রানিং এন্ড রানিং...
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছকে আগ্রাসী প্রজাতির ও ‘হতচ্ছাড়া’ হিসেবে উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, এত দিন বিদেশি দাতা সংস্থার পরামর্শে সামাজিক বনায়নের নামে এ ধরনের গাছ লাগানো হয়েছে। এই গাছগুলোর নিচে অন্য কোনো গাছ জন্মায় না, এমনকি পাখিও বসে না। আকাশমণি গাছের রেনু নিঃশ্বাসের সঙ্গে শরীরে গেলে অ্যাজমা হয়। এর কাঠ জ্বালানি হিসেবে বা আসবাবপত্র তৈরিতে ব্যবহার করা যায় না।
আজ বুধবার বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক ও ওয়ার্ল্ড এগ্রো ফরেস্ট্রি সেন্টারের আয়োজনে ‘বাংলাদেশে কৃষি বনায়নের উন্নয়ন-অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক কর্মশালা উদ্বোধন করতে গিয়ে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেছেন।
সামাজিক বনায়ন হিসেবে কাঁঠাল, জাম, তাল ও খেজুর গাছ লাগানোর পরামর্শ দিয়ে মতিয়া চৌধুরী বলেন, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে নতুন চরগুলোর মধ্যে যেগুলো টিকবে, সেগুলোতে সামাজিক বনায়ন করা হবে। ধানি জমির দুই পাশে ধইঞ্চা গাছ লাগানো হবে। এতে জমির পুষ্টি ও উর্বরাশক্তি বাড়বে।
এনজিওরা সামাজিক বনায়নের নামে দেশের প্রধান সড়কগুলোর দুপাশ দখল করে আছে—মন্তব্য করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষ এই জমিগুলো ব্যবহার করতে পারছে না। জনগণকে বাদ দিয়ে জনগণের কথা বলে দাতাদের প্রেসক্রিপশন ও ইনজেকশন নিয়ে কাজ না করার পরামর্শ দেন তিনি
Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।