Somaoy Nai, Kaj Chai
সর্দারজি হেলিকপ্টার নিয়ে আকাশে উড়েছেন। চালক তিনি নিজেই। কিছুক্ষণ ওড়ার পর হেলিকপ্টারটি ধপাস করে নিচে পড়ে গেল। ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে গেলেন সর্দারজি। হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সাংবাদিকেরা ছুটে এলেন।
সর্দারজিকে জিজ্ঞেস করলেন, আচ্ছা, কী ঘটেছিল বলুন তো? ঘটনা তেমন কিছু নয়। ওপরে খুব ঠান্ডা লাগছিল, তাই হেলিকপ্টারের ফ্যানের সুইচটি বন্ধ করে দিয়েছিলাম। সর্দারজির জবাব।
সর্দারজি ও বান্তার মধ্যে ইভ টিজিং নিয়ে কথা হচ্ছে—
বান্তা: জানিস, ইভ টিজিং যে হারে বেড়ে গেছে, তাতে মেয়েদের বাইরে বের হওয়া দায় হয়ে গেছে।
সর্দারজি: হুম্ম, ঠিকই বলেছিস।
বান্তা: এটা রোধ করার উপায় কী বল তো?
সর্দারজি: আমি একটা উপায় বের করেছি। এখন আমার মেয়েকে নিয়ে আমি নিশ্চিন্ত।
বান্তা: কী সে উপায়?
সর্দারজি: আমি আমার মেয়ের নাম রেখেছি দিদি। তাকে সবাই দিদি বলেই ডাকে। দিদিকে তো কেউ আর ইভ টিজিং করবে না!
সর্দারজি আর তাঁর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে—
ছেলে: বাবা ৪+৩ কত হয়?
সর্দারজি: হারামজাদা, পড়াশোনা না করলে এমনই হয়।
গাধা কোথাকার!
ছেলে: বলো না কত হয়?
সর্দারজি: বেয়াদব ছেলে, এটাই পারিস না। ক্যালকুলেটরটা নিয়ে আয়, যা!
সর্দারজি ও তাঁর এক বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে
সর্দারজি: জানিস, আজ আমার পুরো ৩০ টাকাই লোকসান।
বন্ধু: কেন, কী হয়েছে?
সর্দারজি: আর বলিস না। সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম। টিকিটও কেটেছি।
কিন্তু সিনেমা হলের সামনে পোস্টারে দেখি বড় করে লেখা হাউসফুল। তাই বাধ্য হয়েই ফিরে এলাম।
বন্ধু: আরে বোকা, ওই সিনেমার নামই তো হাউসফুল।
সর্দারজি গেছেন রেস্তোরাঁয় প্রথমবারের মতো কফি পান করতে। সেখানে ঢুকেই ওয়েটার সর্দারজিকে জিজ্ঞেস করল, স্যার, ব্ল্যাক কফি দেব? সর্দারজি একটু ভিরমি খেয়ে বললেন, আরে ভাই, ব্ল্যাক কেন, অন্য কোনো কালারের কফি থাকলে দিয়ে দেন।
না হলে চলে যাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।