গায়ত্রী এসেছি সূর্যযানে
এইসব জানোয়ারের হাত থেকে কীভাবে রক্ষা পাবো আমরা?
আমাদের প্রত্যেকের ঘরেই মা-বোন, স্ত্রীপরিজন আছে। এবং কোনো না কোনোভাবে ইভটিজিং এর শিকার হয়ে আসছে। আর ছেলেদের হাতে হাতে মোবাইল ফোন আসার পর থেকে এই ইভটিজিং এর হার অনেকগুণ বেড়ে গেছে। দেখা যায় এখন আর রাস্তায়, স্কুলগেটে কিংবা গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে উত্যক্ত করার তেমন দরকার পড়ে না। মোবাইল ফোন ব্যাপারটাকে সহজ করে দিয়েছে।
ফলে মেয়েরা আত্মহত্যা করছে ক্রমবর্ধমান হারে, মামুনের মতো সাধারণ ছেলে প্রাণ দিচ্ছে এর প্রতিবাদে।
এই জানোয়ারদের আমরা কীভাবে প্রতিহত করবো। এরা অধিকাংশই বিকৃত।
মোবাইল কোম্পানিগুলি ব্যবসাবৃদ্ধির নিমিত্তে কলব্লক ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু তারা তো জানার কথা যে এইসব জানোয়ার একাধিক অথবা তারও বেশি নাম্বার ব্যবহার করে।
ছেলেটির নাম জুয়েল সে বলেছে। সে আমাকে দীর্ঘদির ধরে ফোনে বিরক্ত করে আসছে। সে আমাকে প্রথমে বন্ধুত্বের প্রস্তাব দেয়। আমি তার প্রস্তাবে সম্মত হই না। তাকে পুনর্বার ফোন দিতে মানা করি।
কিন্তু সে ধৈর্য হারায় না। চলতে থাকে... তার প্রস্তাবের ধরণ পাল্টাতে থাকে।
এইরকম ঘটনা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে সারাদেশে।
প্রিয় ব্লগার বন্ধুরা, এইসব ঘটনার প্রতিরোধ কিংবা নির্মূলকল্পে আমরা কী কী পদক্ষেপ হাতে নিতে পারি?
আপনাদের সাহায্য ও সাজেশান প্রত্যাশা করছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।