আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বড় গল্প-উদ্বাস্তু ঘুঘু : পর্ব-৩(ঘোটকযজ্ঞ)

সান্ধ্যকালীন কোর্স বাতিল মানে কারো শিক্ষার সুযোগ কেড়ে নেয়া

আগের পর্বঃ Click This Link ক্রমাগত সঞ্চারমান ঃ প্রশান্ত আরশের ছায়াতলে প্রবাহিত শীতল বাতাসে আলোকজ্জ্বল চুম্বকীয় সজনী বৃক্ষশাখে বন্ধু ইতস্তত প্রার্থনা কিংবা প্রশস্তি গীতে সতত ব্যস্ত। আর পরম প্রজ্ঞা কুশিলবদিগের যৎসামান্য নড়নচড়নের স্বাধীনতাসহযোগে ঠাস বুননে সময় ঘোড়ার দৌড় অনুষ্ঠানের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টে। অতি উত্তম সেই অনুষ্ঠান সূচীতে সময় ঘোড়ার, অনুষ্ঠানের পরিচালক, অংশগ্রহণকারী, সহযোগী মায় সেবাইতদের প্রত্যেকের চরিত্রকে যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করা হয়। বলা হয়, করা হয়, দেখা যায় সেই কর্মযজ্ঞ যথাযথভাবেই সুসম্পন্ন হয় এবং যথারীতি ঘটনায় বলি হয় ঘোড়াটা এবং শিরোধার্য আদেশানুসারে যজ্ঞ থেকে আজ হয়ে অনাগতকালে ছুটতে থাকে মৃত ঘোড়া। বিধাতার পায়ের কাছে তিল।

সেই তিলে বসতি তাদের। অন্তরালে মহান পরিচালক কৃৎসংকল্প। রঙ্গমঞ্চে দক্ষ কিছু হৃদয়বিহীন পরিতোষক। নেপথ্যে সৃষ্টি বা ধ্বংসযজ্ঞের উপযুক্ত সঙ্গীত পরিচালক। প্রতীকি পদাঘাতের পর সূরের তালে তালে উদ্দিষ্টদের পিন্ড বানানোর কাজে ব্যস্ত ছিল তারা, নির্দেশনা অনুসারে।

যে পিন্ড অথবা কিমা অনুসঙ্গ সূরের নির্দেশনায় পেজা তুলার মত ওড়ে শোকার্ত বাতাসে। কার সূরের জাদুতে যেন বৃষ্টি ঝরে। আগুনের হল্কা ওঠে শীতল বাতাস ফুঁড়ে। নিস্তরঙ্গ সাগরে জাগে জলচ্ছাস। আজ কী সূর তোলে সূরের রাখাল, তার অসহ্য অন্তঃস্থচাপে বিস্ফোরিত তিল তাল, আরও বৃহৎ কোন অস্তিত্ব।

পরে কল্পলোকের চেয়ে বড় বিশাল ইউনিভার্সাল ভিলেজে পরিণত হয়। যেখানে পেজা পেজা শিশু ও বৃদ্ধেরা উপগ্রহ; উর্বরা নারীগণ গ্রহ; কর্মঠ পুরুষেরা নক্ষত্র; কবি আর ভাবুকেরা, বোহেমিয়ানবৃন্দ ধুমকেতু, উল্কা; লুচ্ছা, ঘুষখোর, ভন্ডেরা ছোট বড় ব্লাকহোল; আর সব ছিচকেরা মহাজাগতিক জঞ্জাল। ক্রমবর্ধমান নগরায়নের চাপে কিংবা পুরে দেয়া সূরের জাদুতে ক্রমশঃ দূরে সরে যাওয়া আত্মীয় স্বজনেরা রক্তের ঈষৎ আলগা বন্ধনে নির্দিষ্ট দুরত্বে থেকে প্রদক্ষিণ করে নিজস্ব কক্ষপথে। সিঙ্গেল হর্স শো-রেসে দৌড়ানো মৃত ঘোড়ার সমান্তরালে পরম প্রজ্ঞার নির্ধারিত অনাগতকাল অবধি। এইরুপে আপাতদৃষ্টিতে ইতস্তত সঞ্চারমান গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্ররুপে জতুগৃহবাসী পুনঃ গড়ে সৌরজগত, নত্রমন্ডলী, ছায়াপথ, নিহারিকা, গ্যালাক্সি।

সবে মিলে পরম প্রজ্ঞার শখের ইউনিভার্সাল ভিলেজ। চলবে........................... প্রশান্ত আরশের ছায়াতলে প্রবাহিত শীতল বাতাসে আলোকজ্জ্বল চুম্বকীয় সজনী বৃক্ষশাখে বন্ধু ইতস্তত প্রার্থনা কিংবা প্রশস্তি গীতে সতত ব্যস্ত। আর পরম প্রজ্ঞা কুশিলবদিগের যৎসামান্য নড়নচড়নের স্বাধীনতাসহযোগে ঠাস বুননে সময় ঘোড়ার দৌড় অনুষ্ঠানের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টে। অতি উত্তম সেই অনুষ্ঠান সূচীতে সময় ঘোড়ার, অনুষ্ঠানের পরিচালক, অংশগ্রহণকারী, সহযোগী মায় সেবাইতদের প্রত্যেকের চরিত্রকে যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করা হয়। বলা হয়, করা হয়, দেখা যায় সেই কর্মযজ্ঞ যথাযথভাবেই সুসম্পন্ন হয় এবং যথারীতি ঘটনায় বলি হয় ঘোড়াটা এবং শিরোধার্য আদেশানুসারে যজ্ঞ থেকে আজ হয়ে অনাগতকালে ছুটতে থাকে মৃত ঘোড়া।

বিধাতার পায়ের কাছে তিল। সেই তিলে বসতি তাদের। অন্তরালে মহান পরিচালক কৃৎসংকল্প। রঙ্গমঞ্চে দক্ষ কিছু হৃদয়বিহীন পরিতোষক। নেপথ্যে সৃষ্টি বা ধ্বংসযজ্ঞের উপযুক্ত সঙ্গীত পরিচালক।

প্রতীকি পদাঘাতের পর সূরের তালে তালে উদ্দিষ্টদের পিন্ড বানানোর কাজে ব্যস্ত ছিল তারা, নির্দেশনা অনুসারে। যে পিন্ড অথবা কিমা অনুসঙ্গ সূরের নির্দেশনায় পেজা তুলার মত ওড়ে শোকার্ত বাতাসে। কার সূরের জাদুতে যেন বৃষ্টি ঝরে। আগুনের হল্কা ওঠে শীতল বাতাস ফুঁড়ে। নিস্তরঙ্গ সাগরে জাগে জলচ্ছাস।

আজ কী সূর তোলে সূরের রাখাল, তার অসহ্য অন্তঃস্থচাপে বিস্ফোরিত তিল তাল, আরও বৃহৎ কোন অস্তিত্ব। পরে কল্পলোকের চেয়ে বড় বিশাল ইউনিভার্সাল ভিলেজে পরিণত হয়। যেখানে পেজা পেজা শিশু ও বৃদ্ধেরা উপগ্রহ; উর্বরা নারীগণ গ্রহ; কর্মঠ পুরুষেরা নক্ষত্র; কবি আর ভাবুকেরা, বোহেমিয়ানবৃন্দ ধুমকেতু, উল্কা; লুচ্ছা, ঘুষখোর, ভন্ডেরা ছোট বড় ব্লাকহোল; আর সব ছিচকেরা মহাজাগতিক জঞ্জাল। ক্রমবর্ধমান নগরায়নের চাপে কিংবা পুরে দেয়া সূরের জাদুতে ক্রমশঃ দূরে সরে যাওয়া আত্মীয় স্বজনেরা রক্তের ঈষৎ আলগা বন্ধনে নির্দিষ্ট দুরত্বে থেকে প্রদক্ষিণ করে নিজস্ব কক্ষপথে। সিঙ্গেল হর্স শো-রেসে দৌড়ানো মৃত ঘোড়ার সমান্তরালে পরম প্রজ্ঞার নির্ধারিত অনাগতকাল অবধি।

এইরুপে আপাতদৃষ্টিতে ইতস্তত সঞ্চারমান গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্ররূপে জতুগৃহবাসী পুনঃ গড়ে সৌরজগত, নত্রমন্ডলী, ছায়াপথ, নিহারিকা, গ্যালাক্সি। সবে মিলে পরম প্রজ্ঞার শখের ইউনিভার্সাল ভিলেজ। চলবে...........................

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।