানানসই ফাইল এর একটি বিশাল লিস্ট আপনার সামনে তুলে ধরবে। এতে শুধুমাত্র যে ফাইলটি আপনি চাইছেন তা নয়, ওই কোয়েরির সাথে মেলে এমন অনেক বাড়তি ফলাফলও দেখাবে গুগল। যার ফলে আপনার জন্যে একটি ফাইল কেবলমাত্র এর ধরন বা টাইপ সহ আরও কিছু সাধারণ তথ্য ব্যবহার করেই খুজে পাওয়া সম্ভব।

আপনি চাইলে ফাইল টাইপ হিসেবে নির্দিষ্ট কোন টাইপ সিলেক্ট করে দিতে পারেন। আরও সুবিধা হিসেবে গুগল সমপ্রতি যোগ করেছে প্রিভিউ ব্যবস্থা। আপনি কোন একটি ফাইল রেজাল্ট এর নিচে প্রিভিউ বাটনে ক্লিক করে সেই ফাইলটির একটি প্রিভিউ দেখতে পারেন। ভিডিও এবং অডিও ফাইলের জন্যেও এ ব্যবস্থা খুব শীঘ্রই আসছে। কি কি সার্চ দেয়া যায় গুগল ব্যবহার করে? সব ধরনের ফাইলের জন্যেই আপনি সার্চ দিতে পারেন।

আপনার যদি বিশাল গানের ভান্ডার থাকে, তবে আপনি কেবল অ্যালবাম অথবা গায়কের নাম দিয়ে খুজেই আপনার কাঙ্খিত গানটি বের করে ফেলতে পারেন। গায়কের নাম দিন, তার সাথে গানের ফরম্যাট নাম যুক্ত করুন বাড়তি সুবিধা পাবার জন্যে। সার্চ করুন। আপনি পেয়ে যাবেন আপনার ফলাফল। ভিডিও, ছবি সহ যেকোন ধরনের ফাইল আপনি সার্চ করে বের করে ফেরতে পারবেন এই গুগল সেবা দিয়ে।

অনেক সময় আমরা প্রয়োজনীয় মনে করে অনেক তথ্য নেট থেকে সেভ করে রাখি পরে ব্যবহারের জন্যে। দিনের পর দিন এ কাজ করতে করতে এক সময় দেখা যায় কম্পিউটারটিই হয়ে গেছে ছোটখাট তথ্য ভান্ডার গোছের কিছু একটা। গুগল ডেস্কটপ দিয়ে আপনি যখন নেটে সার্চ করবেন, তখন নেট রেজাল্ট এর পাশাপাশি আপনার পিসিতে থাকা ফাইল বা তথ্যের সাথে যেগুলো ম্যাচ করে, সেগুলোও আপনি রেজাল্ট পেজে দেখতে পাবেন। গুগল ডেস্কটপের আরও সুবিধার মধ্যে আছে আপনার বিভিন্ন রকম কাজের লগ রাখা। এই ফিচারটা অনেকটা উইন্ডোজ এর রিসেন্ট ডকুমেন্টস এর মতো।

তবে আরও বেশি কাজের জিনিস। আপনি কি কি ফাইল নিয়ে কাজ করেছেন, কবে করেছেন, সেগুলোর বর্তমান অবস্থান সব তথ্য গুগল ডেস্কটপ রেখে দেয়। সেগুলো সময় ও তারিখ অনুযায়ী সাজানো থাকবার কারনে আপনি আপনার দরকারী সময় ও তারিখে গিয়ে খোজ করে দেখতে পারবেন। আরও সুবিধা হল, আপনি যদি জিমেইল ব্যবহার করেন, তবে আপনার অনুমতি সাপেক্ষে আপনার ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে গুগল ডেস্কটপ আপনার অ্যাকাউন্টে থাকা সমস্ত মেইল এর একটি অফলাইন স্টোরেজ তৈরি করে। তাই আপনি যখন সার্চ দেবেন, সেই কোয়েরির সাথে মেলে এমন তথ্য আপনার মেইল এ থাকলে আপনাকে তাও দেখাবে গুগল।

এটাকে এমন কিছু মনে না হলেও ব্যবহার করার সময় অনেক কাজে দেবে। গুগল ডেস্কটপ আপনি যেসব ওয়েব সাইটে কাজ করেছেন বা ব্রাউজ করেছেন সেগুলোর একটা লগ রাখে। লগ রাখার পাশাপাশি সেসব ওয়েবপেজের একটি ক্যাশ ভার্সন তার সিস্টেম এ সেভ কেও রাখে। এর ফলে আপনি অফলাইন সার্চের সময়েও আপনার পিসির তথ্যের পাশাপাশি ক্যাশ করা ওয়েবপেজের মধ্যে থেকেও ম্যাচিং তথ্য আপনাকে দেখালো হবে। এভাবে একসময় এমনও হওয়াটা অসম্ভব নয় যে আপনার সমস্ত দরকারী তথ্য আপনার পিসির পার্সোনাল গুগল সার্ভারেই পাবেন! আপনাকে কেবল মেইল করবার জন্যে অথবা কিছু ডাউনলোড করবার জন্যে নেট ব্যবহার করতে হচ্ছে! কষ্টকল্পনা বটে।

তবে গুগলের বর্তমান অবস্থায় একেবারে অসম্ভব কিছুও না। গুগল ডেস্কটপ ব্যবহার করলে ডিফল্ট হিসেবে আপনি আপনার ডেস্কটপের ডান পাশে একটি সাইডবার দেখতে পাবেন। এতে আপনি বিভিন্ন রকম দরকারি ছোট ছোট টুলস দেখতে পাবেন। ডিফল্ট টুলস বা গ্যাজেট হিসেবে নিউজ ফিড, টু ডু লিস্ট, নোট প্যাডের একটি ছোট ও সরল সংস্করণ, পিকচার স্লাইড শো, অ্যনালগ ঘড়ি, সিস্টেম মনিটর যাতে করে আপনি আপনার প্রসেসর, র্যা ম, নেট স্পীড এর একটি ব্যবহার গ্রাফ দেকতে পাবেন। চাইলে আপনি আরও কিছু গ্যাজেট আপনার দরকার মতো যোগ করতে পারেন অথবা বাদ দিতে পারেন।

বাড়তি হিসেবে আপনি যোগ করতে পারেন জিমেইল এর ছোট একটি উইন্ডো যেটাতে করে আপনার সর্বশেষ মেইলগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত হেডিং পাবেন, মেইল করতে পারবেন ইত্যাদি। আবহাওয়ার পুর্বাভাস, নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইটের আর এস এস ফিড, কোন নির্দিষ্ট এফ এম চ্যানেল এর ওয়েব কাস্ট, ছোট ও সরল একটি মিউজিক প্লেয়ার, ওয়ারলেস সিগনাল মিটার, ল্যপটপের জন্যে ব্যাটারী মিটার সহ অনেক অনেক রকম সুবিধা যোগ করা যেতে পারে এখানে। কিভাবে ইন্সটল করবেন গুগল ডেস্কটপ: desktop.google.com এই অ্যাড্রেস থেকে আপনি সেটআপ ফাইলটি নামিয়ে নিতে পারেন। এটি আকারে অনেক ছোট। একবার ইন্সটল হয়ে যাবার পরে আপনার ওয়েব ব্রাউজার ওপেন করলে আপনাকে কিছু অপশন শো করবে।

সবার আগে ডেস্কটপ সার্চ ট্যাব। এত আপনি কয়েকটি অপশন দেখতে পাবেন। কি ধরনের ফাইল টাইপ সে ইনডেক্স করবে ও সার্চ করবে তা আপনি সার্চ টাইপ থেকে সিলেক্ট করে দিতে পারেন। সার্চ লোকেশন অপশন থেকে আপনি বিশেষ কোন ফোল্ডারকে হাইলাইট করতে পারেন অথবা কোন ফোল্ডার বা কোন ড্রাইভকে ইনডেক্স ও সার্চ অপশন থেকে বাদ দিতে পারেন সেগুলোর পাথ উল্লেখ করে। রিমোভ ডিলেটেড ফাইলে চেক করে দিলে আপনি যে সব ফাইল ডিলিট করে দেবেন সে ফাইলগুলোকে গুগল ইনডেক্স ও ক্যাশ থেকে বাদ দিয়ে দেবে।

পরের ট্যাবে গেলে আপনি আপনার জিমেইল এর মেইল ক্যাশ স্টেরেজ করার অপশন পাবেন। এছাড়া আরও একটি বিশেষ সুবিধা পেতে পারেন, তা হল আপনার ইনডেক্স করা ক্যাশ তথ্য গুলো আপনি জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে গুগল সার্ভারে জমা করে রাখতে পারেন। এর ফলে পরবর্তীতে অন্য কোন কম্পিউটারে আপনি সেই তথ্যগুলো ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করবার আগে আপনাকে অবশ্যই গুগল এর প্রাইভেসি ফিচারটি পড়ে নিতে হবে। এই সুবিধা ব্যবহার করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার তথ্যগুলো দিয়ে গুগল নিরাপদে রাখবে কিনা।

পরের ট্যাবটি হল ডিসপ্লে। এতে আপনি কিভাবে আপনার সার্চ রেজাল্টগুলো দেখতে চান তা ঠিক করে দিতে পারেন। এরপেও সেভ প্রেফারেন্স এ ক্লিক করলে আপনার ডেক্সটপ প্রস্তুত। এখন ব্রাউজার ওপেন করলে আপনি একটি গুগল সার্চ বক্স দেখতে পাবেন যা ঠিক গুগল ওয়েব ইন্টারফেস এর মতো। এখানে প্রথমদিকে গুগল আপনাকে দেখাবে যে আপনার পিসির ওয়ানটাইম ইনডেক্সিং হচ্ছে।

আপনাকে একটা সাম্ভাব্য সময় দেখাবে। আপনার হার্ড ড্রাইভের আকার ও ফাইলের সংখ্যার উপর নির্ভর করে এটা কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েকদিন সময় নিতে পারে। এই ইনডেক্সিং এর কাজটি সাধারণত পিসি যখন অলস অবস্থায় থাকে তখন করা হয়। তাই পরামর্শ থাকল, গুগল ডেক্সটপ ইন্সটল করার পর, সারারাত পিসি চালু রাখতে পারেন। এর ফলে ইনডেক্সিং এর বেশিরভাগ কাজ রাতেই হয়ে যাবার কথা।

সময় নিয়ে ইনডেক্সিং একটি বিরক্তিকর কারণ আমরা সবসময়ই নতুন সফটওয়্যার ইন্সটল করার পরে সাথে সাথেই তা চালিয়ে দেখতে চাই। সে হিসেবে গুগল ডেক্সটপ খুব একটা স্বস্তির জিনিস না। ইনডেক্সিং হয়ে যাবার পরে আপনি দুভাবে গুগল ডেক্সটপ অ্যাক্সেস করতে পারেন। আপনার ব্রাউজারটি ইতোমধ্যেই ডেক্সটপকে তার ডিফল্ট হোমপেজ হিসেবে ঠিক করে নিয়েছে। তাই ব্রাউজার ওপেন করলেই আপনি গুগল ডেক্সটপের সার্চপেজটি দেখতে পাবেন।

তাতে আপনি কোন শব্দ লিখে আপনার প্রথম সার্চটি দিতে পারেন। আবার আপনি কীবোর্ডের কন্ট্রোল বাটন দুবার চাপলে একটি সার্চ বার পাবেন। তাতে আপনি সার্চ করবার জন্যে কোন শব্দ লেখা শুরু করলেই তার সাথে মানানসই বিভিন্ন অপশন দেখাতে শুরু করবে। এভাবে আপনি ওয়েব সার্চ অথবা ডেক্সটপ সার্চ দিতে পাবেন। আপনার সাইডবার এর অপশন, যেটি একটি নিম্নমুখী তীর চিহ্ন দিয়ে দেখানো হয়েছে, সেটিতে ক্লিক কেও আপনি নানা রকম অপশন পাবেন যেগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার পছন্দ মত গুগল ডেক্সটপকে সাজিয়ে নিতে পারবেন।

ডেক্সটপের সার্চ ইন্টারফেসে আপনি ব্রাউজ টাইমলাইন নামে যে লিংকটি দেখতে পাবেন, তাতে ক্লিক করলে আপনি সময় ও তারিখ অনুযায়ী আপনার বিভিন্ন কাজের একটা লগ দেখতে পাবেন। আপনার মনে বোধহয় প্রশ্নটি চলে এসেছে। আপনার প্রাইভেসী কোথায়? যে কেউ চাইলেই যদি আপনার কয়েকদিনের কাজের গতি প্রকিৃতি জেনে ফেলে অথবা সার্চ দিয়ে আপনার ব্যক্তিগত ফাইলের হদিস করে ফেলে, সেটা কোন ভাল ব্যাপার হতে পারে না। এ সমস্যার সমাধান আছে। আপনি চাইলে আপনার গুগল সার্চটি পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে রাখতে পারেন।

এর ফলে সাধারণ ওয়েব সার্চ সম্ভব হলেও কেউ আপনার পিসির ব্যক্তিগত ফাইল সার্চ দিতে পারবে না। কাজটি করার জন্যে আপনি টাস্কবার এ গুগল ডেক্সটপের আইকনে ক্লিক করে লক সার্চ এ ক্লিক করলেই আপনার সকল ডেক্সটপ সার্চ লক হয়ে যাবে। এটিকে কোন ভাবে ব্যবহার করতে হলে সার্চ ইন্টারফেস আপনার কাছে পাসওয়ার্ড চাইবে যেটি কিনা আপনার উইন্ডোজের ইউজার পাসওয়ার্ড। সেটি এন্টার করলেই আপনি ডেক্সটপ সার্চ করবার জন্যে ওকে। গুগল আমাদের পিসি ও প্রযুক্তি ব্যবহারটাকে অনেকটা সহজ করে নিয়ে এসেছে।

কোন সন্দেহ নেই গুগল ডেস্কটপ ব্যবহার করার পর আপনারও তাই মনে হবে। শুভেচ্ছা রইল।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.