love to singing
গত ১৫ই আগস্ট আওয়ামী লীগের শোক দিবসের দিন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ প্রহরায় অবস্থানকৃত ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের এক মেধাবী ছাত্রকে দোতলা থেকে ফেলে দিয়েছে। ঐ ছাত্র ৮ দিন মৃতু্র সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে মারা গেছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে শ্রীমতি সাহারা খাতুন এখন চিরুনী অভিযান চালিয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করার পাশাপাশি তাদের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে না কেন? বিশ্ববিদ্যালয় প্রশান কি এখণ আঙ্গুল চোষে নাকি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কেন এখনো ঐ সকল সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের পাশাপাশি তাদের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলো না। জন্ডিস চোখওয়ালা প্রশাসন শুধু ছাত্র শিবিরের ছেলেদের চোখে দেখে। যারা দীর্ঘদিন ক্যাম্পাসে অবস্থান করে নিজেরা নিজেরা মারামারি তো দূরের কথা একটু কথা কাটাকাটিও করে না ঐ সমস্থ ভালো ছাত্র সমাজকে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্বৈরাচারী সরকারের সহযোগিতায় ক্যাম্পাসকে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের আখড়া বানিয়েছে। অবিলম্ববে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের ক্যাম্পাস থেকে বের করে দিয়ে ক্যাম্পাসের ভালো ছাত্রদের ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে এনে ক্যাম্পাসের সুনাম রক্ষা করা এখন প্রশাসনের জরুরী কর্তব্য। নতুবা একদিন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের লোকদেরকেও ঐ সন্ত্রাসীরা ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে তাদের কৃতকর্মের জন্য পুরস্কৃত করবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।