একটা আটপৌরে ঘরোয়া সাদামাঠা প্রেমের কবিতা লিখতে চাই
পাহাড়ের জানালায় এসেছে বুলবুলি রোদ, পাথর চাপা ঘসফুল রঙে।
সোনা সোনা বৃষ্টির মতো রোদ ঝরছে বালিকার পেলব গালে।
ও রোদ তুমি গাইতে পারো দোয়েলের মতো...........পল্লবিত ধানের শীষের ভালোবাসা মাখা আদুরে গলায়।
আমি হাঁসের দলে ভীড়ে দেখেছি কৃষাণীর শামুক জীবন, শীর্ণ তালের পাতায় ঢাকা দীর্ণ বুক জোড়া।
তবু ঘাসফড়িংয়ের ডানায় শরৎ আসে বিকালের মাঠে দামাল বালকের পায়ে পায়ে।
আদৃত বাবুদের উঠোনে তখন গ্রিবা দোলায় সাপুড়ে রমণী, যার নাকফুলের দাম আজও বাকি রয়েছে গঞ্জের দোকানে।
আশ্বীণ চোখে শুভ্র কাশফুল, মৃত পাতাদের অতীত শুষে নেয়।
উড়ো চলে বালি হাঁস বিলের ঘোলাটে জল ছেড়ে, যেখানে পললের চর্বিত শবদেহ পড়ে থাকে পুঞ্জীভূত আর্তনাদে।
হেমন্তের গোধূলী তোমার কাছে রেখে দিলাম অবশিষ্ট বসন্তের বীজ।
ঘাটের জলে সাম্পান আসবে।
নাইওর আনবে সবুজ বধুয়ার।
তার আঁচলে বাধা সপ্তর্ষীর ঠিকানা।
একদিন চৈত্রের জোছনায় পালা গান হবে এতিহ্যের আবরণে।
প্রতিক্ষায় থাকে হাটের বৃদ্ধ বট।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।