ক্যাপিটাল চৌধুরী ঝানু ব্যবসায়ী। পিতা ছিলেন ছোটো খাটো ব্যবসায়ী, ছোটকালেই পিতার মৃত্যুর কারনে পড়ালেখার ঝামেলা চুকিয়ে বসে গেলেন পৈত্রিক ব্যবসায়। ক্যাপিটাল চৌধুরীর ভায়ানক দুরদর্শীতার কারনে অল্পদিনেই ব্যবসা ফুলে ফেপে একাকার। মানুষের আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়, তার হল বড়সড় রেন্ট্রি নাহলে বট গাছ। সেই দুর্ধর্ষ ব্যবসায়ী কিনা এত বড় ভুল করে ফেললেন! আচ্ছা একটু খোলাসা করেই বলি,
এই সেদিন ক্যাপিটাল চৌধুরি কাজ কর্ম সেরে রাতে বাড়ি ফিরছিলেন, গাড়ি থেকে নেমে লিফটের সামনে এসে দাঁড়ালেন।
“স্লামালাইকুম ওস্তাদ”- পেছন থেকে কে জানি বলল। পেছনে তাকিয়ে দেখেন ভাঙ্গাচুরা বক্কর। যারা ভাঙ্গাচুরা বক্করকে চেনেন না তাদের অবগত করছি,ভাঙ্গাচুরা বক্কর দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী যাকে চৌধুরী সাহেব নিয়মিত চাঁদা দেন। তার এই নামের কারন হচ্ছে,তার ইতিহাস থেকে জানা যায়, হরতালের সময় গাড়ি ভাংচুর করা তার প্রিয় কাজ। তার মত এক্সপার্ট লোক দেশে আর নাই।
হরতালের সময় নিজের হাতে দুই একটা গাড়ি না ভাংলে তার রাতে ঘুম কম হয়,হেচকি উঠে, মাঝে মাঝে বদহজমও হয় । যাই হোক, ভাঙ্গাচুরা বক্করকে দেখে চৌধুরী সাহেব চমকালেন, বললেন-” তোমার পাওনা তো আগেই পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে”। “আমি ঐ বিষয় নিয়া আসি নাই ওস্তাদ, আপনি বড় বিজনেছ ম্যান, মনে খায়েশ হইল আপনার লগে বিজনেছ করাবার, তাই আইলাম আর কি”- অনেকটা ধমকের সুরেই বলল ভাঙ্গাচুরা বক্কর।
-”কি বিজনেস?”
.....................................................................
বিস্তারিত পড়ুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।