মানুষে মানুষে সমানাধিকারে বিশ্বাস করি
ELIXIR INTERNATIONAL SCHOOL (EIS)
Play Group-XII (Proposed)
এটি এমন একটি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান যেখানে পড়াশুনা করাটা শিশুরা সবচেয়ে আকর্ষণীয় মনে করে। এটি সম্ভব করতে অবশ্য যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছে। কারণ আমাদের দেশের মফস্বলের অভিভাবক-শিক্ষক অধিকাংশের সাধারণ ধারণা হলো শিক্ষার্থীদের চাপে না রাখলে অথবা শাস্তি না দিলে তারা লেখাপড়া করে না। সুতরাং তারা এমন স্কুলে বাচ্চা পড়াতে চান যেখানে শাসন-শাস্তির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আছে। অন্যদিকে প্রযুক্তির ব্যবহার জানা কেন জরুরী সে বিষয়েও স্থানীয়দের ধারণা স্পষ্ট নয়।
আসুন বিদ্যালয়টি সম্পর্কে একটু জেনে নিই। আর একটি কথা- এখানে পাঠক যে কোন ধরনের মতামত দিতে পারবেন বিদ্যালয়ের সিলেবাস বা যে কোন বিষয়ে।
বিদ্যালয়টি যেমন------------
বিশ্বমানের সিলেবাস: ELIXIR INTERNATIONAL SCHOOL (EIS)-এর বিভিন্ন শ্রেণীর সিলেবাস এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যা একজন শিশুকে শিক্ষা জীবনের শুরু থেকেই শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহী, আত্মবিশ্বাসী, বন্ধুবৎসল ও সপ্রতিভ করে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। পৃথিবীর বিখ্যাত স্কুলসমূহের সিলেবাস অনুসারে ইংরেজি, গণিত, কম্পিউটার, বিজ্ঞান, ইতিহাস, ভুগোল ও সাধারণ জ্ঞানের কোর্সসমূহের লেকচার শিট শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হয়। ফলশ্র“তিতে একজন শিক্ষার্থী শুরু থেকেই নতুন নতুন তথ্য-উপাত্ত ও জ্ঞান গ্রহণে আনন্দিত হয়।
EIS-এ শিক্ষার্থীদের ১ম শ্রেণী থেকে এনসিটিবি’র সম্পূর্ণ সিলেবাস এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষা পদ্ধতির সমন্বয়ে প্রস্তুত নিজস্ব বিশ্বমানের সিলেবাস অনুযায়ী পাঠদান করা হয়। বিদ্যালয়টি ক্রমান্বয়ে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত উন্নীত হবে বিধায় একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে জন্য নিজেকে সর্বোত্তমভাবে প্রস্তুত করতে পারবে। শিশুশ্রেণী থেকে কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞানে তাকে এতটাই দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে যাতে করে সে দেশ-বিদেশের বিখ্যাত সব বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করতে পারে।
আন্তর্জাতিকমানের পরীক্ষা পদ্ধতি: EIS-এর পরীক্ষা পদ্ধতি বিশ্বমানের। সেমিস্টার পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।
একটি শিক্ষাবর্ষ প্রতিটি তিন মাসের ৪টি সেমিস্টারে বিভক্ত। একটি সেমিস্টারের পরীক্ষা আবার দু’ভাগে বিভক্ত। প্রতি সপ্তাহের সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিদ্যালয়ে যা কিছু পড়ানো হয় পরবর্র্তী রবিবারে তার উপর সাপ্তাহিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। প্রতি সেমিস্টারের ফলাফল প্রস্তুত করা হয়- ঐ সেমিস্টারে গৃহীত সকল সাপ্তাহিক পরীক্ষার সম্মিলিত ফলাফল থেকে প্রতি বিষয়ের ৪০% নম্বর, ১০% নম্বর বিদ্যালয়ে উপস্থিতি ও আচার-আচরণের ভিত্তিতে, ১০% নম্বর সেমিস্টারের শেষে প্রতি বিষয়ের উপর গৃহীত মৌখিক পরীক্ষার ভিত্তিতে এবং অবশিষ্ট ৪০% নম্বর সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার ফলাফল থেকে গ্রহণ করা হয়। ৪ টি সেমিস্টারের ফলাফল একত্রিত করে একটি বছরের সম্মিলিত ফলাফল প্রস্তুত করা হয়।
এই পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থীকে প্রতিটি সাপ্তাহিক পরীক্ষা ও সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় ভালো ফল এবং বিদ্যালয়ে প্রতিদিনের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হয়।
Child Parliament: -EIS--এর রয়েছে নিজস্ব পর্লামেন্ট রুম। EIS শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই পার্লামেন্টের সদস্যরা নির্বাচিত হয়। EIS পার্লামেন্টে প্রতি রবিবার সাপ্তাহিক পরীক্ষা শেষে অধিবেশন শুরু হয় এবং শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। প্রতি বছরের শুরুতে পার্লামেন্ট একজন স্পিকার, দুইজন ডেপুটি স্পিকার, চিফ হুইপ, হুইপ এবং সংসদ নেতা ও বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত করে।
সংসদ নেতার নেতৃত্বে সরকারি দল তাদের মন্ত্রিপরিষদ গঠন করে এবং বিরোধীদলীয় নেতার নেতৃত্বে বিরোধীদল ছায়া মন্ত্রিসভা গঠন করে। এই প্রক্রিয়া শিশুর মধ্যে নেতৃত্ব, পরমতসহিষ্ণুতা এবং গণতান্ত্রিকবোধ তৈরি করার পাশাপাশি শিশুর ব্যক্তিত্ব ও মানসিক গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তথ্য-প্রযুক্তি ও কম্পিউটার শিক্ষা: আজ যে শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হবে প্রায় ২০ বছর পরে তার কর্মজীবন শুরু হবে। সুতরাং, ভবিষ্যতের পৃথিবীর সমাজ ও কর্মক্ষেত্রের চাহিদার কথা বিবেচনা করেই দূরদর্শী অভিভাবক তার শিশুর আজকের শিক্ষা শুরু করবেন। বর্তমান যুগ তথ্য-প্রযুক্তির উৎকর্ষতার যুগ।
এ যুগের মানসম্পন্ন শিক্ষা মানেই প্রযুক্তিনির্ভর বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা। বিজ্ঞানের বিষ্ময়কর অগ্রগতির ফলে বিশ্ব আজ একটি বিশাল গ্রামে পরিণত হয়েছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে এখন মুহুর্তেই যোগাযোগ স্থাপন ও তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব। আর ইন্টারনেটের সর্বোত্তম সুবিধা পাওয়া সম্ভব কম্পিউটারের সাহায্যে। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের ভাষা প্রধানত ইংরেজি।
আবার আমরা বিশ্বের সাথে যোগাযোগের যে উদ্দেশ্য নিয়ে এ সকল প্রযুক্তি শিখছি সেই বিশ্বের মানুষের যোগাযোগের প্রধান ভাষা ইংরেজি। আর তাই কম্পিউটার ও ইন্টারনেট এবং ইংরেজি ভাষা শিক্ষার কোন বিকল্প নেই।
সাতক্ষীরা জেলার ইতিহাসে এই প্রথম প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এমন একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেখানে শিশু শ্রেণী থেকেই কম্পিউটারের মাধ্যমে বিশ্বমানের শিক্ষা এবং বাধ্যতামূলক ইংরেজি ভাষা শিক্ষা দেয়া হয়। EIS -এর প্রতিটি শ্রেণীতে প্রত্যেক সেমিস্টারে একজন শিক্ষার্থীকে ১০০ নম্বরের কম্পিউটার কোর্স এবং ইংরেজি ভাষা শিক্ষার জন্য একাধিক কোর্স সম্পন্ন করতে হয়। এভাবে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত এসকল বিষয়ে ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জনকারী একজন শিক্ষার্থী নিশ্চিতভাবেই ভবিষ্যতের সুদক্ষ নাগরিক এবং জনশক্তিতে পরিণত হবে।
মনোমুগ্ধকর ক্যাম্পাস ও শিশুবান্ধব পরিবশে: EIS-এর ক্যাম্পাস সুপ্রশস্থ। এই ক্যাম্পাসে শিশুদের খেলাধূলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন রকমের সরঞ্জাম। সকল প্রকার নির্যাতন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক বন্ধুত্বের। EIS শিক্ষার্থীদের সিংহভাগ শিক্ষার্থী শারীরিক অসুস্থতা বা অন্যকোন অজুহাতে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকতে চায় না।
EIS -এ শিক্ষাগ্রহণ তাদের নিকট চমৎকার একটি বিনোদন। এ ধরনের পরিবেশ শিক্ষার্থীদের মানসিক গঠনে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আইনস্টাইন মনে করতেন অধিকাংশ বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য ভীতিকর একটি আবহ তৈরি করে রাখে। যেখানে শিশুরা ভীতসন্ত্রস্ত থাকে শিক্ষকের রূঢ়তার কারণে। পক্ষান্তরে EIS শুরু থেকেই শিশুর জন্য শিক্ষাকে উপভোগ্য করে তোলার পাশাপাশি বিদ্যালয়কে বিনোদনের কেন্দ্রে পরিণত করতে পেরছে।
প্রাইভেট টিউশনমুক্ত: EIS-এ প্রাইভেট টিউশনকে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বিদ্যালয়ে এমনভাবে পাঠদান করা হয় যাতে করে বাড়িতে গৃহশিক্ষক ছাড়াই একজন শিক্ষার্থী তার পড়া তৈরি করতে পারে। EIS-এর শিক্ষার্থীদের প্রতিদিনের লেকচারে শিটে পরবর্তী দিন বিদ্যালয়ে কি পড়ানো হবে তা বিস্তারিতভাবে লিখিত থাকে। কোন জটিল বিষয় থাকলে তার ব্যাখ্যাও প্রদত্ত শিটে দিয়ে দেওয়া হয়। অর্থাৎ লেকচার শিট এবং বিদ্যালয়ের ক্লাস এমনভাবে সাজানো থাকে যাতে করে কোন শিক্ষার্থীর আলাদা গৃহশিক্ষকের সাহায্যের প্রয়োজন না পড়ে।
কম্পিউটারাইজড ক্লাসরুম: EIS-এর প্রতিটি ক্লাসরুম কম্পিউটারাইজড। বাংলা মাধ্যমে EIS-ই বাংলাদেশের একমাত্র শিশু-শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যার প্রতিটি ক্লাসরুমে রয়েছে বড় পর্দার কম্পিউটার মনিটর।
প্রতিটি মনিটর(এলসিডি) একটি Central Server-এর সংযুক্ত। PowerPoint Presentation, Audio Visual Class, Spoken English Class, ভূগোল, বিজ্ঞান ক্লাসসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে এই মনিটরের সাহায্যে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়কে সহজবোধ্যভাবে শেখানো হয় এবং এ ধরনের ক্লাসে তারা অধিকতর মনোযোগী হয়ে থাকে। এছাড়া মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের সাহায্যে আরও বৃহৎ পরিসরে ভিডিও ভিজ্যুয়াল ক্লাস নেয়া হয়।
জ্ঞানচর্চার জন্য বিভিন্ন ক্লাব: EIS সাতক্ষীরা জেলার একমাত্র শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান যেখানে শিক্ষার্থীদের জ্ঞানচর্চায় অধিকতর উৎসাহী এবং সৃষ্টিশীল করে গড়ে তুলতে রয়েছে বেশ কয়েকটি ক্লাব। যেমন- Math Club, Language Club, Science Club, Debating Club, Knowledge Club, Drama Club, Computer Club ইত্যাদি। প্রত্যেক রবিবার সাপ্তাহিক পরীক্ষা শেষে এ সকল ক্লাবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জানা-অজানা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা, প্রতিযোগিতা, শুদ্ধভাবে কথা বলা, গণিতের মজার মজার বিষয়াবলির চর্চার মাধ্যমে নিজেদেরকে আরও সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি বিদ্যাচর্চার মাঝে আনন্দ খুজে নেয়।
শিশুকাল থেকেই ইংরেজি ভাষা শিক্ষা: EIS-এর সকল শ্রেণীতে প্রতি সেমিস্টারে রয়েছে ১০০ নম্বরের ‘Art of Speaking’ তথা ইংরেজি ভাষায় কথা বলার উপর স্বতন্ত্র কোর্স। অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতির এই কোর্সে ধারাবাহিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিশুকাল থেকেই একজন শিক্ষার্থীর জন্য ইংরেজি ভাষাকে সহজতর এবং উপভোগ্য করে তোলা হয়।
বিদ্যালয়ের নিজস্ব লাইব্রেরি: ২০১১ শিক্ষাবর্ষ থেকে চালু হচ্ছে EIS-এর নিজস্ব লাইব্রেরি। দেশি বইয়ের পাশাপাশি এই লাইব্রেরিতে রয়েছে বিশ্ব-বিখ্যাত সব শিশুতোষ লেখা। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত এখান থেকে বই সংগ্রহ করে বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবে। শিশুতোষ এবং নৈতিক কাহিনীনির্ভর এ সকল বই পাঠ করে শিশুর মধ্যে ছোটকাল থেকে পাঠের অভ্যাস গড়ে উঠবে। একই সাথে বিশ্ব শিশু-সাহিত্যের সাথে তাদের নিবিড় সান্নিধ্য তৈরি হবে।
EIS শিক্ষার্থীদের পরিচিত করিয়ে দেয়া হয় অনলাইনে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিশ্বকোষ Wikipedia-সহ অন্যান্য মুক্ত ওযেবসাইটের সাথে। যার ফলে কম্পিউটারে বসে ইন্টারনেটের সাহায্যে তারা যে কোন সঠিক তথ্য স্বল্পতম সময়ে সংগ্রহ করতে পারে। গণিতচর্চার জন্য ইন্টারনেটে রয়েছে অসাধারণ সব ওয়েবসাইট। এসব ওয়েবসাইটের ব্যবহারবিধির উপর শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। যা তাদের গণিতে দক্ষতাকে কাঙ্ক্ষিত মানে নিয়ে যেতে পারে।
পারফরম্যান্স এ্যাওয়ার্ড: EIS-এর শিশুরা তাদের নানাবিধ গুণাবলীর কারণে প্রতি সেমিস্টারে বিদ্যালয় কর্তৃক পুরস্কৃত হয়ে থাকে। এই অভিনব এ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানটি সব সময় শিক্ষার্থীর আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকে। বছরে চারবার অর্থাৎ প্রতি সেমিস্টারের শেষে ঐ সেমিস্টারের ফলাফল, বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিতি, বন্ধুবৎসলতা, স্মার্টনেস, সুন্দর হাতের লেখা প্রভৃতির ভিত্তিতে পারফরম্যান্স এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ভালো ফলাফলের জন্য এ্যাওয়ার্ডের পাশাপাশি থাকে বিভিন্ন পুরস্কার।
উৎসব আর জ্ঞানের প্রতিযোগিতা :
পহেলা বৈশাখ, বিশ্ব ‘মা’ দিবস, EIS দিবসসহ বিভিন্ন দিবসে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে উৎসব-অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মা, মাটি, দেশ ও মানুষের প্রতি একজন শিক্ষার্থীর ভালোবাসাকে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়া হয়। ‘মা’ দিবসে বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় মায়েদের সমাবেশ। এই দিনে শিশুরা তাদের নিজেদের তৈরি উপহার আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেয় মায়েদের হাতে। পহেলা বৈশাখে বিদ্যালয়ের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত হয় বর্ষবরণ অনুষ্ঠান।
প্রতিবছর বিদ্যালয়ের নিজস্ব আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় বাৎসরিক প্রীতিভোজ এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা।
বছর শেষে EIS দিবস উপলক্ষে গণিত, বাংলাভাষা, সাধারণ জ্ঞান, হাতের লেখা, কম্পিউটার, ইংরেজি , সঙ্গীত, আবৃত্তি, ছবি আঁকা প্রভৃতি বিষয়ে আয়োজন করা হয় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার। যেখানে EIS-এর শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সাতক্ষীরা জেলার যে কোন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করতে পারে।
পরিবহন সুবিধা: বিদ্যালয়ের রয়েছে নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা। শহর ও শহরতলির শিশুদের জন্য এই পরিবহনে স্বল্প ব্যয়ে নিরাপদে যাতায়াতের সুবিধা আছে।
নিজস্ব ক্যান্টিন: শিশুস্বাস্থ্যের নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রেখে বিদ্যালয়ের রয়েছে নিজস্ব ক্যান্টিন।
বিদ্যালয় ক্যান্টিনে সকালের নাস্তা এবং দুপুরের খাবারসহ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পরিবেশন করা হয়।
আবাসিক সুবিধাসহ বিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাস: সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদানের উপযোগী প্রশস্থ শ্রেণীকক্ষ, বিজ্ঞানাগার, আবাসিক হোস্টেল, খেলার মাঠ, জিমনেসিয়াম, অডিটরিয়াম এবং লাইব্রেরিসহ নিজস্ব ক্যাম্পাস নিমার্ণের লক্ষ্যে বিদ্যালয় কর্তৃক বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
আপনার পরামর্শ এবং মতামত প্রত্যাশা করছি।
Sincerely yours
হাফিজুর রহমান মাসুম
অধ্যক্ষ
ফোন-০৪৭১-৬৪৫৫৮, মোবা-০১৭১২-০০০৩৯১
E-mail-
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।