মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ করেন, সকল মানুষের মধ্যে মুসলমানদের শত্রু হিসেবে পাবে ইহুদী ও মুশরিকদের। এছাড়াও “মহান রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা ইহুদী মুশরিকদের কখনো বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করোনা, তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্য থেকে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে সে তাদের দলভুক্ত হবে। নিশ্চয়ই জালিমরা কখনো হিদায়েত লাভ করতে পারে না। ”
মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ অমান্য করে যারা পরগাছা জালিম জঙ্গি সন্ত্রাসী ইহুদী মুশরিকদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে সাহায্য সহযোগিতা করবে তারা অবশ্যই তাদের সঙ্গী হয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
খোদায়ী গযবে বিধ্বস্ত পরগাছা সন্ত্রাসী ইসরাইলকে সাহায্য করা মূলত মালউন অর্থাৎ লা’নতগ্রস্তকে সাহায্য করা; যা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও হারাম।
মহান রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইহুদী মুশরিকদের কখনো বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করোনা, তারা একে অপরের বন্ধু।
হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে, একজন নবী-রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করলে ৭০ হাজার দুশমনকে কাফফারা আদায় করতে হবে। একজন খলীফা উনাকে শহীদ করলে ৩৫ হাজার দুশমনকে কাফফারা আদায় করতে হবে। আর হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনার শাহাদাতে যারা জড়িত তাদের এক লাখ চল্লিশ হাজার দুশমনকে কাফফারা আদায় করতে হবে।
তাহলে কোটি কোটি মুসলমানকে শহীদ করার কারণে কত সংখ্যক ইহুদীকে তাদের দেশসহ কাফফারা আদায় করতে হবে। তাই খোদায়ী গযবে নাছারা, মুশরিক, নাস্তিকদের অন্যান্য দেশের মতো পরগাছা সন্ত্রাসী ইসরাইলও ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে। অতএব, পরগাছা জালিম জঙ্গি সন্ত্রাসী ইসরাইলকে কোন মুসলমানের জন্য সাহায্য করা জায়িয হবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।