আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভারসাম্যপূর্ন সমাজ ব্যবস্থা:ঈদের শিক্ষা (ঈদের দিনের ব্লগ)

নিজেকে নিয়ে ভাবছি

মুসলমানদের সর্ব বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। এক মাস সিয়াম সাধনার পর এই দিন তারা নানা উৎসাহ, আনন্দের মাধ্যমে দিনটি অতিবাহিত করে। সব ধর্মেরই এরকম ধর্মীয় উৎসব থাকে যেই দিন তারা তাদের নিজ নিজ ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী উদযাপন করে। তবে এই আনন্দ পালনের মাধ্যমেও ইসলাম একটি ভারসাম্যপূর্ন সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। অন্যান্য ধর্মীয় উৎসব হতে মুসলমানদের ঈদ কিছুটা ভিন্ন বলে মনে হয়।

আমার যতদূর জানা আছে শুধুমাত্র ইসলামেই ধনী গরীব যাতে মিলে মিশে ঈদ উদযাপন করতে পারে সেজন্য রয়েছে সাদকাতুল ফিতর এর ব্যবস্থা। তাছাড়া সারা রমজান মাসেই যাকাত, দান খয়রাতের গুরুত্ব অপিরিসীম করা হয়েছে। এক মাস রোযা রাখার মাধ্যমে ক্ষুধার কষ্ট বোঝানোর মাধ্যমে দানকে আরো উৎসাহিত করা হয়েছে। আর তারপরেও ধনী গরীবের মধ্যে দূরত্বকে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে নামাজে একই কাতারে দাড়ানোর মাধ্যমে। কুরবানী (ঈদুল আযহা) ঈদে কুরবানী করা মাংসের তিন ভাগের এক ভাগ গরীব দুঃখীদের জন্য নির্দিষ্ট।

ইসলাম আসলে আনন্দ সবার মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার মধ্যেই আসল স্বার্থকতা খুজে পায়। কি সুন্দর এই ব্যবস্থা !!!ধন্য আমি মুসলিম হতে পেরে…।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।