যে মুখ নিয়ত পালায়......। ।
রবী ঠাকুরের কাছে বাংলা সাহিত্য বিশেষ কৃতজ্ঞ। তার চিন্তা শক্তির গভীরতা দেখলে টাস্কি খেয়ে যাইতে হয়। এমন কোন বিষয় নাই যা নিয়া তিনি লিখেন নাই।
ডায়রিয়ায় আক্রান্ত অসুস্থ রোগীর জন্য লিখেছেন, বল দাও মোরে বল দাও। এমনি তার একটি অসাধারন কবিতা “পরিচয়”।
নিষ্পাপ দুটি ছাগ শিশু
ব্লগে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আসা সম্ভব হয় নি। আসলে কি হত না হত তা আমার দেখবার বিষয় নয় চিন্তার বিষয় ও নয়। আমি শুধু পরিচয় কবিতাটি ব্লগের জন্য উপযুক্ত করে ব্লগবাসীদের কাছে পেশ করছি।
পরিচয়
মূলঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
একদিন দেখিলাম ছোট সে ছেলে
সামু ব্লগে বসে আছে পিসি খানি খুলে
মডারেশনে বসে সব লইয়া হাতে
মডু দেখিতেছে ব্লগ দাড়ায়ে তফাতে।
অদূরে কোমল লোম ছাগবৎস ধীরে
চরিয়া ফিরিতেছিল ব্লগ তীরে তীরে
সহসা সে কাছে আসি থাকিয়া থাকিয়া
বালকের ব্লগ চেয়ে উঠিল ডাকিয়া।
বালক চমকি কাঁপি কেঁদে উঠে ত্রাসে
মডু সব ছুটে ফেলে কাছে চলে আসে।
এক পক্ষে বালক লয়ে, অন্য পক্ষে ছাগ
দুজনেরে বাটি দিল সমান সোহাগ।
পশু শিশু, নর শিশু মডু মাঝে প” ড়ে
দোঁহারে বাধিঁইয়া দিল পরিচয় ডোরে।
বি দ্রঃ এই কবিতার জন্য প্লাস মাইনাস প্রশংসা বা নিন্দা সব রবী বাবুর প্রাপ্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।