আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কুমড়োলতার ইতিকথা



আজ আবার মন উদাস হলো নতুন করে। দৈনন্দিনের কাঁচাবাজার শেষ করে নিভৃতে মহল্লায় ঢুকছিলাম সামনে পোল্ট্রির গাড়ি, পিছনে রিকশার সাইরেন হাতের বামধারের দু'তলা বাড়িটা সাদা-ই আছে ধবধবে এই বছরের তুমুল শরতেও দেয়ালের কিছুই হয়নি বুঝা গেলো; বাড়ির মালিক ভালো জাতের রঙ চিনে। আজ সারাদিন কিছুই খাইনি- নিজ হাতে বাজার করে দু'মুটো নাজিরশাইলের ভাত খাবো বলে; প্রতীক্ষায় থেকেছি রাতের রান্নার। সবার সব শেষ হয়- কবিদের প্রতীক্ষা শেষ হয়না মানব জাতির এই বিশেষ গোষ্ঠিটি আজীবন শুধু প্রতীক্ষা-ই করে গেলো; কোনোকালে কিছু পেয়েছে বলে কম্মিনকালেও শুনি নাই। সামনের বাড়িটাতে তিন-তিনটা সেইন্ট বার্নার্ড থাকে; কুকুরগুলো আজ একটা অদ্ভুত আচরণ করলো- সামনের পা'দুটো উঁচিয়ে হাতজোড় করার মতো করে আমাকে নমস্কার করলো নমস্কারের ভঙ্গী'টা কেমন যেনো পরিচিত লাগলো- এমন করে আদুরে নমস্কার আমাকে একজনই দিতো। জয়ন্তী- তুমি বেঁচে আছো! কি সর্বনাশ- আমার প্রতিবেশী হয়ে! আগামীকাল চলে যেতে হবে অতীতের কাছাকাছি থাকা কবিদের ঠিক মানায়না। বিনিয়ামিন ০৬ অক্টোবর ২০১০ সাল।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.