আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কার বা গাড়ীতে বসা



এ নিয়া লেখা কেন? অনেকের গাড়ী আছে বেশী জনের নেই। আমার নেই। কিন্তু গাড়ীতে উঠতে হয়, চলাচল করতে হয়। শুনেছি যে, এই বসারও কিছু নিয়ম আছে আবার আমার কিছু পর্যবেক্ষণও আছে। বেশীজন জানেন।

হয়তো কেউ কেউ খেয়াল করেননি! গাড়ী দুইভাবে চলে। মালিক চালিত বা স্বচালিত এবং ড্রাইভারচালিত। স্বচালিত গাড়ীতে কেউ প্র্থমে উঠলে পাশের সীটে বসবেন। পরে পেছনের সীটে। দেখেছি এক ভদ্রলোক পেছনের সীটে মহিলা বসতে দিতেন কিন্তু ডানদিকে।

বাঁদিকে উনার স্ত্রীছাড়া অন্যদের বসাতেন না। গাড়ীর দরজা যথাসম্ভব স্বাভাবিকভাবে বন্ধ করি। বেশ জোরে, সশব্দে নয়। অটোমেটিক গাড়ীর নিয়ম আলাদা কিছু। চালক গাড়ী খুলে দেবেন, না নিজে খুলবেন বুঝে নিন।

একজন পেছনে উঠলে অপরজন আরেক দরজা দিয়ে উঠুন। তার পেছন পেছন ওঠার কোন দরকার নেই। তাহলে তাকে সরে সরে বসে আপনাকে জায়গা দিতে হবে। কারো কারো নিজের বসার সমস্যা আছে। কুশন বা বসার বিশেষ ব্যবস্হা তার গাড়ীতে থাকে।

উনি নিজ আসনে বসবেন এটাই স্বাভাবিক! গাড়ীর কোন সীটে তার নিজস্ব জিনিস/বই/কাগজ/নিউজপেপার রাখা থাকতে পারে, সরাতে হতে পারে। যিনি আগে নামবেন চেষ্টা করি বাঁয়ে বসতে- নামতে সুবিধা। দূরপাল্লার যাত্রায় ড্রাইভারকে সুযোগ দেই নেমে সিগারেট-চা, নাস্তা খেয়ে আসতে। তার পছন্দের গান হাল্কা করে শুনতে। নিজের ভ্রমনে অন্যের অসুবিধা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখি।

ভ্রমন উপভোগ্য হলে খুব ভাল নাহোক শান্তিপূর্ণ যাতে হয় সে চেষ্টা করি!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।