সামাজিকভাবে শিশুবিরুদ্ধ অবস্থান, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় তাদের রক্ষা করার বিষয়গুলো আইনের মাধ্যমে আরও কঠোর করতে হবে। এই বিশেষ ভাবনাগুলোকে অবলম্বন করেই এগিয়ে এসেছে আমেনা। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে কাঠমান্ডু, নেপালে 'সাউথ এশিয়া ইনিশিয়াটিভ টু অ্যান্ড ভায়োলেন্স এগেইনস্ট চিলড্রেন'-এ বাংলাদেশের শিশুদের প্রতিনিধিত্ব করেছে আমেনা আক্তার তানজিলা। এশিয়ার দেশগুলোর শিশুদের নিজেদের ভেতর সৌহার্দ্য বৃদ্ধি ছাড়াও এই প্রোগ্রামের উদ্দেশ ছিল বিভিন্ন দেশের শিশুদের একত্রিত করে তাদের অভিজ্ঞতাগুলো একে অন্যের সঙ্গে বিনিময় করা। নবম শ্রেণীপড়ুয়া আমেনা আক্তার ঢাকার নবীনগরে তার পিতা-মাতার সঙ্গে বসবাস করে।
তার মা ঘরের কাজ করেন এবং তার ভাই একজন ইলেকট্রিশিয়ান। ১৬ বছর বয়সী আমেনা নেপালের সেইভ্যাক প্রোগ্রামে তার সহযোগীদের সঙ্গে মূলত শিশু অধিকার রক্ষায় আইনগত উন্নয়নের বিষয়গুলো তুলে ধরেছে। প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী শিশুদের সামাজিক প্রায় একই ধরনের সমস্যা ওঠে এসেছে। বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বকারী আমেনা শিশুদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিশেষভাবে আলোকপাত করে সবার প্রশংসা কুড়িয়েছিল। সেখান থেকে ফিরে আমেনা আক্তার তানজিলার বক্তব্য ছিল, শিশুদের নিরাপত্তার চর্চাটি শুরু হতে হবে নিজের পরিবার থেকেই।
যদি প্রতিটি সমাজের প্রতিটি পরিবার শিশুদের নিরাপত্তা দিতে এগিয়ে আসে তাহলেই শিশুদের সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান করা সম্ভব হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।