আমার বাড়ি উত্তরখান, ইচাপুরা পৃর্বগ্রাম আমার বাড়ির কাছেই, পৃবাচল শহর প্রকল্পের পর আজ দুই তিন বছর ওদিকে আর যাই না, যাবো আর কি জন্য? যে ইছাপুরা বোলান এলাকায় ঘোরে বেড়িয়েছি, এখন কি তার পৃর্ব অবস্থা আছে??
ঢাকা জেলার শেষ পান্ত উত্তরখান, দক্ষিন খান, বড়ুয়া, পাতিরা, ডুমনি বালু নদী দ্বারা একদিক দিয়ে গাজীপুর ও অন্য দিক দিয়ে নারায়ণ গঞ্জ জেলা থেকে পৃথক হেয়েছে, খিলক্ষেত নামা পাড়া থেকে দক্ষিন দিকে বসুন্ধরা , এবং উত্তর দিকে যমুনা সিটি, আরো পিছনে গেলে আসিয়ান সিটি, এদিকে আছে শতাব্দী হাউজিং প্রকল্প, আছে প্রবাষী পল্লী,
আমার মামাতো বোন কে বিয়ে দিয়েছি বোলান এলাকায় যা বর্তমানে র্পবাচল প্রকল্প, সরকার একয়্যার করে বিশাল এলাকার মানুষ দের জীবন দুবির্ষ করেছে, এদরে কিজে কষ্ট যারা এসি রুমে বসে অথবা বাপের গৃহে বাস করে ব্লগিং করছেন তারা বুজবেন না, বিশাল ক্ষেত খোলার মালিক, গরু ভরা গোয়াল, পুকুর ভরা মাছ, অবস্হা সম্পর্ন গৃহস্হ্য কে যেমন নদী ভাঙ্গনে নিস্বঃ করে দেয়, তেমনি একয়্যার ও আবসন প্রকল্প স্খানীয়দের নিস্ব করে দেয়,
এখানে বলতে পারেন তাদেরকে তো টাকা দেওয়া হয়, কিত্নু টাকা দিয়ে কি হবে, যে খানে আপনার বাপদাদার বসতভিটা, চিরচেনা গ্রাম,ধানী জমি সব আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কেড়ে নেওয়া হয, আর কত টাকাই বা দেওয়া হয়, নাম মাত্র মূল, যা বর্তমান বাজার দরের অর্ধেক, আমি দেখিছি, গ্রাামের মানুষ কখনো নগট টাকা দেখিনি , হঠাৎ করে নগদ টাকা হাতে পেয়ে, যাচ্ছে তাই খরচ করে নিঃসম্বল জীবন যাপন করছে, যার একসময় রাত্রি যাপনের জন্য কোন চিন্তা ছিল না, সে আজ অন্যর বাড়ি ভাড়া থাকছে এবং অতীতের বাপদাদার বসতভিটার কথা স্বরন করে কাদছে,
ধনী গরিব, ছোট বড় মিলে হয় গ্রামের সমাজ, যেখানে একটি গোষ্ঠির সবাই একস্থনেই বাস করে জন্ম থেকে যাদের সাথে থেকে বড় হয়ে, একয়্যার হয়ে যাওয়ার ফলে এক এক জন এক এক এলাকায় চলে যাওয়ায় তাদের সমাজ ভেঙ্গে খান খান হয়েছে, ভাই একদিকে, চাচা একদিকে, মামা একদিকে ফুফা একদিকে গিয়ে বাস করছে,যা ব্রিক্রি করেছে তার সিকি ভাগ জমিও কিনতে পারে না, ফলে অতীত তাদের কে সোনালী দিনের স্বপ্নের মত কাদায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।