আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফেসবুকাররা নাকি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ গুন বেশী যৌনাসক্ত এবং ৬০ শতাংশ বেশী যৌনাগ্রহী হয়

এক সুময় ব্যান খাইতে চ্রম টেস্ট লাগতো, এখন খাইতে কিরাম যেন তিতা তিতা লাগে.. তাই খাওন ছাইড়া দিচি...

যারা মাত্রাতিরিক্তি খুদেবার্তা পাঠান কিংবা দিনের অনেক সময় ব্যয় করেন ফেসবুক টুইটারের পেছনে, তারা শারীরিকভাবে দুর্বল। বিশেষ করে এদের মাঝে ধূমপান, মদ্যপান এবং যৌনকর্মের প্রবণতা বেশি। দ্য কেস ওয়েস্টার্ন রিজার্ভ স্কুল অব মেডিসিনের সা¤প্রতিক এক জরিপে পাওয়া গেছে এসব তথ্য। একই সঙ্গে দিনে তিন ঘন্টার বেশি ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক নেটওয়ার্কে কাটানোকেও ধরা হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত নেটওয়ার্কিং হিসেবে। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব তরুণ-তরুণী মাত্রাতিরিক্ত খুদেবার্তা ব্যবহার করে তারা স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ মদ্যপান করে।

আর সাড়ে তিনগুণ বেশি যৌনাসক্ত হয়। শুধু তাই নয় ধূমপানের বিবেচনায়ও স্বাভাবিকের চেয়ে ৪০ শতাংশ বেশি আসক্ত তারা। অন্যদিকে মাত্রাতিরিক্ত নেটওয়ার্কিং যারা করে তাদের মধ্যে ক্ষতির মাত্রা কম। তার পরও এদের মধ্যে যৌনতার আগ্রহ স্বাভাবিকের চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি। এদের একেকজনের গড়ে যৌনসঙ্গী রয়েছে চারজনের বেশি।

এ গবেষণার মূল গবেষক স্কট ফ্রাঙ্ক অবশ্য জানিয়েছেন, আমরা সরাসরি বলতে পারি না যে, তরুণদের অস্বাভাবিক শারীরিক আচরণের পেছনে মাত্রাতিরিক্ত টেক্সটিংই দায়ী। তবে দুটোর মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়। এ গবেষণার কাজে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিডওয়েস্টার্ন অঞ্চলের তরুণ-তরুণীদের মাঝে সমীক্ষা চালানো হয়। সো রাতে লংটাইম বসা ফেসবুকাররা সাবধান সুত্রঃ Click This Link

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।