জীবনও যখনও শুকায়ে যায় করুণা ধারায় এসো..
একজন ব্লগার লিখেছেন, তিনি আশঙ্কিত যে, ঈভটিজাররা মা-বোনদের মেরে ফেলবে।
শুধু এভাবে আশঙ্কা প্রকাশ করলেই হবে না।
তারা অন্য কোন গ্রহের নয়; আমার এবং আপনার মতো দেখতে।
তারা খাই-দায়, ঘুমাই, আমার আপনার মতো সমাজে বাস করে।
অর্থাৎ সেই সমাজের মানুষগুলোর সচেতনতা বৃদ্ধি করার কথা ভাবতে হবে।
উঠতি বয়সি প্রতিটি মানুষকে কি চোখে চোখে রাখা সম্ভব?
আদৌও নয়।
তবে আপনার প্রস্তাবনা অমূলক নয়।
খুজে নিন, কোন ছেলেটি টিজ করছে।
তার পরিচয় জেনে তার বোনকে টিজ করতে পারেন।
এতে যদি তার বোধদয় হয়।
আসলে, আইন করে টিজ বন্ধ করা সম্ভব নয়।
এটি যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে।
এর নিরসনে প্রয়োজন কেবল সচেতনতা বৃদ্ধি।
যার বিকল্প কোন কিছুই হতে পারেনা এটি বন্ধের জন্য।
প্রয়োজন কেবল সচেতনা বৃদ্ধি, সচেতনতা বৃদ্ধি আর সচেতনতা বৃদ্ধি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।