আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!
স্মৃতিগুলা বড়ই মধুর। জামাত স হকারে সকালে ক্যান্টিনে যাওয়া, জামাত স হকারে টয়লেটে যাওয়া (যদিও হলের প্রতিটা ফ্লোরে অনেকগুলান টয়লেট থাকে কিন্তু সবাই ঐ সকাল বেলাই দেখি গন লাইন), জামাত স হকারে এ্যাডাল্ট দেখা, আবার জামাত সহকারে অটো নেয়া!
পাশ কইরাই ভেজালটা লাগছে। সবাই অখন চুপে চুপে চাকরি করে, চুপে চুপে বিয়া করে, চুপে সন্তানের বাপ হয় কেউ আর কোনো কিছু জামাত স হকারে করতে চায় না। বড়ই সমস্যা।
আরও কিছু সমস্যা আছে ওগুলো বিস্তারিত ফটুক স হকারে আলোচনা করুম।
আলুবাদামচনা শুরু হোক:
এই কাইজ্জাটার শুরু এমনে, কাইজ্জা রত আমি আর ৯৭ এর শান্ত ভাই আর ৯৬ এর মনে হয় উনার নাম আসিক ভাই, ফাস্ট বয় আছিলো। আমি শান্ত ভাইরে পাইয়াই কইলাম,"ভাইজান, বড়ই কস্ট আছি, দয়া কইরা একটা চাকরি দেন। পকেটে টাকা পয়সা নাই!"
শান্ত ভাই আরিফ ভাইরে দেখাইয়া কয়,"দেখছো, পোলাটার ভাব দেখছো, এইসব পুলাপানের লিগাই কুনো চাকরি পাওন যায় না, যেইখানেই যাইবা এই পোলাপান ঐখানে বইসা রইছে আর দুইদিন পর আবারও চেন্জ্ঞ করছে!"'
আমি তখন কইলাম,"ভাই যে কি কন? এই বেকার অকাজের লোকরে কেইবা নিতে চায়? চেহারা সুন্দর হইলেও কথা আছিলো। ভাই আপনের কোম্পানীতে রিসেশনিস্টের চাকরি আছে, আমার একটা চাকরির বড়ই দরকার!"
আশিক ভাই হাসতে হাসতে ডায়ালগ,"এই পোলাটা আরও বদ হইছে, এই পোলারে জিপিতে কি জন্যে বসতে দিছে?"
সারা দিন কনভোকেশনের খাটাখাটনিতে সন্ধ্যার সময় বাইর হইয়া দেখি পোলাপান মুটামুটি লাগল হইয়া গেছে।
মোট ৬ ব্যাচের কনভোকেশন হয় তো এতদিন পর ক্যাম্পাসে আইসা দেখি কেউ হাতে ঘাস নিয়া ফটুক তুলে, কেউ একটা গাছের ডাইল ধইরা ফটুক তুলে কেউ দেখা যায় কোনো কিছু ধরতে না পাইরা দেখা গেলো জামাইর হাত ধইরা ফটুক তুলে। আমার এক দুস্তের বৌ তো দেখি জামাই মনে কইরা এক জুনিয়রের হাত ধরলো। আমরা আবার সব ওভার স্মার্টগুলান ওগোরেই দেখাইয়া মনে মনে কই,"আব্বে দেখ ফটুক এমুন ভাবে তোলে!" যদিও ওভারস্মার্ট ক্যামেরা ম্যান আন্ধারে সব হারাই ফেলাইছে!
এইটা হইলো জুমের ছবি। বর্ষাকালে এইখানে একটা অসাধারন ঘটনা ঘটে, সেইটা হইলো নদীর এ পাড়ে বিশাল রাস্তা কাপ্তাই চলে গেছে আর তার পাশে লম্বা লম্বা সবুজ পাহাড়। যখন আকাশে মেঘ জমে তখন এই পশ্চিম দিক থেকে মেঘ সব পাহাড়ে বাড়ি খায় তার পর গা বেয়ে ওগুলো নেমে এই নদীর উপর দিয়ে চা বাগানের এই গাছ গুলোর মগডাল ছুয়ে যায়।
মনে হয় কোনো স্বর্গীয় দৃশ্য আকাশ ধরনীতে মিশেছে।
এইটাই সেই রাস্তা যেটা কাপ্তাইয়ের দিকে চলে গেছে। চ্যাগা মুনির আর চুইঙ্গা জুয়েল এই জুয়েলের লগে অধিকাংশ টাইম ভার্সিটি লাইফে তর্ক লাগতো,"হু ইজ দ্যা বেস্ট চুইঙ্গা না বোইঙ্গা?" এখন মনে হয় ব্যাটা পাগলা লিংকে আছে আর চ্যাগা মুনীর হইলো বাগের হাটের। ব্যাটা রহিমা আফরোজের ব্যাটারীর ফ্যাক্টরীতে সিনিয়র থিকা ম্যানেজার পোস্ট পাইলো তার দুই সপ্তাহ পর হঠাৎ উধাও। প্রথমে শুনলাম কাতারে একটা কোম্পানীতে জয়েন করছে পরে শুনলাম কুয়েতে গেছে।
মাঝে মাঝে আমি এইডাতে টাস্কি খাই কুয়েত আর কাতার দুইটাই কি এক দেশ নাকি ভিন্ন দেশ?
মুনীর বাবাজীরেও দেখলাম চুয়েটের ইন্ঞ্চি ইন্ঞ্চি পারলে ফটুক তুলে। যাই হোউক, এইটা হইলো আমাগো কিউ কে হলের গেটে যেইখানে আমি পুরা ৫ বছর বইসা বইসা আমার শয়তানীর কীর্তিকলাপ রচনা করতাম!
দূর থিকা শংকইজ্জারে দেখা যায়। মনে পড়ে ৩য় বর্ষে আমার সাথে একবার শয়তানী মুলক সৌজন্য হাতাহাতিতে আমি ওর মিডল স্ট্যাম্প বরাবর জোরে লাথ্থী দেওনে পরবর্তী দুইদিন ওর নাকি জ্বর আনায় দিছিলাম। ব্যাটা আমাগো ক্লাসে মনে ৩য় হয়। পাশ করনের পর হুয়াওয়েতে কাম কইরা পরে মনে হয় এখন কোনো একটা টেলিকম অপারেটরে আছে! তারপর হইলো ইন্দ্রজিৎ মন্ডল ও হইলো আমাগো ক্লাসের একমাত্র জ্ঞানী মানুষ যে গন্ডগোল করলেও কোনো গ্যান্জ্ঞামে নাই।
ব্যাটা এখন ন্যাশনাল পাওয়ার গ্রিড, ঢাকায় আছে। আরামে আছে। তারপর হইলো জন্টু ওরফে জন ক্লড ভ্যানড্যাম। বেচারা গাড়ি কিনছে, কয়দিন পর ফ্লাট। হোয়াওয়ের মাক্স স্পেশালিস্ট হইয়াও মনে শান্তি নাই!
এই দুইটা ম্যাকার আনামের ফটুক, ব্যাটা মনে হয় ৪র্থ না ৫ম হইছিলো ক্লাসে।
বছর দুই আগে মিরপুর ১০নম্বরে চক্কর কাটনের সময় হঠাৎ দেখি ওর লেগে দেখা, হাতে বিজনেস কার্ড ধরায় দিয়া কইলো অফিসে যাইতে। কার্ডে পরে দেখি একখান বৈদেশিক কোম্পানীর ম্যানেজার। শুনলাম কয়দিন আগে এরও বাচ্চা হইছে! ভার্সিটি লাইফে ওর গল্পের বই মাইরা দিয়া ওর কাছেই খুজতাম ঐ বইটার লিগা। ব্যাটার কত বই যে মারছি মনে হয় ও এখনো জানে না!
এইডা হইলো আমাগো চুয়েটের মঘা না হগা লেক জানি। এই লেক নিয়া একখান স্মৃতি আছে।
ছবিতে রেজাউল ভাই ওরফে সিভিলের বড় ভাই পোজ দিতাছেন। বড় ভাই আসলেই অসাধারন! বেলাল চত্বরে বইসা একদিন একলাই পুরা সিভিল পার্টির লগে বিটলামী করতাছিলাম। তখন মৃদুল আর না পাইরা সবাইরে নিয়া আমার দুই হাত প ধইরা আমারে লেকের পাড়ে নিয়া যায়, টার্গেট আমারে ফিক্কা মারবো। আমি ডরে খালি কইছিলাম,"সাতার জানি না, অখনো বিয়াশাদী করি নাই, দয়া কইরা একখান কাজি ডাইকা বিয়াডা দিয়া বাসর রাত করাইয়া তারপর আমারে লেকে ফেল!"
ব্যাটারা ফেলে নাই। বাইচা গেছি!
এই ব্যাটার লগে দেখা পাশ করনের ৬-৭ মাস পর।
তখন ওর লগে পরিচয় হইয়া হাসতে হাসতে নাই এই কারনে যে পড়নের সময় পরিচয় হইলো না এখন পাশ কইরা পরিচয়! কেমতে কি?
প্রিইন্জ্ঞিনিয়ারিং বিল্ডিং এর সামনে তোলা। সবার ডাইনে আছে আছে আমাগো ততকালীন ভিপি লিটন, ব্যাটা কেমনে কেমনে জানি রেজাল্টও ভালই করলো গ্রেডিং ৩ এর উপরে পাইলো। যখন লাস্ট দেখা হইছিলো আই ই বিতে তখন শুনছিলাম বড়পুকুরিয়ার খনির এক্স এন মনে হয়। তারপাশেই হইলো আমার রুম মেট মুনীম। ব্যাটা ছ্যাক খাইয়া তাবলীগ কইরা পুরাই চুপচাপ হইয়া গেলো।
তয় রুমে আমারে খুব বেশি তাবলীগ লইয়া জ্বালাইতো না। ব্যাটা পাগলা লিংকে আছে পুরা চট্টগ্রামের মেইনটেনন্যান্সে। মনে হয় ডিএসই থিকা এসই হইয়া গেছে। সবার বায়ে আব্দুল্লাহ, ব্যাটা একটু স হজ সরল। একটা জেনারেটর কোম্পানীতে আছে।
এই ক্লাসে বইসা ১ম সেমিস্টার আর ২ য় সেমিস্টার ক্লাশ করছিলাম। বড়ই যন্ত্রনাদায়ক ক্লাস ছিলো ওগুলান। পাশের বোর্ডের ঐ সার্কিট খান মনে হয় আমিই আকছি, তয় ঐটা সার্কিট আকতে গিয়া ক্যাপাসিটরের লাইন ডায়াগ্রাম আকছি। কই যাই, আমার মাথায় গোবর ছাড়া অখনো আর কিছু হইলো না!
তখনকার ডিপার্টমেন্টের হেড অনীল স্যার। উনার সাথে আমার সম্পর্ক সর্বদা বরাবরই অম্ল মধূর।
মনে পড়ে সার্কিটের প্রথম ভাইবার সময় উনি আমারে জিগাইছিলো ,"বাজার থিকা ১০০০ ওয়াটের একটা হিটারের কয়েল কিন্যা আইনা দুই ভাগ করলে একেকটা টুকরার কত ওয়াট হইবো?" আমি পাচবার ভুল উত্তর দিছিলাম। তখন তার ডায়লগ আছিলো,"শোন ওগুনো বলে লাভ নাই? আরেকবার ভুল করছো তো তোমাকে জানালর শিক দিয়া ছুড়ে ফেলে দেবো!" মাহাবুব বাবাজী আমার লগে এর পর যখনই ভাইবায় যাইতো ওর ডায়লগ ছিলো,"তুই না পারলে চুপ থাকবি, মাথা খাটাইস না। দরকার হইলে চুপ থাকবি, তবু মাথা খাটাইস না!" মাহাবুব ব্যাটা এখন ঢাকা ওয়াসায় !
প্রি ইন্জ্ঞনিয়ারিং বিল্ডিং এর সামনের নীম গাচে। মনে পড়ে একদিন সকালে ঘুরতে আইসা দেখি তখন এই ছোটগাছটার ডাইল পুলাপান ছিড়তাছে। কি হইছে জিগাইতেই কয় হুজুরে নাকি কইছে নিম গাছের ডাইল দিয়া দাত মাজলে নাকি ছোওয়াব আছে।
কই যাই!
আগে যখন ক্যাম্পাসে থাকতাম মনে হইতো একসময় মনে হয় সারা জীবন এইখানেই থাকুম, পুরা ঘরবাড়ির মতন হইয়া গেছিলো। সবকিছু পরিচিত। কিন্তু যখন কনভোকেশনের সময় গেলাম তখন দেখলাম আমি ভুলে গেলেও ক্যাম্পাস আমাকে, আমাদের ভুলে নাই। তাই সে সেজেছে এক অনন্য সাজে!
উপরের গুলো সব ক্লস মেটদের। সবাই এখন দেশের বিভিন্ন জায়গায় নিজের স্হান করে নিয়েছে।
এই ছবির মুহুর্তগুলোর দাম লাখ টাকা। কারন আর কখনোই হয়তো এরকম সবাই আর এক সাথে হবো না, বসবে সেই আনন্দের মেলা!
উপরের প্রথম ছবি টা হলো কিউকে ৪৫৭ নম্বর রুমটার। আমরা সবাই এই রুম ছেড়ে ছিলাম ২০০৪। এর পর ২০০৭ এ গিয়ে দেখি আমাদের নাম এখনো লেখা আছে। যেসব জুনিয়ররা এখানে থাকতো তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম এদেরকে কি চেনো? ওরা বললো," নিশ্চয়ই আগের বড় ভাইরা খুব পেয়ার মহব্বতের স হিত লিখা রাখছে।
!" আমি কইলাম,"ঐ রনিটা হইলো আমি, আর বাকিগুলান আছে ক্যাম্পাসে টো টো করতাছে!" তখন ওরা আমারে পাইয়া প্রায় আবেগায়িত হইয়া গেলো। দ্বিতীয় ফটুক খান মুনিমের লকারের। পুচকিগো জিগাইছিলাম এই পোস্টার তুলো নাই কেন? ওরা কইলো,"আমরা ভাবছিলাম এই বড় ভাই নিশ্চয়ই এ্যারাডাইনামিক্স ডিজাইনের বস, শখ ছিলো বইলাই আমরা লাগায় রাখছি!" আমি হাসতে হাসতে নাই। পরের ছবিটা হইলো আমাগো অবুঝের লকারের। জুনিয়র গুলান কইলো এর আগে যারা এই রুম থাকতো তারা এই লেখা মুছনের অনেক ট্রাই করছে কিন্তু পারে নাই।
ওরা জানতে চাইছে এইটা কি কালি দিয়া লিখছে। আমি অবুঝের ফোন নম্বর দিয়াও দেই নাই!
ইহাই কামলাল। একখান খবর কই মিরপুর এলাকার পুরা ইলেক্ট্রিসিটি লোডশেডিং এবং পাওয়ার ম্যানেজম্যান্ট কন্ট্রোল এই পোলার হাতে। ডেস্কোর এখন ম্যানেজার, তো যখন কারেন্ট যায় কোনো এলাকায় তখনই এই পোলাটার ডিসিশনেই তা যায়। সো আপনেরা যারা বিদ্যূৎ অফিস নেক্সট টাইম ঘেরাও করবেন ওরে দেখলে কইবেন আমার কথা, কইবেন ওর পিচ্চি মাইয়ার ফটুক জানি আমারে মেইল করে।
হাজার হোউক, আমাগো বন্ধু মানুষ আর দুঃখের কথা হইলো ওর লগে অনেকদিন ধইরা দেখা নাই!
সর্ব ডাইনে আমাগো কাউ, কিউকের কাউ। ব্যাটা যখন আবুধাবী থিকা আইসা এইখানে এ্যাডমিশন লইলো পুরাই হিপ হপ, কিন্তু ক্লাশ শুরু করনের পর থিকাই পুরা তাবলীগ। এখন জিপির ভৈরবের পুরা ম্যাইনটেনেন্স ওর হাতে মনে হয়, এস ই হইছে কি না জানি না, হইয়া যাওনের কথা। ঢাকায় ফ্লাট প্লাস কিছু দিন এক কন্যার বাপ হইছে! পাশে মুনিম পেপসি খাওনের আগে বোতলে কতগুলান অনু আছে সেইটা নিয়া ভাবতাছে!
৯৭ এর গোল্ড মেডেলিস্ট পুরা চুয়েটের থিকা তার উপর আমাগো দেশী। কোন ইউনির জানি টীচার হইছে।
পরে আবার শুনলাম দেশও নাকি ছাড়ছে। আর দেখা হয় নাই, তার লগে আমার একখান ফটুক আছিলো, দেশী সেই ফটুকও দেয় নাই। ত্য বুঝতাম না ক্যাম্পাসে থাকতে এই পোলাটা আমারে কেন যে খুব আদর করতো খোদা মালুম!
দিদু শংকইজ্জা আর এরু জামাত স হকারে আমাগো ডিপার্টমেন্টের টয়লেটে হিস্যু করে। দিদু কিছুদিন আগে বিয়া করছে ব্যাটা একটেলের ম্যানেজার হইছে মনে হয় আর এরু পাগলালিংকে চট্টলায়, অনেক পুলাপান এখনও ওর রেফারেন্সে ঢুকে। এরা সব টপ ১ এর থিকা ৬ এর মধ্যে থাকা পোলা!
আমি আর রাসেল, ক্যাম্পাসে তখনও পইড়া আছিলা. আমার মনের অবস্হা মোটেও ভালো ছিলো না।
কারন তখন খুব কাছের একজন মানুষ মালয়েশিয়ায় চলে যায়, সে সিদ্ধান্ত জানাবে, কিন্তু জানায় না। তারে না পেলে আমার অবস্হা যে কি হতো সেটা তখন আমি নিজেও ঠাহর করতে পারিনি। বেশ খারাপ সময় যাচ্ছিলো। তবে এখনো বেচে আছি বস! রাসেলরে একটা ধন্যবাদ জানানো দরকার!
উপরের ছবিগুলো সামু পিকনিকে যেবার গিয়েছিলাম মুড়া পাড়ায় মনে ২০০৭ এ। সাথের গুলা আমার মামতোগুলান।
পুরানো স্মৃতি সব!
আরও কিছু ফটুক শেয়ার করতে চাইছিলাম মাগার অনেক স্মৃতি অনেক ছবি। মনটা ভালো নাই, তাই পুরানো স্মৃতিগুলো খুব মনে পড়ে। ২০০৭ থেকে ২০১০।
কিভাবে ৩টি বছর চলে গেলো, দেখতে দেখটে পুরা জীবনটাই একদিন শেষ হয়ে যাবে। কত ছোট এই জীবন!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।