খুব বেশী আমার বুকের ভিতর তোমার থাকা
খুব কাছাকাছি নিবিড় রক্তের প্রবাহে
প্রিয় মুখের জেগে থাকা অতন্দ্র।
খোলামনে অবারিত বাতাসের সান্নিধ্যে
ফুটে ওঠে অবিরত রক্তিম গোলাপ
সমস্ত নির্মল রমণীয়তা এই হৃৎপিন্ডে বিলীন করে
সুবর্ণ সকালে মমতায় সিক্ত করে শতরূপে
তীব্র আলোকরাশি ছিঁড়ে অবাধ্য আস্তরণে
প্রিয়জনের মুখের অবয়ব দেখি রৌদ্ররেখায়।
কেবল প্রিয়মুখ আছে বলেই
সময়প্রহরায় স্থির থাকি নিবিষ্ট মনে
দিব্য আমলকির ছায়াবনে চতুর্ধারে।
প্রিয়মুখ দিগন্তের শেষ পারে
সন্ধ্যার গোধূলী ছুঁয়ে সন্ধ্যাদীপ হাতে
সুখ উত্তাপে নীরবে চোখ মোছে
নির্জনতায় ডুকরে ওঠে,- কি গভীর, কি সুখ আহা!
আশ্চর্য উজ্জ্বলতা নিয়ে মেঘের ভেলায় শব্দহীন
মন-মনাসীতে অগনণ উত্তীর্ণ হয়ে
কোন সূর্য আলো দেবে প্রিয় মুখের পারে।
আমার সেই প্রিয়মুখ,
সভ্যতার ম্লান বিকারে কোন এক বিলীন জনপদে
হৃদয়ের স্বেদ মুছে নিতে
সম্ভবত স্থির হয়ে আছে সীমানার রৌদ্ররেখায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।