রামুর ঘটনার সাত মাস পর বৃহস্পতিবার হাই কোর্টে জমা হওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়।
ফেইসবুকে এক বৌদ্ধ যুবকের কথিত পোস্ট এর প্রতিক্রিয়ায় গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর রামুতে বৌদ্ধ মন্দির ও বসতিতে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়।
এরপর গত ১৩ ডিসেম্বর হাই কোর্ট ওই ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেয়। এই আদেশের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ মো. আবদুল কুদ্দুস মিয়ার নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠন করা হয়।
ওই কমিটি গত ১৩ মে প্রতিবেদনটি সুপ্রিম কোর্টের নিবন্ধকের দপ্তরে জমা দেন। বৃহস্পতিবার তা হাই কোর্ট বেঞ্চ আসে।
প্রতিবেদনে ২০টি সুপারিশ জানানো হয়; এর মধ্যে ফেইসবুক ও টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ এবং এ বিষয়ে প্রশাসনের ভূমিকাকে শক্তিশালী করতে বলা হয়েছে।
সুপারিশে বলা হয়, “রামু ট্রাজেডির মতো আর কোনো মর্মান্তিক ঘটনা যেন না ঘটে, এজন্য সরকারসহ সব বিবেকবান মানুষকে সর্তক থাকার অনুরোধ রইলো।”
ফেইসবুকে কুরআন অবমাননার অভিযোগ তুলে রামুতে ওই হামলা চালানো হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।